❤ রাসুলুল্লাহ সাল্লালাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ❤
❤ বোনদের জন্য important post ❤
ইবনে আব্বাস (রাঃ) হতে বর্নিত নবী (সাঃ) বলেছেন,"
আমি জান্নাতের প্রতি দৃষ্টিপাত করে দেখলাম তার
অধিকাংশ অধিবাসী ফকীর আর জাহান্নামের
প্রতি দৃষ্টি করে দেখলাম তার অধিকাংশ
অধিবাসী মহিলা। (তিরমিযী)
❤ আমাদের প্রিয় নবী কে আল্লাহ তায়ালা দুনিয়াতে পাঠিয়েছেন কিছু বিশেষ কারনে। আর বিশেষ কারনের মধ্যে একটা বিশেষ কারন হলো নারীদের স্বাধীনতা। কারন জাহিলিয়ার যুগে নারীদের কোন স্বাধীনতা ছিলনা। আর পুরুষরা তাদের খুব খারাপ ভাবে বেবহার করতো।
স্বামীরা নিজের স্ত্রীদের কে অনন্যদের সাথে শারীরিক সম্পর্ক করতে পাটাতেন।
এক নারীকে ১০জন মিলে শারীরিক সম্পর্ক করতো এমন কি একাধারে ও একজন নারীকে পুরুষরা শারীরিক সম্পর্ক করতো।
কিন্তু আমাদের প্রিয় নবী (সা) কে আল্লাহ দুনিয়াতে পাঠান আর আমাদের নবী (সা) ইন্তেকালের আগে নারীদের কে আল্লাহ আদেশে দুনিয়াতে স্বাধীনতা দেন ও নারীদের স্বাধীনতা আনেন আর নারী কে সঠিক ভাবে আল্লাহ আদেশে চলার জন্য আমাদের নবী (সা) বলে জান।
কিন্তু আজ যদি আমরা দুনিয়াটা দেখি নারীরাই আজ আল্লাহ আদেশ থেকে রাসুল (সা) এর সুন্নত থেকে নিজেকে অনেক দূরে সরিয়ে রেখেছেন ও নিজেকে শয়তানের বোন হিসেবে সাজিয়ে তুলেছেন (কিছু নারী ছাড়া)।তাহলে ওই সব বোনদের কে বলছি আমাদের নবী (সা) আপনাদের জন্য এতো কস্ট করলো। অনি নিজের রক্ত জড়িয়ে আপনাদের কে স্বাধীনতা দিলো কিন্তু আজ আপনাদের মধ্যে বিশি নারী আল্লাহ আদেশ মেনে রাসুল (সা) এর সুন্নত মেনে চলতে চান না।শয়তান আপনাদের এমন ভাবে ইসলাম থেকে দূরে সরিয়ে নিয়ে যারছে আপনারা ভুলেই গেছেন আপনাদের স্বাধীনতা একমাত্র আল্লাহ দিয়েছেন ও রাসুল (সা) দুনিয়া এসে তা successful করেছেন।কিন্তু আজ আপনাদের মাজে ইসলামে কিছু পাওয়া যায়।
কিছু নারী আছে ওরা কি করছে ওরা নিজেরাই জানে না।এমন বেপর্দা হয়ে গেছে ওদের মাজে ইসলামের কিছুই নেই। আর কিছু নারী আছে এমন ভাবে ভাবনে মনে হয় ওরা ইসলামের সব কিছু জানে কিন্তু ওরা যে পর্দা করে পর্দার মধ্যে ইসলামের কিছুই নেই। আর আজ কাল তো হিজাব -পর্দা হয়ে গেছে style ওরা মনে করে তারা পর্দা করছে বাট আসলে তা নয় ওরা জানে না ওরা আল্লাহ সাথে কত বড় বেয়াদবি করছে।
আর কিছু নারী আছে ইসলামীক পর্দা করছে আবার এমন পুরুষদের সাথে তারা চলাফেরা করে যাদের সাথে চলাফেরা করতে আল্লাহ ও রাসুল (সা) নিশেত করেছেন ও তাদের জন্য ওদের কে হারাম করেছেন আর এখন তো দেখা যায় ইসলামিক পর্দা করে বিয়ের আগে হারাম সম্পর্ক ও করছে। আফসোস তাদের জন্য তাদের এ পর্দার কোন মূল্যয় নেই। আরো অনেক কিছু বলা জাবে বাট বলছি না কারন ভাত একটা টিপলে হয় সব টিপা লাগে না।তাই জারা বুঝার মানুষ তারা বুঝে নিবে আর আল্লাহ আদেশ মেনে ও রাসুল (সা) এর সুন্নত মেনে কুরআন হাদীস মেনে চলবে আর জারা বুঝবে না তাদের জন্য আফসোস এর দিন খুবি কাছে।
আল্লাহ বলেন...
অবশ্যই মুসলমান পুরুষ ও মুসলমান নারী,মুমিন পুরুষ ও মুমিন নারী, অনুগত পুরুষ ও অনুগত নারী, সত্যবাদী পুরুষ ও সত্যবাদী নারী,ধৈর্যশীল পুরুষ ও ধৈর্যশীল
নারী,বিনীত পুরুষ ও বিনীত নারী, দানশীল পুরুষ ও
দানশীল নারী,রোযা পালনকারী পুরুষ ও
রোযা পালনকারী নারী, যৌনাঙ্গ হিফাযতকারী পুরুষ
ও যৌনাঙ্গ হেফাযতারী নারী, আল্লাহকে অধিক
স্মরণকারী পুরুষ ও অধিক স্মরণকারী নারী- এদের জন্য আল্লাহ রেখেছেন ক্ষমা ও মহাপ্রতিদান।"(৩৩:৩৫)
আল্লাহ আরো বলেন....
ﻭَﻣَﻦْ ﺃَﻇْﻠَﻢُ ﻣِﻤَّﻦ ﺫُﻛِّﺮَ ﺑِﺌَﺎﻳٰﺖِ ﺭَﺑِّﻪِۦ ﺛُﻢَّ ﺃَﻋْﺮَﺽَ ﻋَﻨْﻬَﺎٓ ۚ ﺇِﻧَّﺎ ﻣِﻦَ ﺍﻟْﻤُﺠْﺮِﻣِﻴﻦَ ﻣُﻨﺘَﻘِﻤُﻮﻥَ
আর তার চেয়ে বড় যালিম আর কে, যাকে স্বীয় রবের আয়াতসমূহের মাধ্যমে উপদেশ দেয়ার পর তা থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়। নিশ্চয় আমি অপরাধীদের কাছ থেকে প্রতিশোধ গ্রহণকারী।
( সুরা - সাজদাহ,আয়াত - ২২)
আল্লাহ সবাই কে বুঝার তৌফিক দান করুন। আমীন।
No comments:
Post a Comment