ভাষার রীতি – ২ টি (সাধু ও চলিত)
২। সারা পৃথিবীতে ভাষা প্রচলিত আছে – ৩৫০০ (প্রায়)
৩। ভাষার মৌলিক অংশ – ৪ টি
৪। ভাষার আলোচ্য বিষয় – ৪টি
৫। বাংলা ভাষায় ধ্বনি – ২ প্রকার (স্বর ধ্বনি ও ব্যঞ্জণ ধ্বনি)
৬। বাংলা বর্ণমালায় মোট বর্ণ আছে - ৫০টি
৭। বাংলা বর্ণমালায় স্বরবর্ণ – ১১ টি
৮। বাংলা বর্ণমালায় ব্যঞ্জনবর্ণ – ৩৯টি
৯। বাংলা বর্ণমালায় মৌলিক স্বরবর্ণ – ৭টি
১০। বাংলা বর্ণমালায় মাত্রা বিহীন বর্ণ – ১০ টি
১১। বাংলা বর্ণমালায় অর্ধমাত্রাযুক্ত বর্ণ – ৮টি
১২। বাংলা বর্ণমালায় পূর্ণমাত্রা বর্ণ – ৩২ টি
১৩। বাংলা ধ্বনির মতো বর্ণ – দুই প্রকার। ১. স্বরবর্ণ, ২. ব্যঞ্জনবর্ণ।
১৪। স্বরবর্ণের ‘কার’ চিহ্ন – ১০টি
১৫। কার চিহ্ন নেই এমন স্বরবর্ণ – ১ টি (অ)
১৬। বাংলা বর্ণমালায় যৌগিক স্বজ্ঞাপক বর্ণ – ২ টি (ঐ এবং ঔ)
১৭। বাংলা ভাষায় যৌগিক স্বরধ্বনির সংখ্যা – ২৫ টি
১৮। মাত্রাহীন স্বরবর্ণ – ৪ টি (এ, ঐ, ও, ঔ)
১৯। মাত্রাহীন ব্যঞ্জণবর্ণ – ৬ টি
২০। অর্ধমাত্রাযুক্ত স্বরবর্ণ – ১ টি (ঋ)
২১। অর্ধমাত্রাযুক্ত ব্যঞ্জণবর্ণ – ৭টি
২২। শিশ ধ্বনি বা উষ্ণ ধ্বনি – ৪টি
২৩। স্পর্শ ধ্বনি – ২৫ টি
২৪। কন্ঠ ধ্বনি বা জিহবামূলীয় ধ্বনি – ৫ টি (ক, খ, গ, ঘ, ঙ)
২৫। তালব্য ধ্বনি – ৫ টি (চ, ছ, জ, ঝ, ঞ)
২৬। মূর্ধন্য ধ্বনি – ৫ টি (ট, ঠ, ড, ঢ, ণ)
২৭। দন্ত ধ্বনি – ৫ টি (ত, থ, দ, ধ, ন)
২৮। পার্শ্বিক ধ্বনি – ১ টি (ল)
২৯। নাসিক্য ধ্বনি – ৫ টি (ঙ, ঞ, ণ, ন, ম)
৩০। অন্তঃস্থ ধ্বনি – ৪ টি (য, র, ল, ব)
৩১। তাড়নজাত ধ্বনি – ২টি (ড়, ঢ়)
৩২। কম্পনজাত ধ্বনি – ১ টি (র)
৩৩। পরাশ্রায়ী ব্যঞ্জণবর্ণ – ৩ টি
৩৪। বাংলা সন্ধি প্রধানত – ২ প্রকার স্বরসন্ধি, ব্যঞ্জন সন্ধি
৩৫। তৎসম সন্ধি/সংস্কৃত সন্ধি – ৩ প্রকার । যথা: স্বরসন্ধি, ব্যঞ্জন সন্ধি, বিসর্গ সন্ধি।
৩৬। ক্রমবাচক সংখ্যা – ৪ প্রকার
৩৭। কারক কত প্রকার? = ৬ প্রকার । কর্তৃকারক, কর্মকারক, করণ, অপাদান, সম্প্রদান, অধিকরণ ।
৩৮। সমাস সাধারণত কত প্রকার? = ৬ প্রকার । দ্বন্দ্ব, কর্মধারয়, তৎপুরুষ, অব্যয়ীভাব, দ্বিগু, বহুব্রিহি ।
৩৯। বৈশিষ্ট্যের ভিত্তিতে সমাস ৪ প্রকার । যথা: অব্যয়ীভাব, তৎপুরুষীয়, দ্বন্দ্বমূলক, বহুব্রিহিমূলক ।
৪১। বাংলা ভাষায় মৌলিক ধ্বনিগুলো - ২ ভাগে বিভক্ত যথা: স্বরধ্বনি (১১টি) , ব্যঞ্জনধ্বনি (৩৯) ।
৪২। ণ -ত্ব বিধানের নিয়ম = ৪ টি ।
৪৩। লিঙ্গ কত প্রকার = ৪ প্রকার । (পুং লিঙ্গ, স্ত্রী লিঙ্গ, উভয় লিঙ্গ ও ক্লীব লিঙ্গ)
৪৪। বচন কত প্রকার? = ২ প্রকার । যথা: একবচন, বহু বচন
৪৫। উপসর্গ কত প্রকার = ৩ প্রকার । খাঁটি বাংলা (২১), তৎসম (২০) ও বিদেশি)
৪৬। প্রত্যয় কত প্রকার? = ২ প্রকার । ধাতুপ্রত্যয় বা কৃৎপ্রত্যয় ও তদ্ধিত প্রত্যয় ।
৪৭। দ্বিরুক্তি কত প্রকার? = ৩ প্রকার । শব্দের দ্বিরুক্তি, পদের দ্বিরুক্তি, অনুকার দ্বিরুক্তি ।
৪৮। বিভক্তি কত টি? = ৭টি ।
৪৯। সমাসের প্রতীতি কয়টি? = ৫টি । যথা: সমস্তপদ , পূর্বপদ , পরপদ , ব্যাসবাক্য ও সমস্যমান পদ ।
৫০। বাক্য প্রধানত কত প্রকার? = ৩ প্রকার । সরল, জটিল বা মিশ্র, যৌগিক ।
৫১। বাক্যের অংশ ২টি > উদ্দেশ্য ও বিধেয়;
৫২। বাক্যের গুণ ৩টি: আকাঙ্ক্ষা, আসত্তি, যোগ্যতা।
৫৩। অর্থ অনুসারে বাক্য কত প্রকার? ৫ প্রকার
৫৪। উৎপত্তিগত ভাবে শব্দ কত প্রকার? = ৫ প্রকার । তৎসম, অর্ধতৎসম, তদ্ভব, দেশি, বিদেশি ।
৫৫। গঠনগত ভাবে শব্দ কত প্রকার? = ২ প্রকার। মৌলিক ও সাধিত ।
৫৬। অর্থগত ভাবে শব্দ কত প্রকার? = ৩ প্রকার । যৌগিক, রুঢ়, যোগরুঢ়
৫৭। কতটি উপায়ে শব্দ গঠন করা যায়? = ৮টি ।
৫৮। পদ প্রধানত কত প্রকার? = ২ প্রকার । যথা: নামপদ ও ক্রিয়াপদ ।
৫৯। নামপদ কত প্রকার? = ৪ প্রকার (বিশেষ্য, বিশেষণ, অব্যয়, সর্বনাম)
৬০। অব্যয় কত প্রকার? = ৪ প্রকার । (যথা: সমুচ্চয়ী বা সম্বন্ধবাচক, অনন্বয়ী, অনুসর্গ, অনুকার অব্যয়)
৬১ । যতিচিহ্ন কয়টি? = ১২ টি ।
৬২। অক্ষর কত প্রকার? = ২ প্রকার । মুক্তাক্ষর ও বদ্ধাক্ষর
৬৩। বাংলা ছন্দ কত প্রকার? = ৩ প্রকার । যথা: অক্ষরবৃত্ত, স্বরবৃত্ত, মাত্রাবৃত্ত
৬৪। ব্যাকরণে অলঙ্গকার কত প্রকার? = ২ প্রকার । যথা: শব্দালঙ্কার, অর্থালঙ্কার ।
৬৫। ক্রিয়ার কাল কত প্রকার? = ৩ প্রকার । বর্তমান কাল, অতীতকাল, ভবিষ্যৎকাল
৬৬। ক্রিয়ার ভাব কত প্রকার? = ৪ প্রকার । নির্দেশক, সাপেক্ষ, আকাঙ্ক্ষা, অনুজ্ঞা
৬৭। সংখ্যাবাচক শব্দ কত প্রকার? = ৪ প্রকার । যথা: অঙ্ক বাচক,পরিমাণবাচক, ক্রমবাচক, তারিখ বাচক ।
৬৮। ভাব প্রকাশের দিক থেকে ক্রিয়া পদ কত প্রকার? = ২ প্রকার । যথা: সমাপিকা ও অসমাপিকা ।
৬৯। বাক্যের অর্থ গঠনের বিচার করে ক্রিয়া পদকে কয় ভাগে ভাগ করা হয়? = ২ প্রকার । সকর্মক, অকর্মক ।
৭০। সর্বনাম কত প্রকার? ১০ প্রকার
৭১। উক্তি কত প্রকার? ২ প্রকার (প্রত্যক্ষ উক্তি ও পরোক্ষ উক্তি)
৭২। বিশেষণ পদ কত প্রকার? ২ প্রকার
৭৩। ভাব বিশেষণ কত প্রকার? ৪ প্রকার (ক্রিয়া বিশেষণ, বিশেষণের বিশেষণ, অব্যয়ের বিশেষণ, বাক্যের বিশেষণ)
৭৪। বাচ্য কত প্রকার? ৩ প্রকার (কর্তৃবাচ্য, কর্মবাচ্য, ভাববাচ্য)
৭৫। বাংলা ভাষায় ধাতুর গণ কয়টি? ২০ টি
# বাংলা_ব্যাকরণের_মৌলিক_কিছু_প্রশ্ন
১। ভাষার মূল উপকরণ বাক্য।
২। ভাষার মূল উপাদান ধ্বনি।
৩। ভাষার মৌলিক উপাদান শব্দ।
৪। বাক্যের ক্ষুদ্রতম একক/মৌলিক উপাদান শব্দ।
৫। ধ্বনিকেশব্দের ক্ষুদ্রতম একক বলা হয়।
৬। শব্দকে বাক্যের প্রাণ বলা হয় ।
৭। উপসর্গ পদের আগে বসে, আর প্রত্যয় পদের পরে বসে ।
৮। উপসর্গের অর্থবাচকতা নেই, কিন্তু অর্থদ্যোতকতা আছে ।
৯। যে ৪টি উপসর্গ বাংলা, তৎসম উভয় ক্ষেত্রেই রয়েছে আ, সু, নি , বি।
১০। অনুসর্গের অপর নাম কর্মপ্রবচনীয় বলে। এরা স্বাধীন পদ রুপে ও শব্দ বিভক্তির ন্যায় ব্যবহৃত হতে পারে।
১১। বিভক্তিহীন নাম শব্দ বলে প্রাতিপাদিক বা নাম প্রকৃতি ।
১২। বিভক্তিযুক্ত শব্দ ও ধাতুকে পদ বলে ।
১৩। ক্রিয়াপদের মূলকে ধাতু বলে ।
১৪। বাক্যে অপরিহার্য ক্রিয়াপদ ।
১৫। সন্ধির সুবিধা ২টি ১. উচ্চারণ সহজ ২. ধ্বনিগত মাধুর্য স্থাপন সম্পাদন ।
১৬। ভাষার অপপ্রয়োগ ঘটে মূলত ৩টি কারণে । ১. উচ্চারণগত, ২ শব্দগঠনজনিত ৩. শব্দের অর্থগত
১৭। খাঁটি বাংলা শব্দে বিসর্গের ব্যবহার নাই ।
১৮। তৎসম শব্দে ণ-ত্ব ও ষ-ত্ব বিধান খাটে না ।
১৯। সমাসবদ্ধ শব্দে ণ-ত্ব ও ষ-ত্ব বিধান খাটে না ।
২০। সমাস ভাষাকে সংক্ষেপ করে ।
২১। সমাসের রীতি সংস্কৃত থেকে আগত।
২২। ব্যাকরণ শব্দটি সংস্কৃত থেকে আগত।
২৩। শব্দের অন্ত্য বর্ণের পূর্ব বর্ণ কে উপধা বলে ।
২৪। সমন্ধ পদ, তারিখ লিখতে, ঠিকানা লিখতে পদের পর কমা বসাতে হয়।
২৫। বাক্যের বিভিন্ন ধরনের প্রকাশভঙ্গিকে
No comments:
Post a Comment