Showing posts with label General knowledge. Show all posts
Showing posts with label General knowledge. Show all posts

Update General Knowledge For Job Preparation - আপডেট তথ্য

Update General Knowledge For Job Preparation - আপডেট তথ্য 


১।বর্তমানে ধান উৎপাদনে শীর্ষ দেশ
- চীন (বাংলাদেশ- ৩য়)
চাল উৎপাদনে শীর্ষ দেশ- 
-চীন (বাংলাদেশ- ৪র্থ
চাল রপ্তানিতে শীর্ষ দেশ- ভারত
চাল আমদানিতে শীর্ষ দেশ- 
চীন (বাংলাদেশ - ২য়)


২। ষষ্ঠ আদমশুমারি হয় 
 ২৪-৩০ ডিসেম্বর, ২০২১।
স্বাধীন বাংলাদেশে 
প্রথম জনশুমারি হয় ১৯৭৪ সালে।
 ১৯৮১ সালে দ্বিতীয়, 
১৯৯১ সালে তৃতীয়, 
২০০১ সালে চতুর্থ এবং 
২০১১ সালে পঞ্চম জনশুমারী অনুষ্ঠিত হয়।


৩। দেশের নবনিযুক্ত (২৩ তম) প্রধান বিচারপতি হতে যাচ্ছেন হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী।


৪। জাতিসংঘে আর্থিক অবদানের ক্ষেত্রে ১ম- যুক্তরাষ্ট্র; ২য়- চীন; ৩য়- জাপান।


৫। প্রথমবারের মতো সূর্যকে স্পর্শ করেছে নাসার সৌরযান "পার্কার"।


৬। ২০৩৫ সাল নাগাদ বিশ্বের ২৫ তম বৃহৎ অর্থনীতির দেশে পরিণত হবে বাংলাদেশ।
সূত্র : Centre for Economic & Business Research


21. Name of the robot sent by China to Mars?
Ans: Zhurong.

22. Which Arab country recognized diplomatic relations with Israel on 10th December 2021?
Ans: Morocco.

23. Which country invented the advanced military drone 'Akinci'?
Ans: Turkey.

24. First Muslim and first women chairperson of International Press Institute? 
Ans: Khadija Patel(South Africa)

25. Which country adopts checkbook diplomacy?
Ans: China.

26. Aramco Oil Company located-
Ans: Saudi Arabia.

27. Largest recipients of Foreign Direct Investment(FDI)? 
Ans: The United States.

28. Largest investor of FDI?
Ans: China.

29. Which country has invested the most in Bangladesh in 2020?
Ans: Netherlands. 

30. Which country performs the best progress towards achieving all 17 SDGs?
Ans: Finland.

31. Rank of Bangladesh to achieve all 17 SDGs?
Ans: 19th

32. Top recipient of foreign remittances?
Ans: India. ( Bangladesh=7th).

33. Bangladesh in global hunger index 2021?
Ans: 76th

34. Ranked top in Press Freedom Index?
Ans: Norway.

35. Bangladesh in national cyber Security index 2021?
Ans: 38th. ( lowest south Sudan)

36. Which country has the smallest gender gap according to the Gender gap index 2021?
Ans: Iceland ( Bangladesh 65).

37. Bangladesh in the Military Strength Ranking 2021?
Ans: 45th.

38. Largest garments manufacturer in the world?
Ans: China(Bangladesh 3rd).

39. Which country hosts the largest number of refugees?
Ans: Turkey.

40. Strongest passport in Henley Passport Index October 2021?
Ans: Japan & Singapore.

চাকরির পরিক্ষায় আসার মত কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নোত্তর নিচে দেওয়া হলো।

  চাকরির পরিক্ষায় আসার মত কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নোত্তর নিচে দেওয়া হলো। 


১।বাংলা একাডেমির নতুন সভাপতি' হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন– একুশে পদকপ্রাপ্ত কথাসাহিত্যিক ও ঔপন্যাসিক 'সেলিনা হোসেন'।

২।জাতিসংঘ শান্তি বিনির্মাণ কমিশনের (পিবিসি) সভাপতি' নির্বাচিত হয়েছেন– বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি 'রাবাব ফাতিমা'।
৩।২০২২ সালে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ 'একুশে পদক' পাচ্ছেন– '২৪ জন' বিশিষ্ট নাগরিক।
৪।দেশের ৬৪টি জেলার মধ্যে সবচেয়ে দূষিত জেলা- গাজীপুর, ২য়- ঢাকা, ৩য়- নারায়ণগঞ্জ।
সবচেয়ে কম দূষিত বাতাসের জেলা- মাদারীপুর।
৫।বাংলাদেশের বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা : ২৫,২৮৪ মেগাওয়াট ।বিদ্যুৎ কেন্দ্রের সংখ্যা : ১৫১টি | 
৬।বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-০২
নির্মাণ ও উৎক্ষেপণ করবে: গ্লাভকসমস (রাশিয়ার মহাকাশ বিষয়ক রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান)।
উৎক্ষেপণের সময়কাল: ২০২৩ সালে (সম্ভাব্য)।

চাকরির পরিক্ষায় আসার মত কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নোত্তর নিচে দেওয়া হলো।

 চাকরির পরিক্ষায় আসার মত কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নোত্তর নিচে দেওয়া হলো। 


১। মধ্যপ্রাচ্যে তেল সংকট হয় – ১৯৭৩ সালে।

২। ২০২১ সালে বৈধ পথে প্রবাসী রেমিট্যান্স আসে – ২২ বিলিয়ন ডলারের বেশি।

৩। সাদা সোনা বলা হয় – চিংড়িকে।

৪। বন্যাপ্রবণ এলাকায় ব্যবহৃত ধানবীজ – ব্রি ধান-৫২।

৫। গ্রিনিচের দ্রাঘিমা – ০ ডিগ্রি।

৬। আন্তজার্তিক তারিখ রেখা অতিক্রম করেছে – প্রশান্ত মহাসাগরের উপর দিয়ে।

৭। পৃথিবীর সর্বত্র দিন রাত্রি সমান হয় – ২৩ সেপ্টেম্বর।

৮। ইউরেনাসের উপগ্রহের সংখ্যা -২৭ টি।

৯। ইউরোপীয় বণিক গোষ্ঠী ভারতে আসে – মোগল।

১০। ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি প্রতিষ্ঠিত হয় – ১৬০০ সালে।

১১। পলাশীর যুদ্ধ সংগঠিত হয় – ১৭৫৭ সালে।

১২। ২০২০-২১ অর্থ বছরে দেশে মাথাপিছু আয় দাঁড়িয়েছে – ২৫৯১ ডলার।

১৩। পটুয়াখালীর পায়রা বন্দর থেকে ঢাকা পর্যন্ত রেললাইন নির্মান করবে – যুক্তরাজ্যভিত্তিক কোম্পানি আইএম পাওয়ার।

১৪। চট্টগ্রামের বাঁশখালীতে এলএনজিভিত্তিক – ৬০০ মে.ও বিদ্যুধ কেন্দ্র করবে সৌদি আরবেন অ্যাকুয়াপাওয়ার।

১৫। ২০২০-২১ অর্ত বছরের চুড়ান্ত হিসাবে জিডিপির প্রবৃদ্ধির হার - ৬.৯৪%

১৬। আফ্রিকা কাপ অব নেশনস জিতে – সেনেগাল।

১৭। প্রথম বাংলাদেশি নারী সাঁতারু হিসেবে সোনা জেতেন – মাহফুজা খাতুন, ২০১৬ সালে।



Mujib Borsho Paragraph in Bangla - মুজিববর্ষ

Mujib Borsho Paragraph in Bangla - মুজিববর্ষ

বাংলাদেশ সরকার 2020-2021 সালকে মুজিববর্ষ হিসেবে ঘোষণা করেছে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদযাপনের লক্ষ্যে এ ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। তিনি ১৯২০ সালের ১৭ মার্চ গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জন্মগ্রহণ করেন। 17 মার্চ, 2020 থেকে মুজিববর্ষ উদযাপিত হচ্ছে। এটি 26 মার্চ, 2021 তারিখে শেষ হবে। রাত 8:00 টায় দেশের বিভিন্ন স্থানে আতশবাজি দিয়ে উদযাপন শুরু হয়। অনুষ্ঠানে সংক্ষিপ্ত বক্তব্য দেন বঙ্গবন্ধুর কনিষ্ঠ কন্যা শেখ রেহানা। তিনি তার ছোট বোন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার লেখা "বাবা" কবিতা আবৃত্তি করেন।


ইউনেস্কো (জাতিসংঘ শিক্ষা, বৈজ্ঞানিক ও সাংস্কৃতিক সংস্থা) বাংলাদেশের পাশাপাশি বিশ্বব্যাপী মুজিববর্ষ উদযাপনের ঘোষণা দিয়েছে। বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভূমিকার কারণে মুজিববর্ষের ঘোষণা গুরুত্বপূর্ণ। তাই বঙ্গবন্ধুর ঘটনাবহুল জীবনকে তুলে ধরাই মুজিববর্ষ উদযাপনের মূল উদ্দেশ্য। নিঃসন্দেহে মুজিববর্ষ উদযাপন বাংলাদেশের জন্য অনেক ইতিবাচক পরিবর্তন নিয়ে আসে। মুজিববর্ষের অংশ হিসেবে বাংলাদেশ সরকার অনেক উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ করেছে। উদাহরণস্বরূপ, বাংলাদেশের সকল গ্রামে বিদ্যুতায়ন, দারিদ্র্য বিমোচন, বাংলাদেশের প্রত্যন্ত কোণে আইসিটি সুবিধা নিশ্চিত করা ইত্যাদি। মুজিববর্ষে, মাদাম তুসো মিউজিয়ামের পাশাপাশি লন্ডনে জাতিসংঘের সদর দফতরে বঙ্গবন্ধু ভাস্কর্য স্থাপনের পদক্ষেপ নেওয়া হয়। এভাবে মুজিববর্ষ উদযাপন বাংলাদেশের তথা বিশ্বের সকল স্বাধীনতাকামী মানুষের জন্য ইতিহাসের অংশ হয়ে আছে।


==================

Mujib Borsho Paragraph

Mujib Borsho has been declared by the government marking the 100th anniversary of the birth of the Father of the nation, Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman. He was born on 17 March 1920 in the Gopalganj Mohokuma. His father’s name was Sheikh Lutfur Rahman and mother’s name was Sayera Khatun. He was an intelligent boy from his childhood. He took his primary and secondary education in Gopalganj. After that, he got admitted to Kolkata Islamic College and achieved a B.A. degree in 1947. The country was then under British colonial rule and the oppressors were looting the resources of this country. He raised his voice against the oppression of the regime. In 1947, the Indian subcontinent was divided into two countries named as India and Pakistan. Our motherland was referred to as East Pakistan but it was far away from its west counterpart. After the division, this country was again being oppressed by the West Pakistani rulers. Sheikh Mujib protested to this and became the villain in the eye of West Pakistani oppressors. He had to face jail several times for serving his country’s purpose. Finally, the West Pakistani rules planned a genocide to stop the voice of this country. Though they conducted a general election in 1970, in which Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman achieve the majority vote but wasn’t been able to form the government. This also fired the cartridge among the people of East Pakistan. On 7 March 1971, Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman gave a speech in front of millions of people which encourage the people of East Pakistan to fight for their liberation. This was the turning point of the people’s eagerness for the ultimate independence from the West Pakistani oppressors. Bangladesh gained its victory after nine months of bloody war against the Pakistani Military Force. After the liberation of Bangladesh, Bangabandhu started his work to enrich Bangladesh in Finance and other aspects. But he wasn’t been able to perform his actions as he was murdered along with his family on 15 August 1975. This was one of the saddest incidents in the history of Bangladesh. But still, we remember him as the father of the nation and will be remembered forever. Govt has declared his 100th birth year as the Mujib Borsho and will be celebrated with the utmost respect. His life and struggle will always teach us to work for the betterment of the people of our country.


===================


Mujib Borsho Paragraph For JSC / PSC

100 Birth Year Celebration “Mujib Borsho” of Father of the Nation of Bangladesh, Bangabandhu Sheik Mujibur Rahman to be celebrated with due respect from March 17, 2022, to March 26, 2021, through yearlong various programmes nationally & globally. Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman was born at Tungipara in Gopalganj on March 17, 1920. He spearheaded the Bengalis’ liberation struggle and Bangladesh emerged as an independent country from Pakistan on the world map in 1971. Promoting the role of Bangabandhu at the grassroots level in Bangladesh’s independence struggle, the return anniversary of Bangabandhu, the founding anniversary of the Awami League, National Mourning Day and Jail Killing Day will be celebrated every year as well.  There are also plans to produce short films and documentaries to celebrate the birth anniversary and Mujib anniversary. UNESCO also made the decision unanimously to celebrate the “Mujib Borsho” together with Bangladesh.

==================================

Mujib Borsho Paragraph in Bangla - মুজিববর্ষ

The Government of Bangladesh has declared 2020-2021 as the Mujib Borsho. The announcement was made to celebrate the birth centenary of Father of the Nation Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman. He was born on 17 March 1920 in Tungipara, Gopalganj. Mujib Borsho is being celebrated from March 17, 2020. It will end on March 26, 2021. The celebrations started at 8:00 pm with fireworks in different parts of the country. Bangabandhu's youngest daughter Sheikh Rehana gave a short speech on the occasion. He recited the poem "Baba" written by his younger sister, the Prime Minister of Bangladesh Sheikh Hasina.

UNESCO (United Nations Educational, Scientific and Cultural Organization) has announced the celebration of Mujib Borsho in Bangladesh as well as worldwide. Due to the role of Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman in achieving the independence of Bangladesh, the declaration of Mujib Borsho is important. Therefore, highlighting the eventful life of Bangabandhu is the main purpose of celebrating Mujib Borsho. Undoubtedly, the celebration of Mujib Borsho has brought many positive changes for Bangladesh. The Bangladesh government has undertaken many development projects as part of the Mujib Borsho. For example, electrification of all villages in Bangladesh, poverty alleviation, ensuring ICT facilities in remote corners of Bangladesh, etc. In the Mujib Borsho, steps were taken to place a sculpture of Bangabandhu at the Madame Tussauds Museum as well as at the United Nations Headquarters in London. Thus the celebration of Mujib Borsho has become a part of history for all the freedom-loving people of Bangladesh and the world.

#BCS #BANK #OTHER_Job চলুন আজ ইউক্রেন সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো জেনে নেই।।

 #BCS #BANK #OTHER_Job

চলুন আজ ইউক্রেন সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো জেনে নেই।।

বি.দ্রঃ-করোনা মহামারী ক্ষতিগ্রস্ততার জন্য চাকরিতে প্রবেশের বয়স বৃদ্ধি হোক - সকলেই ঐক্যবদ্ধ হোন।। 

_______________________________

১.ইউক্রেন শব্দটির অর্থ 'প্রান্ত-ভূমি' বা

'সীমান্তবর্তী অঞ্চল' (Border Region )

২.পূর্বতন সোভিয়েত ইউনিয়নের দক্ষিণ পশ্চিম

প্রান্তের একটি প্রজাতন্ত্র ছিল ইউক্রেন।

আয়তনের বিচারে রাশিয়ার পরে এটি

ইউরোপের দ্বিতীয় বৃহত্তম রাষ্ট্র

৩.ইউক্রেনের পর্বতমালার নাম লেখ

ইয়াল্টা।

৪.ইউক্রেনের সর্বোচ্চ শৃঙ্গের নাম কি?

মাউন্ট গোভেরলা।

৫ ইউরোপের রুটির ঝুড়ি কাকে বলে?

ইউক্রেনকে।

৬.সাত সমুদ্রের বন্দর কাকে বলে?

>ওডেসাকে।

৭.পঞ্চ সাগরের বন্দর কাকে বলে?> মস্কো

কে।

৮.ইউক্রেনের প্রধান কৃষিজ ফসল কোনটি?>গম।

৯.কাকে চিনির ব্যাগ বলা হয়?>কিয়েভ

শহরকে।

১০.পৃথিবী বিখ্যাত ট্রাক্টর তৈরীর

কারখানা কোথায় আছে?

>ইউক্রেনের ভোলগাগার্ডে।

১১.ইউক্রেনের কোন অঞ্চল কয়লা খনির জন্য

বিখ্যাত?

>ডোনেৎস উপত্যকা।

১২.ইউক্রেনের শ্রেষ্ঠ বন্দর কোনটি

ওডেসা।

১৩.ইউক্রেনের রাজধানীর নাম কি

>কিয়েভ।

১৪.ইউক্রেন সোভিয়েত ইউনিয়নের কোন

দিকে অবস্থিত

>দক্ষিণ-পশ্চিমে।

১৫.ইউক্রেনের প্রধান ও দীর্ঘতম নদীর নাম

কি?

>নিপার।

১৬.ইউক্রেনের প্রধানতম সম্পত্তির নাম কি

>কয়লা।

১৭.ওডেসা বন্দরটি কোথায় অবস্থিত?

কৃষ্ণ সাগরের।

১৮.ইউক্রেনের উত্তর দিকে বেলারুশ

সীমান্তে যে জলাভূমি অবস্থিত সে গুলি

কি নামে পরিচিত?

প্রিপেট।

১৯.ইউক্রেনের প্রধান শিল্প কি?

লৌহ ইস্পাত শিল্প।

২০.কোন অঞ্চল সোভিয়েত শহরগুলির জননী

নামে খ্যাত ছিল?

>কিয়েভ।

২১.ইউক্রেন একটি উন্নয়নশীল দেশ; মানব উন্নয়ন

সূচকে এর অবস্থান বিশ্বে ৭৪তম

২২.১৯৯১ সালের ২৪ আগস্ট সাবেক

সোভিয়েত ইউনিয়ন থেকে বের হয়ে

স্বাধীনতা ঘোষণা করে ইউক্রেন৷

২৩.মোট সাতটি দেশ আর দুটি সাগরের সঙ্গে

সীমানা রয়েছে ইউক্রেনের৷

২৪.বাইরের বিশ্বের কাছে সবচেয়ে বেশি

পরিচিত ইউক্রেনীয় লেখক আন্দ্রেই কুরকোভ

২৫.জনসংখ্যা সাড়ে চার কোটির একটু বেশি৷

২৬.প্রেসিডেন্ট ঃ ভলোদিমির

জেলেনেস্কি

২৭.প্রধান ধর্মঃ খ্রিষ্টধর্ম

২৮.ইউক্রেনের আইনসভার নাম -ভেরখোভনা

রাদা

(Verkhovna Rada)

২৯.বর্তমান প্রধানমন্ত্রী ঃডেনিস

সিমিহাল

৩০.মূদ্রাঃ ইউক্রেনীয় হ্রিভনিয়া

৩১.দাপ্তরিক ভাষা : ইউক্রেনীয়।

জাতিগোষ্ঠী : ইউক্রেনীয় ৭৭.৮ শতাংশ, রুশ

১৭.৩ শতাংশ, অন্যান্য ৪.৯ শতাংশ।

বিসিএস সহ বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষায় আসা গুরুত্বপূর্ণ সাল এক সাথে

এই সাল কয়টা মুখস্ত করেন ২-৫ মার্ক সব সময় মানিব্যাগে বা ওয়ালেটে থাকবে আপনার । এবং শেয়ার করে রাখেন কারন #প্রাইমারী/#নিবন্ধন তে ৩ মার্ক কমন থাকবে। 

 বিসিএস সহ বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষায় আসা গুরুত্বপূর্ণ সাল এক সাথে

১. দ্বৈত শাসন + ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির দেওয়ানি লাভ

⇒ ১৭৬৫;

২. ছিয়াত্তরের মন্বন্তর

⇒ ১৭৭০;

৩. আমেরিকার স্বাধীনতা লাভ

⇒ ১৭৭৬ ;

৪. ফরাসি বিপ্লব

⇒ ১৭৮৯;

৫. ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ প্রতিষ্ঠা

⇒ ১৮০০;

৬. ফোর্ট উইলিয়াম কলেজে বাংলা বিভাগ চালু

⇒ ১৮০১ ;

৭. ওয়াটার লুর যুদ্ধ

⇒ ১৮১৫ ;

৮. লর্ড বেন্টিং কর্তৃক রাজা রামমোহন রায়ের প্রচেষ্টায় সতীদাহ প্রথা রহিতকরণ + ঢাকা বিভাগ চালু

⇒ ১৮২৯;

৯. তিতুমীরের বাঁশের কেল্লা নির্মান

⇒ ১৮৩১;

১০. লর্ড ডাল হৌসি কর্তৃক উপমহাদেশে রেল চালু

⇒ ১৮৫৩;

১১. ইখতিয়ার উদ্দিন মুহম্মদ বখতিয়ার খলজির বাংলা বিজয়

⇒ ১২০৪ সালে;

১২. ষাট গম্বুজ মসজিদের প্রতিষ্ঠা

⇒ ১৪৫৯;

১৩. কম্ববাসের আমেরিকা আবিষ্কার

⇒ ১৪৯২;

১৪. ভাস্কোডা গামার ভারত বর্ষে আসার জলপথ আবিষ্কার

⇒ ১৪৯৮ ;

১৫. পানি পথের ১ম যুদ্ধ

⇒ ১৫২৬;

১৬. বাংলা সাল গণনা শুরু + পানি পথের ২য় যুদ্ধ+ সম্রাট আকবরের সিংহাসন লাভ

⇒ ১৫৫৬;

১৭. সর্বপ্রথম ঢাকা বাংলার রাজধানী

⇒ ১৬১০ ;

১৮. পলাশীর যুদ্ধ

⇒ ১৭৫৭ সালে;

১৯. পানি পথের ৩য় যুদ্ধ

⇒ ১৭৬১ ;

২০. বক্সারের যুদ্ধ

⇒ ১৭৬৪;

২১. লর্ড ডাল হৌসি কর্তৃক হিন্দু বিধবা আইন পাশ ⇒ ১৮৫৬;

২২. বাংলা ভাষার প্রথম উপন্যাস আলালের ঘরের দুলাল প্রকাশ + সিপাহী বিদ্রোহ + কাগজের মুদ্রা চালু + বাংলাদেশে বাণিজিক ভাবে চা চাষ শুরু

⇒ ১৮৫৭ সালে;

২৩. নীল বিদ্রোহের অবসান + নীল দর্পন নাটকের প্রকাশ

⇒ ১৮৬০;

২৪. রবী ঠাকুরের জন্ম ও মাইকেলের মেঘনাথ বধ কাব্যে প্রকাশ + আমেরিকা গৃহ যুদ্ধ শুরু

– ১৮৬১ ;

২৫. বাংলাদেশে রেল চালু

⇒ ১৮৬২;

২৬. যুক্তরাষ্ট্রের দাসপ্রথা বিলুপ্ত+ মোহামেডান লিটারেরি সোসাইটি

⇒ ১৮৬৩ ;

২৭. বাংলা সাহিত্যের ১ম সার্থক উপন্যাস দুর্গেশ নন্দিনী প্রকাশিত

⇒ ১৮৬৫;

২৮. রোকেয়ার জন্ম

⇒ ১৮৮০;

২৯. পৃথিবীতে প্রথম নিউজিল্যান্ডের নারীরা ভোটাধিকার পান

⇒ ১৮৯৩ ;

৩০. আধুনিক অলিম্পিকের যাত্রা শুরু

⇒ ১৮৯৬ ;

৩১. কাজী নজরুল ও জীবনানন্দের জন্ম

⇒ ১৮৯৯ ;

৩২. নোবেল পুরস্কার দেওয়া শুরু

⇒ ১৯০১;

৩৩. বঙ্গভঙ্গ শুরু এবং ঢাকা প্রাদেশিক রাজধানী

⇒ ১৯০৫ সালে;

৩৪. মুসলীম লীগ প্রতিষ্ঠিত

⇒ ১৯০৬ সালে;

৩৫. চর্যাপদ আবিষ্কৃত

⇒ ১৯০৭ সালে;

৩৬. শ্রীকৃষ্ণকীর্তন আবিষ্কৃত

⇒ ১৯০৯ সালে;

৩৭. গীতাঞ্জলি প্রকাশ

⇒ ১৯১০;

৩৮.বঙ্গভঙ্গ রদ

⇒ ১৯১১ সালে;

৩৯. টাইটানিকের ডোবা

⇒ ১৯১২ ;

৪০. গীতাঞ্জলির জন্য রবীর নোবলে + যুক্তরাষ্ট্র কর্তৃক পানামা খাল খনন শুরু

⇒ ১৯১৩;

৪১. প্রথম বিশ্বযুদ্ধ শুরু + সবুজ পত্র পত্রিকা প্রকাশ ⇒ ১৯১৪;

৪২. চর্যাপদ + শ্রীকৃষ্ণকীর্তন প্রকাশিত + লক্ষ্নৌ চুক্তি ⇒ ১৯১৬;

৪৩. লেনিনের রুশ বিপ্লব/বলশেবিক /অক্টোবর বিপ্লব দ্বারা রাশিয়ায় জারতন্ত্রের অবসান + পুলিৎজার পুরস্কার শুরু + যুক্তরাষ্ট্রের ১ম বিশ্ব যুদ্ধে অংশগ্রহণ + বেলফোর ঘোষণা( ইহুদি রাষ্ট্র)

⇒ ১৯১৭;

৪৪. প্রথম বিশ্বযুদ্ধ শেষ + ব্রিটেনের নারী ভোটাধিকার পায় + সওগাত পত্রিকা প্রকাশ

⇒ ১৯১৮ ;

৪৫. লিগ অব ন্যাশনস প্রতিষ্ঠা +আইএলো প্রতিষ্ঠা + রবী ঠাকুরের নাইট উপাধি বর্জন+ জালিওয়ানবাগ হত্যাকাণ্ড

⇒ ১৯১৯ ;

৪৬. বঙ্গবন্ধুর জন্ম

⇒ ১৯২০;

৪৭. কল্লোল পত্রিকা + ইন্টারপোলের কার্যক্রম শুরু+ বেঙ্গল প্যাক্ট(হিন্দু মুসলমান ঐক্য) + ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১ম সমাবর্তন

⇒ ১৯২৩;

৪৮. মুসলিম সাহিত্য সমাজ প্রতিষ্ঠা

⇒ ১৯২৬ ;

৪৯. শিখা পত্রিকা ও মাসিক মোহাম্মাদী পত্রিকা প্রকাশ

⇒ ১৯২৭;

৫০. আলেকজান্ডার ফ্লেমিং কর্তৃক পেনিসিলিন আবিষ্কার

⇒ ১৯২৮ ;

৫১. বিশ্বকাপ ফুটবল শুরু

⇒ ১৯৩০ ;

৫২. ২য় বিশ্বযুদ্ধ শুরু

⇒ ১৯৩৯;

৫৩. শেরে বাংলা কর্তৃক লাহোর প্রস্তাব উত্থাপন + টিভির বাণিজি্যক উৎপাদন

⇒ ১৯৪০ সালে;

৫৪. রবী ঠাকুরের মৃত্যু + জাপান কর্তৃক পার্ল হারবার আক্রমণ

⇒ ১৯৪১;

৫৫. পঞ্চাশের মন্বন্তর

⇒ ১৯৪৩ ( বাংলা ১৩৫০);

৫৬. বিশ্ব ব্যাংক ও আইএম এফ (ব্রিটেন উডস ইনস্টিটিউশন) + ডি ডে

⇒ ১৯৪৪ ;

৫৭. ২য় বিশ্বযুদ্ধ শেষ + ইউনেস্ক + জাতিসংঘ প্রতিষ্ঠা + জাপানে পারমাণবিক বোমা ফেলা + সবুজ বিপ্লব ⇒ ১৯৪৫;

৫৮. ভারত বর্ষ বিভক্ত ( পাকিস্তান ও ভারতের স্বাধীনতা) + এসকাপ প্রতিষ্ঠা + আইএম এফের কার্যক্রম শুরু

⇒ ১৯৪৭ সালে;

৫৯. আন্তর্জাতিক মানবাধিকার ঘোষণা + সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ গঠন+ ভাষা আন্দোলনের সূত্রপাত + ফিলিস্তিনের মাতৃভূমিতে ইসরাইল রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠা + বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা প্রতিষ্ঠা + উত্তর কোরিয়া – দক্ষিণ কোরিয়া , শ্রীলংকা+ মিয়ানমারের স্বাধীনতা + ট্রানজিস্টর আবিষ্কার +বিশ্ব শান্তি রক্ষী বাহিনী গঠন

⇒ ১৯৪৮;

৬০. আওয়ামী লীগ +ন্যাটো প্রতিষ্ঠা , জেনেভা কনভেনশন + চীনের বিপ্লব + কমনওয়েলথ প্রতিষ্ঠা ⇒ ১৯৪৯;

৬১. পূর্ববঙ্গ জমিদারী দখল ও প্রজাস্বসত্ত্ব আইন প্রণীত + মংলা সমুদ্র বন্দর + UNHCR প্রতিষ্ঠা

⇒ ১৯৫০ ;

৬২. ভাষা আন্দোলন + এশিয়াটিক সোসাইটি প্রতিষ্ঠা + শহীদ মিনার প্রতিষ্ঠা

⇒১৯৫২ সালে;

৬৩. রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা + ডিএনএ ডাবল হেলিক্স + শেরপা- হিলারির এভারেস্ট জয় + কর্ণফুলী কাগজ কল (বাংলাদেশের ১ম)

⇒ ১৯৫৩ ;

৬৪. যুক্তফ্রন্টের নির্বাচনে জয়লাভ + জাতীয় প্রেস ক্লাব + গণপরিষদে বাংলা ভাষাকে স্বীকৃতি + পূর্ব বাংলায় কেন্দ্রীয় শাসন জারি

⇒ ১৯৫৪;

৬৫. বাংলা একাডেমি প্রতিষ্ঠা, বান্দং সম্মেলন (ন্যাম গঠন) + মুসলিম আওয়ামীলীগ থেকে মুসলিম বাদ ⇒ ১৯৫৫;

৬৬. মিশরের সুয়েজ খাল জাতীয়করণ + বাংলা ভাষাকে সাংবিধানিক স্বীকৃতি প্রদান

⇒ ১৯৫৬;

৬৭. বাংলাদেশের প্রথম গ্যাস উত্তোলন আরম্ভ+ ভাসানির কাগমারি সম্মেলন + ইইসি + ম্যাগসেসে পুরস্কার + স্পুটনিক -১ ভূ-উপগ্রহ কক্ষপথে নিক্ষেপ ⇒ ১৯৫৭ ;

৬৮. পাকিস্তানে সামরিক অবস্থা জারি

⇒ ১৯৫৮ ;

৬৯. বাংলা একাডেমি পুরস্কার প্রদান শুরু

⇒ ১৯৬০;

৭০. শিক্ষা আন্দোলন- ১৯৬২ ;

৭১. বার্লিন প্রাচীর গঠন , ন্যামের ১ম সম্মেলন , আমেনেষ্টি ইন্টারন্যাশনালের গঠন

⇒ ১৯৬১ ;

৭২. ছয়দফা পেশ

⇒ ১৯৬৬ সালে;

৭৩. আগরতলা মামলা

⇒ ১৯৬৮ সালে;

৭৪. গণঅভ্যুত্থান

⇒ ১৯৬৯ সালে;

৭৫. স্বাধীন বাংলাদেশ

⇒ ১৯৭১ সালে;

৭৬. বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন

⇒ ১৯৭২;

৭৭. ভারত -বাংলাদেশ মৈত্রী চুক্তি

⇒ ১৯৭২;

কালেক্টেড

Conflict over the continental shelf of Bangladesh and India, who will decide this dispute? - What is the continental shelf? Why is the continental shelf important? - মহীসোপান কী? মহীসোপান কেন গুরুত্বপূর্ণ? বাংলাদেশ ও ভারতের মহীসোপান নিয়ে দ্বন্দ্ব, এই বিরোধের ব্যাপারে কারা সিদ্ধান্ত দেবে?

Conflict over the continental shelf of Bangladesh and India, who will decide this dispute? - What is the continental shelf? Why is the continental shelf important?





মহীসোপান কী? মহীসোপান কেন গুরুত্বপূর্ণ?

বাংলাদেশ ও ভারতের মহীসোপান নিয়ে দ্বন্দ্ব,  এই বিরোধের ব্যাপারে কারা সিদ্ধান্ত দেবে?

এই সংক্রান্ত জানতে পড়ুন । 

"মহীসোপান: বঙ্গোপসাগরে বাংলাদেশের যে দাবিতে ভারতের আপত্তি "

বঙ্গোপসাগরে বাংলাদেশ কন্টিনেন্টাল শেলফ বা মহীসোপানের যে দাবি করেছে, তাতে আপত্তি জানিয়েছে ভারত।

জাতিসংঘের মহীসোপান নির্ধারণ সংক্রান্ত কমিশনে (সিএলসিএস) ভারতের বক্তব্য, সমুদ্রপৃষ্ঠের যে বেসলাইনের ভিত্তিতে বাংলাদেশ মহীসোপান নির্ধারণ করেছে, তা ঠিক নয়, সেটি বরং ভারতের মহীসোপানের অংশ।

ভারতের আগে এ বছরের জানুয়ারিতে বাংলাদেশের দাবির বিষয়ে পর্যবেক্ষণ দিয়েছে মিয়ানমার, তবে ভারতের মতো তারা আপত্তি জানায়নি।

বাংলাদেশ বলছে, ভারতের এই আপত্তির আইনগত কোন ভিত্তি নেই বলেই তারা মনে করে। এই বিষয়ে তারা সিএলসিএসে নিজেদের বক্তব্য তুলে ধরবে।

মহীসোপান কী?

কন্টিনেন্টাল শেলফ বা মহীসোপান হচ্ছে সমুদ্র তীরবর্তী দেশগুলোর সমুদ্রের দিকে পানির নীচে যে ভূখণ্ড ধীরে ধীরে ঢালু হয়ে যে নেমে যায়, তাকে ভূগোলের ভাষায় বলা হয়ে থাকে মহীসোপান, যাকে উপকূলীয় ওই দেশের বর্ধিত অংশ বলে ধরা হয়ে থাকে।

১৯৫৮ সালের কনভেনশন অনুযায়ী, সমুদ্র তীরবর্তী দেশগুলোর স্থলভাগের বেসলাইন থেকে লম্বালম্বিভাবে সমুদ্রের ২০০ মাইল পর্যন্ত এলাকার মালিকানা সম্পূর্ণ ওই দেশের। একে বলা হয় এক্সক্লুসিভ ইকোনমিক অঞ্চল (ইইজেড) বা একচেটিয়া অর্থনৈতিক অঞ্চল, যেখানে সমুদ্রের পানি ও তলদেশের ওপর ওই দেশের একছত্র অধিকার থাকে। সেখানকার সমুদ্রে অন্য কোন দেশ মাছ ধরতে পারে না।

এরপর থেকে দেড়শ মাইল পর্যন্ত সীমার সমুদ্র তলদেশের খনিজ সম্পদের মালিক হবে ওই দেশ, তবে পানিতে থাকা মাছ ধরতে পারে অন্য দেশও। এই পুরো সাড়ে তিনশো মাইলকে ওই দেশের মহীসোপান বলা হয়।

দেশের আকার ভেদে এই মহীসোপানের দৈর্ঘ্য কমবেশি হতে পারে। যেমন অস্ট্রেলিয়ার মহীসোপানের আয়তন অনেক বেশি।

বাংলাদেশ নিজের ভূখণ্ড থেকে লম্বাভাবে সাড়ে তিনশো মাইল এলাকার মহীসোপান নিজের বলে জাতিসংঘে দাবি করেছে।

মহীসোপান কেন গুরুত্বপূর্ণ?

মহীসোপান মূলত একটি দেশের সীমানারই অংশ। ভূখণ্ডের মতো সাগরের এই মহীসোপান নানা দিক থেকে গুরুত্বপূর্ণ।

দেশের ভূখণ্ডের বেসলাইন থেকে লম্বাভাবে প্রথম ২০০ মাইল একচেটিয়া অর্থনৈতিক অঞ্চল বা ইইজেড। এখানে যেমন ওই দেশটি একচেটিয়াভাবে মৎস্য আহরণ করতে পারে। আবার সেখানকার সাগর তলে থাকা সকল খনিজ সম্পদের মালিকও ওই দেশ।

সেই সঙ্গে মহীসোপানের যে বর্ধিত অংশটি থাকে, বাংলাদেশের ক্ষেত্রে যেমন আরও ১৫০ মাইল, সেটিও আসলে ওই দেশের একটি বর্ধিত অংশ।

এখানে উদাহরণ দিয়ে বলা হয়, বর্ধিত অংশের পানিতে বাংলাদেশসহ অন্য দেশ মাছ ধরতে পারবে। ফলে তার মৎস্য আহরণের সীমানা আরও বিস্তৃত হচ্ছে।

কিন্তু সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে, এই মহীসোপান এলাকায় পানির নীচে পাওয়া সব খনিজ সম্পদের মালিক হবে দেশটি। যেমন বাংলাদেশের একচেটিয়া অঞ্চলের ২০০ মাইল আর বর্ধিত মহীসোপানের ১৫০ মাইল- এই সাড়ে তিনশো মাইলে পাওয়া যেকোনো খনিজ সম্পদের মালিক হবে বাংলাদেশ। আবার এই পুরো এলাকায় বাংলাদেশের ট্রলার ইচ্ছেমত মাছও ধরতে পারবে।

মহীসোপান সব দেশের কাছেই বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ, কারণ সাধারণত মহীসোপান এলাকার ভেতরে তেল-গ্যাস বা অন্য খনিজ সম্পদ পাওয়া যায়, তা উত্তোলনে খরচ কম হয়ে থাকে। ফলে সেটি উত্তোলনযোগ্য এবং ব্যবহারযোগ্য হয়ে থাকে। ফলে এই সীমানা অর্থনৈতিকভাবে অনেক গুরুত্বপূর্ণ। এ কারণেই অনেক সময় মহীসোপানের এলাকা নিয়ে প্রতিবেশী বিভিন্ন দেশের মধ্যে বিরোধ দেখা যায়।

অ্যাডমিরাল (অব) খুরশীদ আলম বলছেন, ''খনিজ সম্পদের কারণেই মহীসোপানের এতো গুরুত্ব। তেল, গ্যাস, সালফার, মেটালিক মডিউল, কোবাল-সব কিছুর মালিক আপনি।''

যেমন: এসব এলাকার মধ্যে বাংলাদেশের বেশ কয়েকটি প্রাকৃতিক গ্যাসের ব্লক রয়েছে।

২০১৪ সালে বাংলাদেশের সমুদ্রসীমা নিয়ে বিরোধ মীমাংসায় আন্তর্জাতিক সালিশ আদালতের এক রায়ে বাংলাদেশ নতুন প্রায় সাড়ে ১৯ হাজার বর্গকিলোমিটার সমুদ্র এলাকা পেয়েছে । এর মধ্য দিয়ে নিজস্ব সমুদ্রসীমার বাইরে মহীসোপানে এক বিরাট এলাকার ওপর বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এই এলাকায় মৎস্য আহরণ ও সমুদ্রের তলদেশে প্রাকৃতিক সম্পদ অনুসন্ধান ও উত্তোলনে বাংলাদেশের অধিকার নিশ্চিত হয়েছে বলে বাংলাদেশের কর্মকর্তারা বলেছেন।

"এ রায়ের ফলে বাংলাদেশ শেষ পর্যন্ত ১ লাখ ১৮ হাজার ৮১৩ বর্গকিলোমিটারের বেশি টেরিটোরিয়াল সমুদ্র, ২০০ নটিক্যাল মাইল একচ্ছত্র অঞ্চল এবং চট্টগ্রাম উপকূল থেকে ৩৫৪ নটিক্যাল মাইল পর্যন্ত মহীসোপানের তলদেশ অবস্থিত সব ধরণের প্রাণিজ ও অপ্রাণিজ সম্পদের উপর সার্বভৌম অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে পেরেছে।" বলেছিলেন তখনকার পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ এইচ মাহমুদ আলী।

বাংলাদেশ ও ভারতের মহীসোপান ইস্যু:

২০১১ সালে জাতিসংঘে মহীসোপানের নিজেদের প্রাপ্য দাবি করে আবেদন করে বাংলাদেশ। যদিও ২০২০ সালের অক্টোবরে ওই দাবির বিষয়ে সংশোধনী দেয় ঢাকা।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মেরিটাইম অ্যাফেয়ার্স ইউনিটের সচিব রিয়ার অ্যাডমিরাল (অব) মোঃ খুরশীদ আলম বলছেন, ''মহীসোপান সব দেশেরই একটা অধিকার। সব দেশে ২০০ মাইল পর্যন্ত ইইজেড পাবে, আর সাড়ে তিনশো মাইল পর্যন্ত মহীসোপান পাবে।''

বাংলাদেশ নিজেদের মহীসোপান এলাকা দাবি করে ২০১১ সালে জাতিসংঘের মহীসোপান নির্ধারণ বিষয়ক কমিশনে (সিএলসিএস) আবেদন করেছিল।

মিয়ানমার ও ভারতের সঙ্গে সমুদ্র সীমা নির্ধারণ বিষয়ক আন্তর্জাতিক মামলায় যথাক্রমে ২০১২ এবং ২০১৪ সালে প্রদত্ত রায়ে বাংলাদেশ জয়লাভ করে।

সেই রায়ে মহীসোপানের সীমানা আলাদাভাবে নির্ধারণ করার কারণে ২০২০ সালের অক্টোবরে বাংলাদেশ সিএলসিএসে সংশোধনী জমা দেয়।

গত শুক্রবার ওই সীমানার ব্যাপারে আপত্তি দিয়ে ভারত বলছে, বাংলাদেশ ভূখণ্ডের যে বেসলাইনের ওপর ভিত্তি করে মহীসোপান নির্ধারণ করেছে, সেটির মাধ্যমে ভারতের মহীসোপানের একটি অংশ দাবি করছে বাংলাদেশ। এছাড়া সেখানে বঙ্গোপসাগরে থাকা গ্রে এরিয়া সম্পর্কে বাংলাদেশ কোন তথ্য দেয়নি।

এর আগে ভারত যে বেসলাইনের ভিত্তিতে মহীসোপানের দাবি তুলেছিল, সেটির বিরুদ্ধেও বাংলাদেশ ২০০৯ সালে আপত্তি জানিয়েছে। সেই আপত্তি এখনো রয়েছে।

যদিও বঙ্গোপসাগরের প্রতিবেশী আরেক দেশ মিয়ানমার বাংলাদেশের মহীসোপান দাবি ইস্যুতে কোন আপত্তি তোলেনি।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মেরিটাইম অ্যাফেয়ার্স ইউনিটের সচিব রিয়ার অ্যাডমিরাল (অব) মোঃ খুরশেদ আলম বলছেন, ''ভারতের আপত্তির ব্যাপারে আমি আইনগত জোরালো কোন ভিত্তি দেখছি না। কারণ আমাদের মহীসোপান আদালত থেকে ফয়সালা করে দেয়া হয়েছে। সুতরাং ভারতের আপত্তির কোন আইনগত ভিত্তি নেই বলেই আমি মনে করি। তারপরেও তাদের আপত্তির বিষয়টি পরীক্ষা নিরীক্ষা করে আমরা জাতিসংঘে জবাব দেবো।''

তিনি বলছেন, আপত্তির যেসব পয়েন্ট ভারত তুলে ধরেছে, তার সঙ্গে মহীসোপানের কোন সম্পর্ক নেই। কারণ পানির বিষয়ে আপত্তির সঙ্গে তো মহীসোপানের বিষয় মেলে না।

এই বিরোধের ব্যাপারে কারা সিদ্ধান্ত দেবে?

বাংলাদেশ ও ভারতের মহীসোপান সংক্রান্ত বিরোধের ব্যাপারে সুপারিশ দেবে জাতিসংঘের মহীসোপান নির্ধারণ সংক্রান্ত কমিশন (সিএলসিএস)। দুই দেশের বক্তব্য বিচার বিশ্লেষণ করে সংস্থাটি তাদের সুপারিশ জানাবে। সেই সুপারিশের ব্যাপারেও আবার আপত্তি জানানো যাবে। তবে বাংলাদেশের ক্ষেত্রে যেহেতু আদালত সীমানা নির্ধারণ করে দিয়েছে, তার বাইরে বাংলাদেশের যাওয়ার সুযোগ নেই।

''কোর্টের রায় যেটা আমরা পেয়েছি, সেটাই আমরা পাবো। সেটার ওপরেই চেয়েছিলাম যে, তাদের (জাতিসংঘের) যে একটা রোল এখানে আছে, সেটাই যেন তারা পূর্ণ করে।'' বলছিলেন মি. আলম।

কোন দেশ মানতে রাজি না হলে তারা পুনর্বিবেচনার পর আবার সিএলসিএসে যেতে পারে। কিন্তু চূড়ান্ত যে সুপারিশ তারা দেবে, সেটা সব দেশকে মানতে হয়, সেটাই নিয়ম, বলছেন অ্যাডমিরাল খুরশীদ আলম।

এখানে আদালতের মতো কোন শুনানি হয় না। তবে সিএলসিএসের যে কমিটি রয়েছে, সেখানে সংশ্লিষ্ট দেশ তথ্য-প্রমাণসহ একটি প্রেজেন্টেশন দিতে পারে।

(তথ্যসূত্র: বিবিসি)

What is the Fourth Industrial Revolution? - চতুর্থ শিল্প বিপ্লব কী?

41st BCS Written Preparation:



What is the Fourth Industrial Revolution? How can Bangladesh use the fourth industrial revolution? Argue for your discussion

Introduction:

We stand on the brink of a technological revolution. That revolution will change the traditional way of life of the people. There will be so much change that people could not have imagined before. Change is inevitable, all sectors and citizens, including government, private and academia, must work together to adapt to this change.

ঃ History of the Industrial Revolutionঃ

There have been three industrial revolutions in the history of the world that have changed the course of the world. The first industrial revolution took place in 174 with the discovery of various techniques for the use of water and steam engines. Then in 180 the discovery of electricity changed the picture of human life. The days of physical labor are decreasing at a faster pace. This is called the Second Industrial Revolution. The Internet was invented in 1989, exactly 100 years later. With the advent of the Internet during the Third Industrial Revolution, the speed of the world increased several times when the easy and fast exchange of information technology started. Artificial intelligence and the Internet of Things or the Internet of Things are coming to the fore, which can be used as a complete alternative to human resources! With this, there is a fight going on all over the world now. Political leaders from around the world, CEOs of multinational corporations, entrepreneurs, technologists and analysts have gathered in Davos, Switzerland to discuss why the digital revolution is being called the Fourth Industrial Revolution. One of the topics of discussion at the annual conference of the World Economic Forum (WEF) is the Fourth Industrial Revolution. There is now a discussion-criticism and analysis going on about the digital industrial revolution.

Technologies that will influence the 4th Industrial Revolution:

Cloud computing, Internet of Things (IoT), artificial intelligence (AI), will play a major role in the industrial revolution.

◑ Internet of Things (IoT):

The Internet of Things, the Internet of Things is when all the objects around us communicate and network among themselves through the Internet. In the meantime, we've heard of Google Home, Amazon's Alexa, which controls a lot of things in your home, including lights, sound systems, and doors.

Example- Need to market? There is no need to open the fridge, your fridge will let you know what is inside or you can buy it yourself by ordering directly online. Your work has been reduced. You will teach your home stove what you like to eat. Suppose you love khichuri on a rainy day, your stove will remember it and if it rains outside, it will cook khichuri for you that day.

Cloud Computingঃ

Cloud computing means there is no more pressure on your computer's hard disk. Any storage, software and all operating system work goes beyond the hard disk. If you only have internet, you can take all the benefits by connecting to the cloud server. There is a chance that the computer's hard disk will be damaged or there will be a problem, but the cloud server will not be down. Since it does not require the purchase of any separate software or any hardware, the cost is naturally low. Cloud computing tasks can be controlled via mobile from anywhere and you do not need to update the computing software. These are updated automatically.

Artificial Intelligence

Artificial intelligence is also called machine intelligence. The best example of computer science is artificial intelligence. The four functions that artificial intelligence does are:

- Recognize by listening

- Learning new things

- Plan

- Solve problems.

Basically, when these benefits are added to different objects, it is the Internet of Things. Artificial intelligence is now being used in almost all smartphones to provide customized services keeping in mind the habits and needs of the customer.

What is the result of the fourth industrial revolution?

There are two views on the impact of the 4th Industrial Revolution on the development of human life in the next few years. The positive aspects are:

  - A group of experts think that this revolution will increase the amount of income and quality of life of all people.

  - Everything will be easier and easier and people will enjoy their life more.

  - There will also be major changes in the production and exchange process of goods / services.

  - The cost of sending goods from one country to another will be much lower, or the need to send may not be.

  - There will be a positive impact on trade. It was unimaginable to sit at home as before and live in the world without having to go out at all.

Preparations for the 4th Industrial Revolution:

Neither technology nor any invisible force is responsible for the increasing dependence of technology on us day by day. We bring technology ourselves, as citizens, as consumers or as investors. We need to use our potential to shape the digital revolution in a way that will lead to the development of human civilization without threatening our future. In order to do that, the global development of information technology needs to be brought to a common platform so that technology does not become the sole possession of any particular nation or company. The self-interest of this technological revolution will come only if human values ​​are to prevail.

Bangladesh and 4th Industrial Revolutionঃ

Bangladesh has already done very well in information technology and is working to adapt to all the modern information technology in the world today. Bangladesh is also preparing to adapt to the upcoming technology. In this case, the public and private sectors are being given equal importance. Apart from formal and non-formal education, e-Governance, Service Delivery, Public Policy and Implementation, Information Technology, Decentralization, Urban Development and Planning, and Challenges and Administrative Policy Strategies for SDG Implementation. AI), training will be given.

Soon after the Great War of Liberation, Bangabandhu launched a ground satellite station at Betbunia in Bangladesh.

After the daughter of Bangabandhu came to power in 1996, Bangladesh started moving forward again. Bangladesh is now connected with two submarine cables, connectivity work is underway with the third submarine cable. Bangladesh Awami League has launched a satellite in the sky as a continuation of development. By setting up a digital university and building a state-of-the-art high-tech park, Bangladesh is letting the world know that Bangladesh is also ready to lead the 4th Industrial Revolution.

Bangladesh is already known as the Asian Tiger under the outstanding visionary leadership of Prime Minister Sheikh Hasina. We see in the reports of everyone including World Bank, UN, OGC that Bangladesh is going to lead the world in the future. Our high-tech parks will be the next Silicon Valley. So far, all 4,501 union parishads in 64 districts have been included in the digital network. The main services of the government especially land registration, birth registration, university admission or job application etc. are being delivered digitally to the doorsteps of the citizens. Digital technology has made the delivery of basic services easier and more affordable. Digital Bangladesh means a more functional Bangladesh, a more competitive Bangladesh, a more just Bangladesh, a stronger and more prosperous Bangladesh.

Hitech Parkঃ

The high-tech park is a special area with information technology and IT related activities, establishment of IT as a business, creation of all facilities in the IT sector, all import and export facilities related to information technology. Information technology based businesses, software companies will be able to do their work by opening companies in this park. These technology-based high-tech parks will create opportunities for technology-based industrialization, youth employment and the passage and development of the hardware and software industry.

Bangabandhu Digital University has made the most progress in the field of education in realizing the dream of Digital Bangladesh. In order to make Digital Bangladesh sustainable, in line with the Fourth Industrial Revolution, information and communication technology, science, engineering and technology and related advanced technologies such as digital development, digital technology, biotechnology, nanotechnology, advanced technology, IT / robotics, instructional technology, VLSI (very-large-scal-Integration), Navigation (Vehicle), Hardware Navigation I Green technology, E-Commerce, Software Engineering, Engineering, Telecommunication Engineering, Network and Communication Management, Information and Communication Technology Management, Network and Communication Arrangements will be made for the improvement of teaching, research and knowledge at the undergraduate and postgraduate levels in cyber security and management, e-waste management and related subjects.

Learning and Learning Project:

The ICT department has undertaken several projects to implement the plan to make the young generation of the country proficient in digital education. Which includes the Learning and Learning Development Project. The Department of Information and Communication Technology will soon launch a nationwide program to create self-employment for the young generation of the country. The young generation of the country will be able to receive 50 days of training under this project called 'Learning and Learning'.

ঃEducation powerঃ

In this revolution of technology, the government has also taken special projects for women so that women do not lag behind. They will be able to become self-reliant with training under this project called ‘She Power’ or ‘Empowerment of Women with the Help of Technology’ as well as make a significant contribution to the economic growth of the country. The Ministry of Information and Communication Technology has taken up this project targeting women entrepreneurs at the upazila level.

The advantages / disadvantages of the Fourth Industrial Revolution are being discussed and the preparations that are visible in the context of it show that Bangladesh has already made this revolution its own. If the visionary leadership of Prime Minister Sheikh Hasina, daughter of Bangabandhu, continues, we will lead the next technology revolution.


▪️৪১ তম বিসিএস লিখিত প্রস্তুতিঃ

★ চতুর্থ শিল্প বিপ্লব কী? চতুর্থ শিল্প বিপ্লবকে কিভাবে বাংলাদেশ কাজে লাগাতে পারে? আপনার আলোচনার পক্ষে যুক্তি দিন

◑ ভূমিকাঃ

আমরা একটি প্রযুক্তি বিপ্লবের দ্বারপ্রান্তে দাঁড়িয়ে। যে বিপ্লব পাল্টে দেবে মানুষের দৈনন্দিন জীবনযাত্রার চিরচেনা রূপ। এতটাই পরিবর্তন আসবে যা মানুষ আগে কল্পনাও করতে পারেনি। পরিবর্তন অবশ্যম্ভাবী, এই পরিবর্তনের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে সরকারী, বেসরকারী, একাডেমিসহ সব খাত এবং নাগরিকদের সম্মিলিতভাবে প্রস্তুতি নিতে হবে।

◑ শিল্পবিপ্লবের ইতিহাসঃ

পৃথিবীর ইতিহাসে এখন পর্যন্ত তিনটি শিল্প বিপ্লব ঘটেছে যা বদলে দিয়েছে সারা বিশ্বের গতিপথ। ১৭৮৪ সালে প্রথম শিল্পবিপ্লবটি হয়েছিল পানি ও বাষ্পীয় ইঞ্জিনের নানামুখী ব্যবহারের কৌশল আবিষ্কারের মাধ্যমে। এরপর ১৮৭০ সালে বিদ্যুত আবিষ্কারের ফলে পাল্টে যায় মানুষের জীবনের চিত্র। শারীরিক শ্রমের দিন কমতে থাকে দ্রুততর গতিতে। এটিকে বলা হয় দ্বিতীয় শিল্পবিপ্লব। এর ঠিক ১০০ বছরের মাথায় ১৯৬৯ সালে আবিষ্কৃত হয়েছিল ইন্টারনেট। ইন্টারনেটের আবির্ভাবে তৃতীয় শিল্পবিপ্লবের সময় তথ্যপ্রযুক্তির সহজ ও দ্রুত বিনিময় শুরু হলে সারা বিশ্বের গতি কয়েকগুণ বেড়ে যায়। সামনে আসছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এবং ইন্টারনেট অব থিংস বা যন্ত্রের ইন্টারনেট যা কিনা সম্পূর্র্ণ রূপেই মানবসম্পদের বিকল্প হিসেবে ব্যবহৃত হতে পারে! এ নিয়েই এখন সারা দুনিয়ায় তোলপাড় চলছে। এই ডিজিটাল বিপ্লবকে কেন চতুর্থ শিল্পবিপ্লব বলা হচ্ছে, সেটি নিয়ে আলোচনার জন্য সারা বিশ্বের রাজনৈতিক নেতা, বহুজাতিক কর্পোরেট প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহী, উদ্যোক্তা, প্রযুক্তিবিদ ও বিশ্লেষকরা জড়ো হয়েছেন সুইজারল্যান্ডের শহর দাভোসে। সেখানে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের (ডব্লিউইএফ) বার্ষিক সম্মেলনে আলোচনার অন্যতম বিষয় হচ্ছে চতুর্থ শিল্পবিপ্লব। ডিজিটাল শিল্পবিপ্লবকে নিয়ে সেখানে এখন চলছে আলোচনা-সমালোচনা ও বিশ্লেষণ।

◑ ৪র্থ শিল্পবিপ্লবে প্রভাব বিস্তার করবে যেসব প্রযুক্তিঃ

শিল্পবিপ্লবে বড় ভূমিকা রাখবে ক্লাউড কম্পিউটিং, ইন্টারনেট অব থিংস (IoT), আর্টিফিশিয়াল ইন্টিলিজেন্স (AI), 

◑ ইন্টারনেট অব থিংস (IoT):

ইন্টারনেট অব থিংস, আমাদের চারপাশের সকল বস্তু যখন নিজেদের মধ্যে ইন্টারনেটের মাধ্যমে যোগাযোগ করবে এবং নেটওয়ার্ক গড়ে তুলবে, সেটাই ইন্টারনেট অব থিংস। ইতোমধ্যে আমরা গুগল হোম, এ্যামাজনের আলেক্সার কথা শুনেছি যা আপনার ঘরের বাতি, সাউন্ড সিস্টেম, দরজাসহ অনেক কিছুই নিয়ন্ত্রণ করে।

উদাহরণ- বাজার করতে হবে? ফ্রিজ খোলার দরকার নেই, আপনার ফ্রিজ নিজেই ভিতরে কী আছে তা জেনে আপনাকে জানাবে বা নিজেই সরাসরি অনলাইনে অর্ডার দিয়ে কিনে ফেলতে পারবে। আপনার কাজ কমে গেল। আপনার বাসার চুলাকে আপনি একবার শিখিয়ে দেবেন কখন কি খেতে পছন্দ করেন। ধরেন বৃষ্টির দিনে আপনি খিচুড়ি ভালবাসেন, আপনার চুলা সেটা মনে রাখবে এবং বাইরে বৃষ্টি পড়লে সেদিন আপনার জন্য খিচুড়ি রান্না করে রাখবে।

◑ ক্লাউড কম্পিউটিংঃ

ক্লাউড কম্পিউটিং মানে আপনার কম্পিটারের হার্ডডিস্কের ওপর আর চাপ থাকছে না। যে কোন স্টোরেজ, সফটওয়্যার এবং যাবতীয় অপারেটিং সিস্টেমের কাজ চলে যাচ্ছে হার্ড ডিস্কের বাইরে। শুধু ইন্টারনেট থাকলেই ক্লাউড সার্ভারে কানেক্ট হয়েই সব সুবিধা নেয়া যাবে। কম্পিউটারের হার্ড ডিস্ক নষ্ট হওয়া বা সমস্যা হওয়ার সুযোগ থাকলেও ক্লাউড সার্ভার ডাউন হওয়ার সুযোগ নেই। যেহেতু এতে আলাদা কোন সফটওয়্যার কেনার প্রয়োজন হয় না বা কোন হার্ডওয়্যার এর প্রয়োজন হয় না, তাই স্বাভাবিকভাবেই খরচ কম। ক্লাউড কম্পিউটিংয়ের কাজগুলো যে কোন স্থানে বসেই মোবাইলের মাধ্যমে কন্ট্রোল করা যায় এবং কম্পিউটিংয়ের সফটওয়্যারগুলো আপনার আপডেট করার প্রয়োজন নেই। এগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে আপডেট হয়ে থাকে।

◑ আর্টিফিসিয়াল ইন্টিলিজেন্স বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাঃ

আর্টিফিসিয়াল ইন্টিলিজেন্সকে মেশিন ইন্টিলিজেন্সও বলা হয়। কম্পিটার সাইন্সের উৎকৃষ্টতম উদাহরণ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। আর্টিফিসিয়াল ইন্টিলিজেন্স যে চারটি কাজ মূলত করে তা হলো-

- কথা শুনে চিনতে পারা

- নতুন জিনিস শেখা

- পরিকল্পনা করা

- সমস্যার সমাধান করা।

মূলত এসব সুবিধাসমুহই যখন বিভিন্ন বস্তুতে যোগ করা হয় তখনই সেটা হয় ইন্টারনেট অব থিংস। এখন প্রায় সকল স্মার্টফোনেই আর্টিফিসিয়াল ইন্টিলিজেন্সের ব্যবহার হচ্ছে গ্রাহকের অভ্যাস এবং প্রয়োজনীয়তা মনে রেখে কাস্টমাইজ সেবা দিতে।

চতুর্থ শিল্প বিল্পবের ফলাফল কী?

৪র্থ শিল্প বিপ্লবের ফলে আগামী কয়েক বছরেই মানুষের জীবনমান উন্নয়নে কী প্রভাব ফেলবে, সেটি নিয়ে দুই ধরনের মত পাওয়া যাচ্ছে। ইতিবাচক দিকগুলো হলোঃ

  - একদল বিশেষজ্ঞ মনে করেন, এই বিপ্লবের ফলে সব মানুষেরই আয়ের পরিমাণ ও জীবনমান বাড়বে। 

  -  সবকিছু সহজ থেকে সহজতর হবে এবং মানুষ তার জীবনকে আরও বেশি মাত্রায় উপভোগ করবে। 

  - এছাড়া পণ্য/সেবা উৎপাদন ও বিনিময় প্রক্রিয়াতেও আসবে ব্যাপক পরিবর্তন। 

  - এক দেশ থেকে আরেক দেশে পণ্য পাঠানোর খরচ অনেক কমে আসবে, কিংবা পাঠানোর প্রয়োজনীয়তাই হয়তো থাকবে না। 

  - ইতিবাচক প্রভাব পড়বে বাণিজ্যের ক্ষেত্রে। আগে যেমন বাসায় বসে সদাই করার কথা কল্পনাও যেত না সামনে হয়তো বাসার বাইরে একদমই না গিয়েও সারা বিশ্বের সব সুবিধা ভোগ করে জীবনযাপন করা যাবে।

◑ ৪র্থ শিল্প বিপ্লবের প্রস্তুতিঃ

আমাদের ওপর দিনে দিনে যে প্রযুক্তিনির্ভরতা এসে ভর করছে সেটার জন্য কোনভাবেই প্রযুক্তি কিংবা অদৃশ্য কোন শক্তি দায়ী নয়। আমরা নিজেরাই প্রযুক্তিকে নিয়ে আসছি, নাগরিক হিসেবে, ভোক্তা হিসেবে কিংবা বিনিয়োগকারী হিসেবে। আমাদের সক্ষমতাকে কাজে লাগিয়ে ডিজিটাল বিপ্লবকে এমন একটা রূপ দিতে হবে যা আমাদের ভবিষ্যতের জন্য হুমকি না হয়ে মানবসভ্যতার উন্নয়ন ঘটাবে। তা করতে হলে তথ্যপ্রযুক্তির বিশ্বব্যাপী যে উন্নয়ন ঘটছে তা একটি কমন প্ল্যাটফর্মে আনতে হবে যাতে প্রযুক্তি কোন নির্দিষ্ট জাতি বা কোম্পানির একক দখলদারি সম্পদে পরিণত না হয়। মানবিক মূল্যবোধকে প্রাধান্য দিয়ে এগুতে হবে, তাহলেই প্রযুক্তির এই বিপ্লবের স্বার্থকতা আসবে।

◑বাংলাদেশ ও ৪র্থ শিল্পবিপ্লবঃ

বাংলাদেশ ইতোমধ্যেই তথ্যপ্রযুক্তিতে অনেক ভাল করেছে এবং বর্তমান বিশ্বের আধুনিক সব তথ্যপ্রযুক্তির সঙ্গে নিজেদের মানিয়ে নিতে কাজ করে যাচ্ছে। আগামীর প্রযুক্তির সঙ্গে নিজেদের খাপ খাইয়ে নিতেও প্রস্তুত হচ্ছে বাংলাদেশ। এক্ষেত্রে সরকারী এবং বেসরকারী খাতকে সমানভাবেই গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে। প্রাতিষ্ঠানিক এবং অপ্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার বাইরেও ই-গবর্নেন্স, সার্ভিস ডেলিভারি, পাবলিক পলিসি এ্যান্ড ইমপ্লিমেনটেশন, তথ্যপ্রযুক্তি, বিকেন্দ্রীকরণ, নগর উন্নয়ন ও পরিকল্পনা এবং এসডিজি বাস্তবায়নে চ্যালেঞ্জ ও প্রশাসনিক নীতি কৌশল নিয়ে বাংলাদেশের সরকারী কর্মকর্তাদের ক্লাউড সার্ভার, ইন্টারনেট অব থিংস (IoT), কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI), প্রশিক্ষণ দেয়া হবে।

মহান মুক্তিযুদ্ধের পরপরই বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশের বেতবুনিয়ায় একটি ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র চালু করেছিলেন। 

১৯৯৬ সালে বঙ্গবন্ধু কন্যা ক্ষমতায় আসার পর বাংলাদেশ আবার সামনে এগিয়ে যেতে শুরু করে। বাংলাদেশ এখন দুটি সাবমেরিন কেবলের সঙ্গে সংযুক্ত, তৃতীয় সাবমেরিন কেবলের সঙ্গে কানেক্টিভিটির কাজ চলছে। সঙ্গে সঙ্গে উন্নয়নের ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ আকাশে স্যাটেলাইট উড়িয়েছে। ডিজিটাল বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন এবং অত্যাধুনিক হাইটেক পার্ক নির্মাণের মাধ্যমে আগামীর বিশ্বকে বাংলাদেশ জানান দিচ্ছে যে ৪র্থ শিল্প বিপ্লবের নেতৃত্ব দিতে বাংলাদেশও প্রস্তুুত।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অসামান্য দূরদর্শী নেতৃত্বে বাংলাদেশ ইতোমধ্যে এশিয়ান টাইগার বলে পরিচিত। বিশ্বব্যাংক, জাতিসংঘ, ওগঋ সহ সবার প্রতিবেদনেই আমরা দেখি আগামীর বিশ্বের নেতৃত্ব দিতে যাচ্ছে বাংলাদেশ। আমাদের হাইটেক পার্কগুলো হবে আগামীর সিলিকন ভ্যালি। ইতোমধ্যে ৬৪টি জেলার ৪,৫০১টি ইউনিয়ন পরিষদের সবটিই ডিজিটাল নেটওয়ার্কের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। সরকারের প্রধান সেবাসমূহ বিশেষ করে ভূমি নামজারি, জন্ম নিবন্ধন, বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি বা চাকরিতে আবেদন ইত্যাদি ডিজিটাল পদ্ধতিতে নাগরিকের দোড়গোড়ায় পৌঁছে দেয়া হচ্ছে। ডিজিটাল প্রযুক্তি মৌলিক সেবাসমূহ প্রদানের বিষয়টিকে আরও সহজ ও সাশ্রয়ী করে তুলেছে। ডিজিটাল বাংলাদেশ মানে আরও কর্মক্ষম বাংলাদেশ, আরও প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ বাংলাদেশ, আরও ন্যায়সঙ্গত বাংলাদেশ, আরও অধিকতর শক্তিশালী ও সমৃদ্ধতর বাংলাদেশ।

◑হাইটেক পার্কঃ

তথ্যপ্রযুক্তি তথা আইটি সংক্রান্ত সকল ধরনের কাজ সম্পাদন করা, আইটিকে ব্যবসা হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা, আইটি সেক্টরে সকল সুযোগ-সুবিধা তৈরি, তথ্যপ্রযুক্তি সংক্রান্ত সকল আমদানি, রফতানির সুবিধা সংবলিত বিশেষ এলাকাকে হাইটেক পার্ক বলা হচ্ছে। তথ্যপ্রযুক্তি নির্ভর ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান, সফটওয়্যার কোম্পানীগুলো এই পার্কে কোম্পানি খুলে তাদের কাজ করতে পারবে। প্রযুক্তিনির্ভর এসব হাইটেক পার্ক প্রযুক্তিভিত্তিক শিল্পায়ন, তরুণদের কর্মসংস্থান এবং হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যার শিল্পের উত্তরণ ও বিকাশে সুযোগ সৃষ্টি করবে।

বঙ্গবন্ধু ডিজিটাল বিশ্ববিদ্যালয় ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্ন বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি অগ্রগতি হয়েছে শিক্ষাক্ষেত্রে। ডিজিটাল বাংলাদেশকে টেকসই করতে চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের সঙ্গে তাল মিলিয়ে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, বিজ্ঞান, প্রকৌশল ও প্রযুক্তি এবং উচ্চতর প্রযুক্তির সঙ্গে সম্পর্কিত যেমন ডিজিটাল ডেভেলপমেন্ট, ডিজিটাল টেকনোলজি, বায়োটেকনোলজি, ন্যানোটেকনোলজি, এ্যাডভ্যান্স টেকনোলজি, ইন্সট্রাকশনাল টেকনোলজি Robotics, IT/ITES, Cloud Computing, VLSI (very-large-scal-Integration), Navigation (Vehicle), Hardware Navigation I Green technology, ই-কমার্স, সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং, ইঞ্জিনিয়ারিং, টেলিকমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং, নেটওয়ার্ক এন্ড কমিউনিকেশন ম্যানেজমেন্ট, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ব্যবস্থাপনা, নেটওয়ার্ক এ্যান্ড কমিউনিকেশন ম্যানেজমেন্ট, সাইবার নিরাপত্তা ও ব্যবস্থাপনা, ই-বর্জ্য ব্যবস্থাপনাসহ সংশ্লিষ্ট বিষয়ে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পর্যায়ে শিক্ষাদান, গবেষণা ও জ্ঞানের উৎকর্ষ সাধনের ব্যবস্থা করা হবে।

◑ লার্নিং এ্যান্ড আর্নিং প্রকল্পঃ

দেশের তরুণ প্রজন্মকে ডিজিটাল শিক্ষায় দক্ষ করে সেই পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে বেশ কিছু প্রকল্প হাতে নিয়ে আইসিটি বিভাগ। যার মধ্যে রয়েছে লার্নিং এ্যান্ড আর্নিং ডেভেলপমেন্ট প্রকল্প। দেশের তরুণ প্রজন্মের আত্মকর্মসংস্থান অবারিত করতে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ শীঘ্রই দেশব্যাপী চলছে এই কার্যক্রম। ‘লার্নিং এ্যান্ড আর্নিং’ নামক এই প্রকল্পের আওতায় ৫০ দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ গ্রহণ করতে পারবেন দেশের তরুণ প্রজন্ম।

◑শিক্ষা পাওয়ারঃ

নারীরাও যাতে পিছিয়ে না থাকে প্রযুক্তির এই বিপ্লবে তাও নারীদের জন্য বিশেষ প্রকল্প নিয়েছে সরকার। ‘শি পাওয়ার’ বা ‘প্রযুক্তির সহায়তায় নারীর ক্ষমতায়ন’ নামে এই প্রকল্পের অধীনে প্রশিক্ষণ নিয়ে স্বাবলম্বী হওয়ার পাশাপাশি দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে বিশেষ অবদান রাখতে সক্ষম হবেন তারা। উপজেলা পর্যায়ের নারী উদ্যোক্তাদের টার্গেট করে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় এ প্রকল্প হাতে নিয়েছে।

চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের সুবিধা/অসুবিধা নিয়ে যে আলোচনা হচ্ছে এবং তার প্রেক্ষিতে বাংলাদেশের যে প্রস্তুতি দৃশ্যমান রয়েছে তাতে বাংলাদেশ ইতোমধ্যে এই বিপ্লবকে নিজেদের করে নিয়েছে বলা যায়। বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্ব অব্যাহত থাকলে আগামীর প্রযুক্তি বিপ্লবে আমরাই নেতৃত্ব দেব।