BCS written preparation - [Blue Economy]: One of the potential aspects of Bangladesh's future economy!] - ৪১তম বিসিএস লিখিত প্রস্তুতি [Blue Economy(সুনীল/সমুদ্র অর্থনীতি]: বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ অর্থনীতির এক সম্ভাবনাময় দিক!]

৪১তম বিসিএস লিখিত প্রস্তুতি

[Blue Economy(সুনীল/সমুদ্র অর্থনীতি]: বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ অর্থনীতির এক সম্ভাবনাময় দিক!]


BCS written preparation - [Blue Economy]: One of the potential aspects of Bangladesh's future economy!] - ৪১তম বিসিএস লিখিত প্রস্তুতি  [Blue Economy(সুনীল/সমুদ্র অর্থনীতি]: বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ অর্থনীতির এক সম্ভাবনাময় দিক!]



"বাংলাদেশ বঙ্গোপসাগরের তীরে অবস্থিত একটি ছোট্ট দেশ।অথচ বঙ্গোপসাগরের  সম্পদকে কাজে লাগাতে পারলে ঘুরে যাবে এই দেশের অর্থনীতির চাকা। বিভিন্ন প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, বঙ্গোপসাগরে ১৩টি জায়গায় আছে সোনার চেয়ে অধিক মূল্যবান বালি, ইউরেনিয়াম, থোরিয়াম। যাতে মিশে আছে ইলমেনাইট, গার্নেট, সিলিমেনাইট, জিরকন, রুটাইল, ম্যাগনেটাইট। অগভীরে জমে আছে ‘ক্লে’। যা দিয়ে তৈরি হয় সিমেন্ট। ধারণা করা হচ্ছে এর পরিমাণ হিমালয়কেও হার মানায়। এই ক্লে উত্তোলন সম্ভব হলে সিমেন্ট কারখানাগুলো আরও শক্তিশালী হবে বাণিজ্যিকভাবে। এছাড়াও তেল-গ্যাসের সন্ধানও মিলেছে সমুদ্রের তলদেশে। সবমিলিয়ে অমিত সম্ভাবনার হাতছানি দিয়ে যেন ডাকছে সমুদ্র সম্পদের সম্ভাবনা।

নতুন আশায় বাংলাদেশ

=================

বিশেষজ্ঞরা ধারণা করছেন, বঙ্গোপসারের নিচে পৃথিবীর অন্যতম বৃহৎ জ্বালানি তেল ও গ্যাস মজুদ রয়েছে যা আগামী দিনের জ্বালানি-রাজনীতি ও অর্থনীতিকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। এ কারণে এ অঞ্চলটি বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। এশিয়ার অন্যতম জ্বালানি শক্তি হিসেবে বাংলাদেশ অবস্থান করছে। পরবর্তী প্রাকৃতিক গ্যাসের সুপার পাওয়ার হিসেবে আবির্ভূত হওয়ার সম্ভাবনাও রয়েছে। আশার খবর হচ্ছে- শুধু গ্যাসই নয়, বঙ্গোপসাগরে ভারি খনিজের সন্ধান পাওয়া গেছে। ভারি খনিজের মধ্যে রয়েছে ইলমেনাইট, টাইটেনিয়াম অক্সাইড, রুটাইল, জিরকন, গার্নেট, কোবাল্টসহ অত্যন্ত মূল্যবান সম্পদ। এসব সম্পদ থেকে বিলিয়ন ডলার বৈদেশিক মদ্রা অর্জন করা সম্ভব। বাংলাদেশের সমুদ্র তীরবর্তী ৩ কোটি মানুষের জীবন-জীবিকা আসে মৎস্য আহরণের মাধ্যমে। গভীর সমুদ্রের ন্যায্য অধিকার পাওয়ায় মৎস্য আহরণের বিপুল সম্ভাবনাও দেখছে বাংলাদেশ। বিশেষ করে, এ অঞ্চলের টুনা মাছ সারা বিশ্বে খুবই জনপ্রিয়। সুস্বাদু ও দামী এই মাছটি বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক মানের হোটেলগুলোতে আমদানি করা হয়ে থাকে। টুনা মাছের বিচরণ গভীর সমুদ্রে। মালিকানা অধিকারে বাংলাদেশের ফিশিং ট্রলার এখন গভীর সমুদ্রে টুনাসহ অন্যান্য মাছ আহরণের সুযোগ পাচ্ছে। মৎস্য আহরণের পাশাপাশি সমুদ্রের তীরবর্তী পর্যটনকেন্দ্রের মাধ্যমেও অর্থনৈতিক বিপ্লবের কথা বাংলাদেশ ভাবছে। জানা গেছে, বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক বাণিজ্য সমুদ্র নির্ভর। বাংলাদেশের আমদানি রফতানির ৯০ শতাংশই সম্পাদিত হয় সমুদ্র পথে। তা ছাড়া, বাংলাদেশেরর চট্টগ্রাম ও মংলা সমুদ্র বন্দর দিয়ে প্রতিবছর পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে প্রায় ২ হাজার ৬ শত জাহাজের মাধ্যমে ২৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের আমদানি রফতানি হয়। এসব জাহাজ থেকে ভাড়া বাবদ আয় হয় ৬ বিলিয়ন ডলার। এসব জাহাজের অধিকাংশই বিদেশী মালিকানাধীন। ভবিষ্যতে এসব সমুদ্র বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধি করা হলে বৈদেশিক মুদ্রার আয়ও বৃদ্ধি পাবে সে সঙ্গে বৃদ্ধি পাবে ব্যাপক কর্মসংস্থান।

সমুদ্রে সম্ভাবনা অপার

================

পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ তাদের বর্তমান ও ভবিষ্যত চাহিদা মেটাতে তাকিয়ে আছে সমুদ্র সম্পদের দিকে। ২০৫০ সালে পৃথিবীর জনসংখ্যা হবে প্রায় ৯০০ কোটি। গবেষকরা বলছেন, বিপুল এই জনগোষ্ঠীর খাবার যোগান দিতে তখন সমুদ্রের মুখাপেক্ষী হতে হবে। আর এ কারণেই ব্লু-ইকোনমি বা সমুদ্র সম্পদনির্ভর অর্থনীতিকে গুরুত্বারোপ করার তাগাদা দিচ্ছেন গবেষক ও বিশ্লেষকরা। বিশ্বের ৪৩০ কোটি মানুষের ১৫ ভাগ প্রোটিনের যোগান দিচ্ছে সামুদ্র কি মাছ, উদ্ভিদ ও জীবজন্তু। পৃথিবীর ৩০ ভাগ গ্যাস ও জ্বালানি তেল সরবরাহ হচ্ছে সমুদ্রতলের বিভিন্ন গ্যাস ও তেলক্ষেত্র থেকে। সমুদ্রের বুকে প্রাপ্ত অনবায়নযোগ্য সম্পদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি। উল্লেখ্য তেল-গ্যাসসহ নানাবিধ খনিজ পদার্থ, যেমন- প্লেসার ডিপোজিট, ফসফরাইট ডিপোজিট, পলিমেটালিক ডিপোজিট, সালফাইড, ম্যাগানিজ নডিউলস ও ক্রাস্ট, গ্যাস হাইড্রেট, এভাপোরাইট ইত্যাদি। বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত অনুযায়ী, প্রায় ১২ হাজার কোটি টাকার ন্যূনতম ১.৭৪ মিলিয়ন টন খনিজ বালুর সমাহার রয়েছে বাংলাদেশের সমুদ্র উপকূলে। এখানে মোট ১৭ প্রকারের খনিজ বালুর সন্ধান পাওয়া গেছে। এদের মধ্যে ৮টি অর্থনৈতিকভাবে সক্ষমতা রাখে, যেমন- ইলমেনাইট, জিরকন, রুটাইল, ম্যাগনেটাইট, লিউকোক্সিন, কিয়ানাইট, মোনাজাইট। বিশ্বে ব্যবহৃত শতকরা ৫০ ভাগের বেশি ম্যাগনেশিয়াম সামুদ্রিক পানি থেকে সংগ্রহ করা হয়। এই প্রাকৃতিক উৎস থেকে জীবন রক্ষাকারী ওষুধ তৈরি সম্ভব। এ পর্যন্ত প্রায় ১০ হাজার কম্পাউন্ড সমুদ্র থেকে পাওয়া গেছে। পরবর্তী প্রজন্মের ওষুধ এই সমুদ্র থেকেই পাওয়া যাবে বলে বিজ্ঞানীরা আশা করছেন।

বিশ্ব অর্থনীতিতে নতুনমাত্রা

===================

বিশ্ব অর্থনীতিতে সমুদ্র অর্থনীতি নানাভাবে অবদান রেখে চলেছে। প্রতিবছর ৩ থেকে ৫ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারের কর্মকা- সংঘটিত হচ্ছে সমুদ্রকে ঘিরে। ইন্দোনেশিয়ার জাতীয় অর্থনীতির সিংহভাগই সমুদ্রনির্ভর। সাম্প্রতিক সময়ে দেশটি এমন কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে যে তার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন হলে সমুদ্র থেকে আহরিত সম্পদের মূল্যমান জাতীয় বাজেটের দশগুণ হবে। অস্ট্রেলিয়া সমদ্র সম্পদ থেকে বর্তমানে প্রায় ৪৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বেশি আয় করে। বিভিন্ন গবেষণায় দেখানো হয়েছে, সামুদ্রিক জীববৈচিত্র্যের জ্ঞান বৃদ্ধির মাধ্যমে সমুদ্র নির্ভর ঔষধশিল্পও গড়ে তোলা সম্ভব। আন্তর্জাতিক সংস্থার পাশাপাশি বিভিন্ন ছোট বড় দেশ ব্লু-ইকোনমি নির্ভর উন্নয়ন কৌশল প্রণয়ন করছে। ইন্দোনেশিয়ার জাতীয় অর্থনীতির সিংহভাগ সমুদ্র নির্ভর। বলা হচ্ছে সম্প্রতি দেশটি এমনকিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে, যার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করা গেলে সমুদ্র থেকে আহরিত সম্পদের মূল্যমান জাতীয় বাজেটের দশগুণ হবে। অস্ট্রেলিয়া সমুদ্রসম্পদ থেকে বর্তমানে প্রায় ৪৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার আয় করছে। যা আগামীতে আরও বাড়বে বলে ধারণা করা হচ্ছে। ওইসব দেশগুলোর সমুদ্র সম্পদের সমৃদ্ধির বিচারে বাংলাদেশের বিশাল জনগোষ্ঠীর জন্য কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা যাবে সমুদ্রনির্ভর ব্লু-ইকোনমির মাধ্যমে। সমুদ্র বিজয় সে সম্ভাবনাকে আরও প্রসারিত করেছে। বিভিন্ন পরিসংখ্যান থেকে জানা যায়, বিশ্বের ৩৫ কোটি মানুষের জীবিকা সরাসরি সমুদ্রের ওপর নির্ভরশীল। বাংলাদেশের মৎস্য উৎপাদনের শতকরা ২০ ভাগ জোগান আসে সমুদ্র থেকে। বিশ্বের মোট মৎস্য উৎপাদনের ১৬ ভাগের অবদান বঙ্গোপসাগরের। আশা করা হচ্ছে, সরকারের যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণের মাধ্যমে এ উৎপাদন আরও বহু গুণে বৃদ্ধি করা সম্ভব হবে। বাংলাদেশের ব্যবসা-বাণিজ্যের ৭০ শতাংশ আসে সমুদ্রে মাছ আহরণ, সামুদ্রিক খাদ্য ও বাণিজ্যিক সমুদ্র পরিবহন হতে। প্রায় তিন কোটি লোক প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে এসব কার্যক্রমের সঙ্গে সম্পৃক্ত। অর্থনীতি বিশ্লেষকরা মনে করেন, কেবল সমুদ্র অর্থনীতির সঠিক ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে বাংলাদেশে পরিবেশের ভারসাম্য বজায় রেখেই যথেষ্ট আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন সম্ভব। সমদ্র ব্যবহার করে নবায়নযোগ্য জ্বালানি উৎপাদনে বাংলাদেশের রয়েছে বিপুল সম্ভাবনা। সাগর থেকে প্রাপ্ত বায়ু, তরঙ্গ ঢেউ, জোয়ার-ভাটা, জৈব-তাপীয় পরিবর্তন এবং লবণাক্তর মাত্রা ইত্যাদির মাধ্যমে ব্যাপক পরিমাণে নবায়নযোগ্য শক্তির জোগান পাওয়ার সম্ভাবনা আছে। প্রতিবছর পৃথিবীতে সমুদ্রবর্তী বায়ু ব্যবহারের সক্ষমতা ৪০ শতাংশ হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে। বাংলাদেশকে যদি চীন বা তার মতো বৃহৎ অর্থনীতি থেকে উপকৃত হতে হয়, তাহলে আমাদের চট্টগ্রাম, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দর আধুনিকায়ন করে এগুলোকে গমন-পথ হিসেবে ব্যবহারের কোন বিকল্প নেই। বাস্তবতা হলো বাংলাদেশের সমুদ্রসীমা সম্পদ ও জীববৈচিত্র্যে ভরপুর হলেও বিনিয়োগ ও দক্ষতার অভাবে এ সম্পদের সামান্যই অর্থনীতিতে যোগ হচ্ছে। সম্ভাবনাময় এ খাতের বিস্তৃত সম্পদ অর্থনীতিতে যোগ করতে দরকার আরও দক্ষ জনশক্তি ও বিনিয়োগ। সরকার, বেসরকারী খাত ও গবেষকদের সম্মিলিত উদ্যোগে তা করা গেলে দেশের উন্নয়নের গতি ত্বরান্বিত হবে। সেই সঙ্গে সমুদ্র সম্পদে সমৃদ্ধ হবে বাংলাদেশ।

পাল্টে যেতে পারে বাংলাদেশের অর্থনীতি

=============================

সমুদ্র অর্থনীতিতে বিপ্লব আনতে চায় বাংলাদেশ। সে লক্ষ্য বাস্তবায়নে সমুদ্র অর্থনীতি ঘিরে নতুন স্বপ্ন দেখছে দেশটি। সাগরের সম্পদ আহরণে একদিকে নেওয়া হয়েছে অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন কর্মপন্থা। অন্যদিকে উপকূলীয় দেশগুলোর প্রয়োজনীয় সহযোগিতা পেতে আগে থেকেই নেওয়া হয়েছে কার্যকরী পরিকল্পনা। সমুদ্র সম্পদ অনুসন্ধানে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও অধিদফতরের কার্যক্রম পরিচালনায় স্থায়ী একটি ব্লু-ইকোনমি সেল গঠনেরও উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। সমুদ্রে অনুসন্ধান চালাতে জাহাজ কেনার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। নদীপথে চট্টগ্রাম থেকে ঢাকায় পণ্য পরিবহন বাড়াতে উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন জাহাজ পরিচালনা বাড়ানোর পাশাপাশি নদীবন্দরগুলোর আধুনিকায়নের ওপর সরকার গুরুত্ব দিয়েছে। জাহাজ নির্মাণ ও জাহাজ ভাঙা শিল্পে সম্ভাবনা রয়েছে। ক্রুজশিপ পরিচালনার সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে নতুন সমুদ্রসীমায়। তবে এ খাতে দেশীয় উদ্যোক্তাদের এগিয়ে আসা উচিত। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, উন্নত দেশ হওয়ার স্বপ্ন পূরণে সমুদ্র সম্পদ নির্ভর নীল অর্থনীতির বিপুল সম্ভাবনা ও সম্পদকে কাজে লাগাতে হবে। সামুদ্রিক এলাকায় প্রধানত খনিজ সম্পদ রয়েছে। বালিতে একরকম। আবার পানির গভীরে আরেক রকম। পানির গভীরে গ্যাস সম্পদ আছে। শুধু মাছই রয়েছে প্রায় ৫০০ প্রজাতির। এছাড়া রয়েছে শামুক, ঝিনুক, কাঁকড়া, অক্টোপাস, হাঙ্গরসহ বিভিন্ন ধরনের সামুদ্রিক প্রাণী। এগুলো পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে অর্থকরী ফসল হিসেবে চিহ্নিত। বর্তমানে বিশ্ব অর্থনীতির আকার প্রায় ৮৮ ট্রিলিয়ন ডলার। এরমধ্যে সমুদ্র অর্থনীতির আকার ২৪ ট্রিলিয়ন ডলার।

২০৩০ সালের মধ্যে আমাদের জিডিপির প্রায় ৫ শতাংশ আসবে সমুদ্র অর্থনীতি থেকে। গভীর সমুদ্রের বিশাল অংশ বাংলাদেশের জলসীমায় অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। এর পরিমাণ দেশের মোট স্থল অঞ্চলের প্রায় ৮১ শতাংশ। প্রায় ৭৫টির মতো ছোট-বড় দ্বীপ রয়েছে। এগুলোতে পর্যটন সম্প্রসারণের পাশাপাশি বিভিন্ন খাতে বিনিয়োগ প্রয়োজন। নীল পানির নিচে লুকিয়ে থাকা এসব সম্পদকে কাজে লাগাতে পারলে পাল্টে যাবে দেশের চেহারা। সমুদ্র অর্থনীতিতে বিনিয়োগের নতুন দিগন্তে এখন বাংলাদেশ। বিশ্বের সম্পদশালী রাষ্ট্রগুলোও বাংলাদেশের ব্লু-ওসান ইকোনমি বা নীল সমুদ্র অর্থনীতিতে সম্পৃক্ত হতে আগ্রহী। বঙ্গোপসাগরের অফুরান সম্পদ কাক্সিক্ষত পরিমাণে আহরণ সম্ভব হলে ১০ বছরের মাথায় বাংলাদেশের অর্থনীতি অভাবনীয় উচ্চতায় পৌঁছবে।"

[সূত্র : দৈনিক জনকণ্ঠ,তবে কিছুটা পরিমার্জিত ও পরিবর্ধিত]

শাহাজান আলী মিলন স্যার