ভর্তি/চাকুরি পরিক্ষার জন্য গুরুত্বপূর্ণ টপিকঃ

 ভর্তি/চাকুরি পরিক্ষার জন্য গুরুত্বপূর্ণ টপিকঃ


১পাকা কলায় কি থাকে ? ➟ এমাইল এসিটেট

2) পাকা আনারসে কি থাকে ? ➟ ইথাইল এসিটেট

3) পাকা কমলায় কি থাকে ? ➟ অকটাইল এসিটেট

4) টমেটোতে কোন এসিড থাকে ? ➟ ম্যালিক এসিড

5) লেবুর রসে কোন এসিড থাকে ? ➟ সাইট্রিক এসিড

6) আপেলে কোন এসিড থাকে ? ➟ ম্যালিক এসিড

7) তেঁতুলে কোন এসিড থাকে ? ➟ টারটারিক এসিড

8) আমলকিতে কোন এসিড থাকে ? ➟ অক্সালিক এসিড

9) আঙ্গুরে কোন এসিড থাকে ? ➟ টারটারিক এসিড

10) কমলালেবুতে কোন এসিড থাকে ? ➟ এসকরবিক এসিড

11) দুধে কোন এসিড থাকে ? ➟ ল্যাকটিক এসিড

12) কচু খেলে গলা চুলকায় কেন ? ➟ কারণ কচুতে ক্যালসিয়াম অক্সালেট থাকে।

13) পৃথিবীর আকার গোল এই ধারণা কার ? ➟ পিথাগোরাসের

14) ডিডিটির পূর্ণরূপ কি ? ➟ ডাই- ক্লোরো-ডাই-ফিনাইল-ট্রাই-ক্লোরো- ইথেন

15) টিএনটির পূর্ণরুপ কি ? ➟ ট্রাই নাইট্রো টলুইন

16) সাবানের রাসায়নিক নাম কি ? ➟ সোডিয়াম স্টিয়ারেট

17) টেস্টিং সল্ট এর রাসায়নিক নাম কি ? ➟ সোডিয়াম মনোগ্লুটামেট

18) পেট্রোলের অপর নাম কি ? ➟ গ্যাসোলিন

19) সিরকায় কোন এসিড থাকে ? ➟ এসিটিক এসিড

20) পৃথিবীর ব্যসার্ধ কত ? ➟ 6434 কিমি

21) পৃথিবীর বয়স কত ? ➟ আনুমানিক ৪৫০ কোটি বছর।

22) লাফিং গ্যাস কি ? ➟ নাইট্রাস অক্সাইডকে লাফিং গ্যাস বলে । এটি হাস্য উদ্দীপক।

23) দার্শনিকের উল কি ? ➟ জিঙ্ক অক্সাইড দার্শনিকের উল নামে পরিচিত ।

24) সাপের বিষে কোন ধাতুর অন থাকে ? ➟ জিংক

25) উত্তর গোলার্ধে ক্ষুদ্রতম দিন কবে ? ➟ ২২ ডিসেম্বর

26) বিজারক হিসেবে ক্রিয়া করে এমন একমাত্র অধাতু কোনটি ? ➟ কার্বন

27) নির্বোধের সোনা কি ? ➟ আয়রণ ডি সালফাইড

28) সবচেয়ে সক্রিয় ধাতু কি ? ➟ পটাসিয়াম

29) স্বাদে মিস্টি অথচ কার্বোহাইড্রেট নয় কোনটি ? ➟ গ্লিসারিন

30) কোন বিজ্ঞানী পরীক্ষাগারে সর্বপ্রথম জৈব যৌগ প্রস্তুত করেন ? ➟ জার্মান

বিজ্ঞানী উহলার

31) বিশুদ্ধ সালফিউরিক এসিডের অপর নাম কি ? ➟ সালফান

32) প্রস্রাব থেকে যে গন্ধ আসে তা কিসের ? ➟ এমোনিয়ার

33) একজন পূর্ণবয়স্ক মানুষের দেহে কোষের সংখ্যা কত ? ➟ ছয় লক্ষ কোটি থেকে দশ লক্ষ কোটি

34) জীবকোষের কোথায় প্রোটিন সংশ্লেষিত হয় ? ➟ প্রোটিন ফ্যাক্টরি খ্যাত রাইবোজমে প্রোটিন সংশ্লেষিত হয় ।

35) কোন জীবে সবচেয়ে কম সংখ্যক ক্রোমোসোম থাকে ? ➟ এক ধরনের পুরুষ পিঁপড়ায় ১টি এবং স্ত্রী পিঁপড়ায় ২টি

36) কোন উদ্ভিদে সর্বাধিক ক্রোমোসোম থাকে ? ➟ ফার্ণবর্গীয় উদ্ভিদে প্রায় ১২৬০টি

37) মাছিতে কয়টি ক্রোমোজোম থাকে ? ➟ ১২ টি

38) কুকুরে কয়টি ক্রোমোজোম থাকে ? ➟ ৭৮টি

39) গরু ছাগলে কয়টি ক্রোমোজোম থাকে ? ➟ ৬০টি

40) ধান গাছে কয়টি ক্রোমোজোম থাকে ? ➟ ২৪ টি

41) ব্যাঙে কয়টি ক্রোমোজোম থাকে ? ➟ ২২টি

42) মুরগীতে কয়টি ক্রোমোজোম থাকে ? ➟ ৭৮টি

43) ভেড়াতে কয়টি ক্রোমোজোম থাকে ? ➟ ৫৪টি

44) DNA তে কি থাকে না ? ➟ ইউরাসিল থাকে না

45) RNA এর প্রধান কাজ কি ? ➟ প্রোটিন তৈরী

46) RNA তে কি থাকে না ? ➟ থায়ামিন থাকে না

47) মানবদেহে জিনের সংখ্যা কত ? ➟ ৪০০০০

48) ভাইরাসজনিত রোগগুলো কি কি ? ➟ হাম , বসন্ত , পোলিও , ইনফ্লুয়েঞ্জা ,

জলাতঙ্ক , হার্পিস , মাম্পস , এইডস , হেপাটাইটিস ইত্যাদি ।

49) ব্যাকটেরিয়াজনিত রোগগুলো কি কি ? ➟ কলেরা , টাইফয়েড , কুষ্ঠ , যক্ষ্মা, ডিপথেরিয়া , নিউমোনিয়া ইত্যাদি ।

50) মরুভূমিতে জন্মানো উদ্ভিদকে কি বলে ? ➟ জেরোফাইট

51) সূর্যালোকিত বর্ষায় ধান গাছের সালোক সংশ্লেষণের হার কিসের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয় ? ➟ কার্বন ডাই অক্সাইডের ঘনত্ব হতে

52) টিকটিকির লেজ খসে যাওয়ার কারণ কি ? ➟ ভয় পেলে টিকটিকির লেজ খসে

53) বিশ্বের সবচেয়ে বিষাক্ত প্রাণীর নাম কি ? ➟ Sea Wasp বা সমুদ্র বোলতা এরা একধরনের জেলী ফিস

54) এমিবা শব্দের অর্থ কি ? ➟ সর্বদা পরিবর্তনশীল

55) প্রোটোজোয়া শব্দের অর্থ কি ? ➟ প্রথম প্রাণী

56) কোন পশু শব্দ করতে পারেনা ? ➟ জিরাফ

57) নিউমোনিয়া রোগের পরোক্ষ কারণ কি ? ➟ গোলকৃমি

58) রাতের বেলা বিড়াল ও কুকুরেরচোখ জ্বলজ্বল করে কেন ? ➟ টেপেটোম নামক রঞ্জক কোষের কারণে ।

59) মস্তিস্কের পর্দার নাম কি ? ➟ মেনিনজেস

60) হৃদপিন্ডের পর্দার নাম কি ? ➟ পেরিকার্ডিয়াম

61) ফুসফুসের পর্দার নাম কি ? ➟ প্লুরা

62) যকৃতের পর্দার নাম কি ? ➟ গ্লিসনস ক্যাপসুল

63) অস্থির পর্দার নাম কি ? ➟ পেরি অস্টিয়াম

64) তরুণাস্থির পর্দার নাম কি ? ➟ পেরিকার্ডিয়াম

65) স্নায়ুতন্ত্রের গাঠনিক একক কি ? ➟ নিউরন

66) রেচনতন্ত্রের গাঠনিক একক কি ? ➟ নেফ্রন

67) কংকালতন্ত্রের গাঠনিক একক কি ? ➟ অস্থি

68) যকৃতের গাঠনিক একক কি ? ➟ হেপাটোসাইট

69) উত্তর গোলার্ধে দীর্ঘতম দিন কবে ? ➟ ২১ জুন

70) ফুসফুসের গাঠনিক একক কি ? ➟ এলভিওলাই

71) মানবদেহে পানির পরিমাণ কত শতাংশ ? ➟ ৬০% থেকে ৭০%

72) মানবদেহে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে কোনটি ? ➟ হাইপোথ্যালামাস

73) কোন রস যা শর্করা ও আমিষ উভয়কে পরিপাক করে ? ➟ অগ্ন্যাশয় রস

74) মানুষের লালায় কোন এনজাইম থাকে ? ➟ টায়ালিন

75) কোন জারক রস পাকস্থলীতে দুগ্ধ জমাট বাধায় ? ➟ রেনিন

76) HCL কোন কোষ থেকে নিঃসৃত হয় ? ➟ প্যারাইটাল কোষ

77) দুধ দাঁত কয়টি ? ➟ ২০ টি

78) ক্ষুদ্রান্ত্রের দৈর্ঘ্য কত ? ➟ ৬ মিটার

79) পিত্তের বর্ণের জন্য দায়ী কি ? ➟ বিলিরুবিন

80) বিলিরুবিন কোথায় তৈরী হয় ? ➟ প্লিহায়

81) মানব চক্ষুতে কোন ধরনের লেন্স বিদ্যমান ? ➟ উভোত্তল

82) একটি বৃক্কে নেফ্রনের সংখ্যা কত ? ➟ প্রায় ১০ লক্ষ

83) মানুষের শরীরে মোট হাড়ের সংখ্যা কত ? ➟ ২০৬ টি

84) রক্তের সার্বজনীন দাতা গ্রুপ কি ? ➟ O

85) রক্তের সার্বজনীন গ্রহীতা কোন গ্রুপ ? ➟ AB

86) একজন মানুষের শরীরে কি পরিমান রক্ত থাকে ? ➟ দেহের ওজনের ৭ শতাংশ

87) আমিষের অভাবে মানুষের কি রোগ হয় ? ➟ কোয়াশিয়রকর

88) কোন ভিটামিনের অভাবে স্কার্ভি রোগ হয় ? ➟ ভিটামিন সি

89) কোন ভিটামিনের অভাবে রাতকানা রোগ হয় ? ➟ ভিটামিন এ

90) কোন ভিটামিনের অভাবে বেরিবেরি রোগ হয় ? ➟ ভিটামিন বি

91) কোন ভিটামিনের অভাবে রিকেট রোগ হয় ? ➟ ভিটামিন ডি

92) কোন কোন তারিখে পৃথিবীর সর্বত্র দিন রাত্রি সমান হয় ? ➟ ২১ মার্চ এবং ২৩ সেপ্টেম্বর

93) ডিপথেরিয়া কোথায় হয় ? ➟ গলায়

94) পাইরিয়া কোথায়

পড়ায় মন বসানোর ১১টি অব্যর্থ পদ্ধতি এবং পরীক্ষিতঃ

পড়ায় মন বসানোর ১১টি অব্যর্থ পদ্ধতি এবং পরীক্ষিতঃ





শত চেষ্টা করেও লেখাপরায় মনোনিবেশ করতে পারছেন না। পড়তে বসতে ইচ্ছা করে না। কিন্তু প্রথম শ্রেণীর সরকারি চাকুরি পেতে চাইলে না বিসিএস ক্যাডার হতে চাইলে পড়াশুনা করাটা আবশ্যক।

তাই মন না থাকা স্বত্বেও পড়ে যাচ্ছেন। ফলশ্রুতিতে কিছুই মনে রাখতে পারছেন না।

তবে পড়াশুনায় মনযোগ ধরে রাখা  ঠিক ততটাও কঠিন নয় যতটা আপনার কাছে মনে হচ্ছে।

চলুন তাহলে জেনে নেয়া যাক কিভাবে পড়াশুনায় মনোনিবেশ করবেন-


১. বিরতি নিয়ে পড়ুন:

আমরা অনেক সময় একটানা অনেক্ষন পড়াশুনা করলে বিরক্ত অনুভব করি। আর তখন আমাদের মনোযোগ কমে আসে, তাই ওই সময় না পড়াই ভাল।

কারন তখন পরলেও তার খুব কম অংশই আমাদের মনে থাকবে। সবচেয়ে ভালো হয় প্রতি ১ ঘন্টা পড়ার পর ১০-১৫ মিনিট বিরতি নিয়ে আবার পড়া শুরু করা।


২. দাঁড়িয়ে পড়া:

যখন আপনার পড়তে ইচ্ছা করে না তখন দাড়িয়ে সারিয়ে পড়তে পারেন। এতে সহজেই মনোযোগ ফিরে আসবে।

আমি সাধারণত পায়চারি করি আর পড়ি বসে থেকে খুব কম পড়ি দাঁড়িয়ে বা হেটে হেটে পড়লে খেয়াল করি আমার পড়া তাড়াতাড়ি হয়।


৩. লক্ষ্য নিয়ে পড়ুন:

আপনি কি হতে চান সেতাই হল আপনার লক্ষ্য। আর যখনই পড়া থেকে  মনোযোগ ক্ষুন্ন হয় ঠিক তখনই আপনি আপনার লক্ষ্য নিয়ে ভাবুন।

ধরুন, আপনি ম্যাজিস্ট্রেট হতে চান বা ASP হতে চান সেটা কল্পনা করুন মনের ভিতরে আর ভাবুন আমাকে কষ্ট করতেই হবে এবং সেই পজিশনে যেতেই হবে তাই আমাকে কষ্ট করতেই হবে, পড়াশোনা করবেন আর ভাববেন যে, আপনি বীজ রোপন করছেন, একদিন ফল পাবেন এই ভেবে পড়বেন দেখবেন পড়তে ইচ্ছা করবে।

 দেখবেন আপনার মাঝে একটা জিদের উদ্ভব হয়েছে এবং আপনি আবারো পড়ায় মন দিতে পারছেন।


৪. ক্ষুধা নিবারণ করুন:

অতিরিক্ত ক্ষুধা লাগলে আর পড়তে মন চায় না।  যদি ক্ষুধা লেগে থাকে তাহলে তা নিবারণ করার চেষ্টা করুন।

অর্থাৎ পর্যাপ্ত পরিমাণে আহার করে আবার পড়তে বসুন। দেখবেন এবার আপনার পড়ায় মন বসেছে।


৫. ঘুমিয়ে নিন:

একটানা দীর্ঘ সময় পড়াশুনা করলে মস্তিষ্কের উপর চাপ পরে। তখন মস্তিষ্কের কাজ করার ক্ষমতা অনেকটাই কমে যায়।

এক্ষেত্রে আপনি যদি কিছুটা সময় ঘুমিয়ে নেন তাহলে মস্তিষ্কের সতেজতা ফিরে আসবে। তখন আপনি আবার সহজেই পড়াশুনায় মনোনিবেশ করতে পারবেন। একটানা না ঘুমিয়ে দিনে ৩ ঘন্টা এবং রাতে ৪ ঘন্টা ঘুমান ঘুম টা অনেক effective হবে এবং ব্রেন চার্জ হবে, ফলে পড়াশোনা মনে থাকবে ভালো। 


৬. অন্য চিন্তা না করা:

পড়তে বসার পূর্বে অবশ্যই আপনার কোন কাজ থাকলে সেগুলো সেরে নিবেন। তাহলে অন্য কাজের চিন্তা পড়ার সময় মাথায় আসবে না। ঠাণ্ডা মাথায় পড়তে পারবেন। পড়ার সময় মনোনিবেশ করে পড়ুন অন্য চিন্তা মাথায় আনবেন না, নেগেটিভ চিন্তা মনে আনবেন না, ক্ষতিকর আবেগ থেকেও নিজেকে দূরে রাখুন।


৭. দিনের শুরুতে পড়ার অভ্যাস:

দিনের শুরুরভাগে মানুষের কাজ করার ক্ষমতা থাকে সর্বাধিক। তাই কঠিন ও একঘুয়ে পড়াগুলো সকালের দিকে পড়ার চেষ্টা করুন। 


৮. মেডিটেশন করুন:

মেডিটেশন মন ও শরীর দুইই প্রাণবন্ত করে তোলে। মেডিটেশনের ফলে শরীরের ক্লান্তি দূর হয় এবং কাজ করা ক্ষমতা বেড়ে যায়।

এছাড়া মেডিটেশনের ফলে  মস্তিষ্কের  রিফ্রেশমেন্ট ঘটে। ফলে পড়া খুব দ্রুত মুখস্ত হয়ে যায় এবং তা বহুক্ষণ ধরে মনে থাকে।


৯. নিজেকে বুঝুন:

কোন সময়টাতে পড়তে আপনার ভালো লাগে সেটা বুঝুন। যেমন কেউ অনেক ভোরে পড়েন, কেউ সারাদিন পড়েন।

কেউ আবার অনেক রাতে পড়েন। আপনার কোন সময়টাতে পড়া হয় সে সময়ে পড়তে বসুন। প্রয়োজনে একটা রুটিন তৈরি করে নিতে পারেন।

যেমন আমি রাতে পড়ি, রাতেই আমার পড়া ভালো হয়।


১০. মিষ্টি জাতীয় খাবার খান:

মিষ্টি জাতীয় খাবার দেহে যাওয়ার পর সহজেই পরিপাক শুরু হয় ও সহজেই শরীরকে শক্তির জোগান দেয়। সারা শরীরকে সতেজ করে তোলে। এছাড়া  মস্তিষ্কের কাজ করার ক্ষমতা বহুগুণ বাড়িয়ে দেয়।

কফি এবং Dark chocolate ও ভালো কাজ করে।


১১. ইবাদত করুন ও দান করুন:

আপনি নিয়মিত ৫ ওয়াক্ত নামাজ পড়ুন এবং আল্লাহর কাছে দুয়া করুন,আল্লাহ যেন আপনার সপ্ন পূরণ করেন

এবং নিয়মিত দান খয়রাত করুন এবং অন্যকে সাহায্য করুন আল্লাহ ও আপনাকে সাহায্য করবেন।


ইনশাআল্লাহ 

উপরের শর্ত গুলি মেনে চললে

আল্লাহ চাইলে আপনার পড়াশোনা মন বসবে এবং আপনি সফল হবেন।


অ্যান্ড্রয়েড ফোনের গুরুত্বপূর্ণ সিক্রেট কোড যা আমরা অনেকেই জানিনা। এই কোডগুলো ব্যবহার করে সেটিংস পরিবর্তন ও টেস্ট পরিচালনা করা যাবে।

অ্যান্ড্রয়েড ফোনের গুরুত্বপূর্ণ সিক্রেট কোড যা আমরা অনেকেই জানিনা। এই কোডগুলো ব্যবহার করে সেটিংস পরিবর্তন ও টেস্ট পরিচালনা করা যাবে।





*#06# – IMEI নাম্বার প্রদর্শন করবে।

*#*#2664#*#* – টাচ স্ক্রীন টেস্ট কোড।

*#*#0*#*#* – এলসিডি টেস্ট।

*#*#2664#*#* – টাচ স্ক্রীন টেস্ট।

*#*#3264#*#* – র‍্যাম ভার্সন টেস্ট

*#*#34971539#*#* – ক্যামেরা ইনফর্মেশন।

*#*#232338#*#* – ওয়াইফাই ম্যাক এড্রেস।

*#*#1472365#*#* – জিপিএস টেস্ট।

*2767*3855# – ফ্যাক্টরি রিসেট কোড( ফনের সব ডাটা ডিলিট হয়ে যাবে )

*#*#4636#*#* – ফোন এবং ব্যাটারি সংক্রান্ত তথ্য।

*#*#273282*255*663282*#*#* – সকল মিডিয়া ফাইল ব্যাক আপ করার কোড।


*#*#197328640#*#* – সার্ভিস টেস্ট মোড কোড।

*#*#1111#*#* – FTA সফটওয়্যার ভার্সন ।

*#*#1234#*#* – PDA এবং firmware ভার্সন।

*#*#232339#*#* – Wireless LAN টেস্ট কোড।

*#*#0842#*#* – ব্যাক লাইট ও ভাইব্রেসন টেস্ট কোড।

*#12580*369# – সফটওয়্যার এবং হার্ডওয়্যার ইনফর্মেশন।

*#9090# – ডায়াগনস্টিক কনফিগারেশন।

*#872564# – ইউএসবি লগিন কন্ট্রোল।

*#301279# – HSDPA/HSUPA কন্ট্রোল মেনু।

*#7465625# – ফোন লক স্ট্যাটাস।

*#*#7780#*#* – ফ্যাক্টরি রি-স্টোর সেটিং। গুগল অ্যাকাউন্ট সহ সকল সিস্টেম ডাটা মুছে যাবে।

*2767*3855# – ফ্যাক্টরি ফরম্যাট সেটিং। সকল ইন্টারনাল এবং এক্সটারনাল ডাটা মুছে যাবে এবং ফার্মওয়্যার রি-ইন্সটল হবে।

*#*#4636#*#* – ফোন এবং ব্যাটারি ইনফর্মেশন।

*#*#273283*255*663282*#*#* – ফাইল কপি স্ক্রীন। সব ইমেজ, সাউন্ড, ভিডিও, ভয়েস মেমো ব্যাক আপ করা যাবে।

*#*#197328640#*#* – সার্ভিস মোড কোড। বিভিন্ন টেস্ট ও সেটিং বদলানোর জন্য।


*#*#7594#*#* – এই কোড আপনার ইন্ড কল/ পাওয়ার বাটন কে ডাইরেক্ট পাওয়ার অফ বাটন এ পরিনত করবে।

*#*#8255#*#* – G Talk সার্ভিস মনিটর কোড।

*#*#34971539#*#* – ক্যামেরা ইনফর্মেশন। ক্যামেরা ফার্মওয়্যার আপডেট অপশন টি ব্যবহার করবেন না। এতে আপনার ক্যামেরা ফাংশন বন্ধ হয়ে যাবে।

W-LAN, GPS and Bluetooth Test Codes:

*#*#232339#*#* OR *#*#526#*#* OR *#*#528#*#* – W-LAN টেস্ট কোড। টেস্ট শুরু করার জন্য মেনু বাটন ব্যবহার করুন।

*#*#1575#*#* – আরেকটি জিপিএস টেস্ট কোড।

*#*#232331#*#* – Bluetooth টেস্ট কোড।

*#*#232337#*# – Bluetooth ডিভাইস ইনফর্মেশতেস

*#*#0588#*#* – প্রক্সিমিটি সেন্সর টেস্ট।

*#*#0283#*#* – প্যাকেট লুপ ব্যাক।

*#*#0673#*#* OR *#*#0289#*#* – মেলোডি টেস্ট।

*#*#2663#*#* – টাচ স্ক্রীন ভার্সন।

*#9900# – সিস্টেম ডাম্প মোড।

স্যামসাং মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য অনেক গুলো গুরুত্বপূর্ণ কোড, সিকিউরিটি কোড আসা করি স্যামসাং মোবাইল যারা ব্যবহার করেন তাদের অনেক কাজে

লাগবে । 


Samsung Secret Codes

Software version: *#9999#

IMEI number: *#06#

Serial number: *#0001#

Battery status- Memory capacity : *#9998*246#

Debug screen: *#9998*324# – *#8999*324#

LCD kontrast: *#9998*523#

Vibration test: *#9998*842# – *#8999*842#

Alarm beeper – Ringtone test : *#9998*289# – *#8999*289#

Smiley: *#9125#

Software version: *#0837#

Display contrast: *#0523# – *#8999*523#

Battery info: *#0228# or *#8999*228#

Display storage capacity: *#8999*636#

Display SIM card information: *#8999*778#

Show date and alarm clock: *#8999*782#

The display during warning: *#8999*786#

Samsung hardware version: *#8999*837#

Show network information: *#8999*638#


Display received channel number and received intensity: *#8999*9266#

*#1111# S/W Version

*#1234# Firmware Version

*#2222# H/W Version

*#8999*8376263# All Versions Together

*#8999*8378# Test Menu

*#4777*8665# GPSR Tool

*#8999*523# LCD Brightness

*#8999*377# Error LOG Menu

*#8999*327# EEP Menu

*#8999*667# Debug Mode

*#92782# PhoneModel (Wap)

#*5737425# JAVA Mode

*#2255# Call List

*#232337# Bluetooth MAC Adress

*#5282837# Java Version

Type in *#0000# on a Samsung A300 to reset the language

Master reset(unlock) #*7337# (for the new samsungs E700 x600 but not E710)


Samsung E700 type *#2255# to show secret call log (not tested)

Samsung A300, A800 phone unlock enter this *2767*637#

Samsung V200, S100, S300 phone unlock : *2767*782257378#

#*4773# Incremental Redundancy

#*7785# Reset wakeup & RTK timer cariables/variables

#*7200# Tone Generator Mute

#*3888# BLUETOOTH Test mode

#*7828# Task screen

#*#8377466# S/W Version & H/W Version

#*2562# Restarts Phone

#*2565# No Blocking? General Defense.

#*3353# General Defense, Code Erased.

#*3837# Phone Hangs on White screen.

#*3849# Restarts Phone

#*7337# Restarts Phone (Resets Wap Settings)

#*2886# AutoAnswer ON/OFF

#*7288# GPRS Detached/Attached

#*7287# GPRS Attached

#*7666# White Screen

#*7693# Sleep Deactivate/Activate

#*2286# Databattery


#*2527# GPRS switching set to (Class 4, 8, 9, 10)

#*2679# Copycat feature Activa/Deactivate

#*3940# External looptest 9600 bps

#*4263# Handsfree mode Activate/Deactivate

#*2558# Time ON

#*3941# External looptest 115200 bps

#*5176# L1 Sleep

#*7462# SIM Phase

#*7983# Voltage/Freq

#*7986# Voltage

#*8466# Old Time

#*2255# Call Failed

#*5376# DELETE ALL SMS!!!!


#*6837# Official Software Version: (0003000016000702)

#*2337# Permanent Registration Beep

#*2474# Charging Duration

#*2834# Audio Path (Handsfree)

#*3270# DCS Support Activate/Deactivate

#*3282# Data Activate/Deactivate

#*3476# EGSM Activate/Deactivate

#*3676# FORMAT FLASH VOLUME!!!

#*4760# GSM Activate/Deactivate

#*4864# White Screen

#*7326# Accessory

#*7683# Sleep variable

#*3797# Blinks 3D030300 in RED

#*7372# Resetting the time to DPB variables

#*3273# EGPRS multislot (Class 4, 8, 9, 10)

#*7722# RLC bitmap compression Activate/Deactivate

#*2351# Blinks 1347E201 in RED

#*2775# Switch to 2 inner speaker

#*7878# FirstStartup (0=NO, 1=YES)

#*3838# Blinks 3D030300 in RED

#*2077# GPRS Switch

#*2027# GPRS Switch

#*0227# GPRS Switch

#*0277# GPRS Switch

#*22671# AMR REC START


#*22672# Stop AMR REC (File name: /a/multimedia/sounds/voice list/ENGMODE.amr)

#*22673# Pause REC

#*22674# Resume REC

#*22675# AMR Playback

#*22676# AMR Stop Play

#*22677# Pause Play

#*22678# Resume Play

#*77261# PCM Rec Req

#*77262# Stop PCM Rec

#*77263# PCM Playback

#*77264# PCM Stop Play

#*22679# AMR Get Time

*#8999*364# Watchdog ON/OFF

*#8999*427# WATCHDOG signal route setup

*2767*3855# = Full Reset (Caution every stored data will be deleted.)


*2767*2878# = Custom Reset

*2767*927# = Wap Reset

*2767*226372# = Camera Reset (deletes photos)

*2767*688# Reset Mobile TV

#7263867# = RAM Dump (On or Off)

*2767*49927# = Germany WAP Settings

*2767*44927# = UK WAP Settings

*2767*31927# = Netherlands WAP Settings

*2767*420927# = Czech WAP Settings

*2767*43927# = Austria WAP Settings

*2767*39927# = Italy WAP Settings

*2767*33927# = France WAP Settings

*2767*351927# = Portugal WAP Settings

*2767*34927# = Spain WAP Settings

*2767*46927# = Sweden WAP Settings

*2767*380927# = Ukraine WAP Settings

*2767*7927# = Russia WAP Settings

*2767*30927# = GREECE WAP Settings

*2767*73738927# = WAP Settings Reset

*2767*49667# = Germany MMS Settings

*2767*44667# = UK MMS Settings

*2767*31667# = Netherlands MMS Settings

*2767*420667# = Czech MMS Settings

*2767*43667# = Austria MMS Settings

*2767*39667# = Italy MMS Settings

*2767*33667# = France MMS Settings

*2767*351667# = Portugal MMS Settings

*2767*34667# = Spain MMS Settings

*2767*46667# = Sweden MMS Settings

*2767*380667# = Ukraine MMS Settings

*2767*7667#. = Russia MMS Settings


*2767*30667# = GREECE MMS Settings

*#7465625# = Check the phone lock status

*7465625*638*Code# = Enables Network lock

#7465625*638*Code# = Disables Network lock

*7465625*782*Code# = Enables Subset lock

#7465625*782*Code# = Disables Subset lock

*7465625*77*Code# = Enables SP lock

#7465625*77*Code# = Disables SP lock

*7465625*27*Code# = Enables CP lock

#7465625*27*Code# = Disables CP lock

*7465625*746*Code# = Enables SIM lock

#7465625*746*Code# = Disables SIM lock

*7465625*228# = Activa lock ON

#7465625*228# = Activa lock OFF

*7465625*28638# = Auto Network lock ON

#7465625*28638# = Auto Network lock OFF

*7465625*28782# = Auto subset lock ON

#7465625*28782# = Auto subset lock OFF

*7465625*2877# = Auto SP lock ON

#7465625*2877# = Auto SP lock OFF

*7465625*2827# = Auto CP lock ON

#7465625*2827# = Auto CP lock OFF

*7465625*28746# = Auto SIM lock ON

#7465625*28746# = Auto SIM lock OFF


Type *#9998*627837793# Go to the ‘my parameters’ and there you will find new menu where you can unlock phone.(not tested-for samsung C100)

To unlock a Samsung turn the phone off take the sim card and type the following code

*#pw+15853649247w# .

Java status code: #*53696# (Samsung X600)


If you want to unlock your phone put a sim from another company then type *#9998*3323# it will reset your phone. Push exit and then push 7, it will reset again. Put your other sim in and it will say sim lock, type in 00000000 then it should be unlocked.

Type in *0141# then the green call batton and it’s unlocked to all networks. This code may not work on the older phones and some of the newer phones. If it doesn’t work you will have to reset your phone without a sim in it by typing *#2767*2878# or *#9998*3855# (not tested) –

অ্যান্ড্রয়েড ফোনের অনেক সিক্রেট কোড যা আমরা অনেকেই জানিনা। এই কোডগুলো ব্যবহার করে অ্যান্ড্রয়েড ফোনের বিভিন্ন সেটিংস্‌ পরিবর্তন ও ফোনে বিভিন্ন টেস্ট পরিচালনা করা যাবে। আশাকরি আপনাদের ভালো লেগেছে। ধন্যবাদ।

গুরুত্বপূর্ণ সাধারণ জ্ঞান - সাধারন জ্ঞান – কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য -প্রশ্ন ও উত্তর

গুরুত্বপূর্ণ সাধারণ জ্ঞান - সাধারন জ্ঞান – কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য -প্রশ্ন ও উত্তর





১। সংসদে সাংবাদিকদের আসন কতটি ?

উত্তরঃ ৮০টি

২। ১৪৪ ধারা কি ?

উত্তরঃ মানুষ চলাচল এবং আচরণের কর্মকান্ডের নিষেধজ্ঞা

৩। তিতুমীর কে ছিলেন?

উত্তরঃ ইংরেজদের বিরুদ্ধে প্রথম শহীদ বাঙ্গালী বীর

৪। উয়ারী বটেশ্বর কোথায় অবস্থিত ?

উত্তরঃ নরসিংদী

৫। দেশের ১১তম শিক্ষা বোর্ড কোথায় হতে যাচ্ছে ?

উত্তরঃ ময়মনসিংহ

৬। বাংলাদেশের সরকারি নাম ইংরেজিতে লিখুন?

উত্তরঃThe people’s Republic of Bangladesh

৭। গ্রীনিচ থেকে বাংলাদেশের অবস্থান কত?

উত্তরঃ ৯০ ডিগ্রি পুর্ব দিকে।

৮। বাংলাদেশের কোন জেলায় মধুপুর ও ভাওয়াল গড় অবস্থিত?

উত্তরঃ টাঙ্গাইল, ময়মনসিংহ, গাজীপুর।

৯। বাংলাদেশের কোন জেলা সমতল থেকে সবচেয়ে উঁচুতে অবস্থিত?

উত্তরঃ দিনাজপুর।

১০। ঢাকার প্রতিপাদ স্থান কোথায়?

উত্তরঃ চিলির নিকটে প্রশান্ত মহাসাগরে।

১১। বাংলাদেশের সমুদ্র উপকূলের দৈর্ঘ কত?

উত্তরঃ ৭১১ কি.মি.

১২। সোয়াচ অব নো গ্রাউন্ড কি?

উত্তরঃ বঙ্গোপসাগরে অবস্থিত একটি খাত(প্রস্থ ১৪ কি মি)

১৩। বাংলাদেশের সর্বোচ্চ শৃঙ্গের নামসহ উচ্চতা কত?

উত্তরঃ তাজিংডং বা বিজয়, ১২৩১ মিটার বা ৪০৩৯ ফুট।

১৪। আয়তনের দিক দিয়ে বাংলাদেশের অবস্থান বিশ্বে কত?

উত্তরঃ ৯৪তম (দক্ষিন এশিয়ার ৫ম)

১৫। বাংলাদেশের রাজনৈতিক সমুদ্রসিমা কত?

উত্তরঃ ১২ নটিক্যাল মাইল।

১৬। ভারতের সাথে বাংলাদেশের সীমান্তবর্তি জেলা কতটি?

উত্তরঃ ৩০টি

১৭। পার্বত্য চট্টগ্রামের জেলা কতটি?

উত্তরঃ ৩টি।

১৮। পার্বত্য চট্টগ্রামের কোন জেলার সাথে ভারতের সীমানা নেই?

উত্তরঃ বান্দরবান।

১৯। ঢাকার সাথে নদী পথে কোন জেলার সরাসরি যোগাযোগ নেই?

উত্তরঃ রাঙ্গামাটি।

২০। বরিশাল বিভাগের জেলার সংখ্যা কত?

উত্তরঃ ৬টি।

২১। বাংলাদেশের সর্বপূর্বে স্থানের নাম কি?

উত্তরঃ আখাইন্ঠং

২২। বাংলাদেশের আয়তনে সবচেয়ে বড় থানা কোনটি?

উত্তরঃ শ্যামনগর (সাতক্ষিরা)

২৩। বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যকার ছিটমহল বিনিময় চুক্তি কার্যাকর হয় কবে?

উত্তরঃ ১ আগষ্ট, ২০১৫ইং

২৪। ছিটমহল বেষ্ঠিত জেলা বলা হয় কোন জেলা কে?

উত্তরঃ লালমনিরহাট

২৫। কোন পাহাড় হিন্দুদের তীর্থস্থানের জন্য বিখ্যাত?

উত্তরঃ চন্দ্রনাথ পাহাড়(সীতাকুন্ড, চট্টগ্রাম)

২৬। বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে বিরোধপূর্ণ দ্বীপটির নাম কী এবং বর্তমানে মালিকানা কোন দেশের?

উত্তরঃ দক্ষিন তালপট্টি দ্বীপ, ভারত

২৭। নিঝুম দ্বীপটি কোন নদীর মোহনায় অবস্থিত?

উত্তরঃ মেঘনা (নোয়াখালী)

২৮। দ্বীপ জেলা বলা হয় কোন জেলাকে?

উত্তরঃ ভোলা।

২৯। ভবদহ বিল কোথায় অবস্থিত?

উত্তরঃ যশোর

৩০। ক্রিসেন্ট লেক কোথায় অবস্থিত?

উত্তরঃ ঢাকা(জাতীয় সংসদ ভবনের পাশে)

৩১। বাংলাদেশের কোন অঞ্চলে হাওড়ের সংখ্যা বেশী?

উত্তরঃ সিলেট

৩২। বাংলাদেশের সাগর কণ্যা বলা হয় কোন স্থানকে?

উত্তরঃ কুয়াকাটা, পটুয়াখালী

৩৩। বাংলাদেশের প্রথম হাইটেক পার্ক নির্মান করা হচ্ছে কোথায়?

উত্তরঃ কালিয়াকৈর, গাজীপুর

৩৪। বাংলাদেশে একমাত্র শীতলপানির ঝর্ণা কোথায় অবস্থিত?

উত্তরঃ হিমছড়ি, কক্সবাজার

৩৫। বিল ডাকাতিয়া কোথায় অবস্থিত?

উত্তরঃ খুলনা।

৩৬।‘দুবলার চর’ কোথায় অবস্থিত?

উত্তরঃ সুন্দরবনের দক্ষিনে।

৩৭। বাংলাদেশের প্রথম নারী এভারেস্ট বিজয়ীর নাম ও তারিখ লিখুন?

উত্তরঃ নিশাত মজুমদার, ২১ মে, ২০১২

৩৮।SPARSO কোন মন্ত্রণালয়ের অধীনে?

উত্তরঃ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়

৩৯। বাংলাদেশের প্রথম ভূ-উপগৃহে কেন্দ্রে কোথায় স্থাপিত হয়?

উত্তরঃ বেতবুনিয়া রাঙ্গামাটি।

৪০। বাংলাদেশের কোন জেলায় সবচেয়ে বেশি ধান জন্মে?

উত্তরঃ ময়নসিংহ

৪১। রাবার বাগানের জন্য বিখ্যাত স্থান কোনটি?

উত্তরঃ রামু, কক্সবাজার।

৪২। সম্প্রতি বাংলাদেশের উদ্ভাবিত উচ্চ ফলনশীল ধানের জাতের নাম কি?

উত্তরঃ সুপার রাইস।

৪৩। নদী ছাড়া যমুনা কী?

উত্তরঃ উন্নত জাতের মরিচের নাম।

৪৪। মাছ গবেষনা কেন্দ্র কোথায় অবস্থিত?

উত্তরঃ চাদপুর।

৪৫। বাংলাদেশের জাতীয় ও একক বৃহত্তম বনভূমি কোনটি?

উত্তরঃ সুন্দরবন।

৪৬। সুন্দরবনকে ‘বিশ্ব ঐতিহ্যের’ অংশ হিসেবে কোন সংস্থা কত তারিখ ঘোষণা করে?

উত্তরঃ ইউনেস্কো, ৬ ডিসেম্বর ১৯৯৭(৭৯৮তম)

৪৭। সুনেত্র গ্যাস ক্ষেত্রটি কোথায় অবস্থিত?

উত্তরঃ সুনামগঞ্জ ও নেত্রকোনা

৪৮।‘Black Gold’ কি?

উত্তরঃ তেজস্ক্রিয় বালু(কক্সবাজারে পাওয়া যায়)

৪৯। তিতাস গ্যাস ক্ষেত্রটি কোথায় অবস্থিত?

উত্তরঃ ব্রাক্ষ্মনবাড়িয়া

৫০। বাংলাদেশের কোথায় কয়লার সন্ধান পাওয়া গেছে?

উত্তরঃ বড়পুকুরিয়া, দীঘিপাড়া, দিনাজপুর

৫১। বাংলাদেশের একমাত্র জ্বালানী তেল শিধানাগারের নাম কি?

উত্তরঃ ইস্টার্ণ রিফাইনারী লিঃ, চট্টগ্রাম

৫২। দেশের সবচেয়ে বড় তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের নাম ও অবস্থান?

উত্তরঃ ভেড়ামারা তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র, কষ্টিয়া

৫৩। ভারত – বাংলাদেশের পানি চুক্তি কবে স্বাক্ষরিত হয়?

উত্তরঃ ১২ ডিসেম্বর, ১৯৯৬

৫৪। বাংলাদেশের নাব্যতম ওঁ প্রশস্ততম নদীর নাম?

উত্তরঃ মেঘনা।

৫৫। বাংলাদেশ ও ভারতকে বিভক্তকারী নদী কোনটি?

উত্তরঃ হাড়িয়াভাঙ্গা।

৫৬। পদ্মার অপর নাম?

উত্তরঃ কীর্তিনাশা

৫৭। পদ্মা ও যমুনা কোথায় মিলিত হয়েছে?

উত্তরঃ গোয়ালন্দ

৫৮। পদ্মা নদীর উৎপত্তি স্থল কোথায়?

উত্তরঃ হিমালয়ের গঙ্গোত্রী হিম্বাহ থেকে

৫৯। মংলা সমুদ্রবন্দর কোন নদীর তীরে অবস্থিত?

উত্তরঃ পশুর।

৬০। বাংলাদেশের বৃহত্তম সেচ প্রকল্পের নাম কি?

উত্তরঃ তিস্তা সেচ প্রকল্প

৬১। জনসংখ্যার দিক দিয়ে বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান?

উত্তরঃ ৮ম।

৬২। চাকমা উপজাতির বসবাস বাংলাদেশের কোন অঞ্চলে বেশি?

উত্তরঃ পার্বত্য চট্টগ্রামে

৬৩। বাংলাদেশের প্রথম নিরক্ষরমুক্ত গ্রামের নাম কি?

উত্তরঃ কৃষ্টপুর, কচুবাড়ি, ঠাকুরগাও

৬৪। বাংলাদেশের কোন জেলায় শিক্ষার হার বেশি?

উত্তরঃ বরগুনা।

৬৫। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম মুসলমান ও উপমহাদেশের প্রথম ভি সি কে?

উত্তরঃ স্যার এ.এফ. রহমান

৬৬। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কোন হলে এক সময়ে সংসদ কার্যক্রম হত?

উত্তরঃ জগন্নাত হল

৬৭। দক্ষিন এশিয়ার সবচেয়ে বড় ডায়বেটিক্স হাসপাতালের নাম কি?

উত্তরঃ বারডেম।

৬৮।‘মূসক’ দিবস কবে পালন করা হয়?

উত্তরঃ ১০ জুলাই।

৬৯। বাংলাদেশ কবে ভ্যাট চালু হয়?

উত্তরঃ ১৯৯১ সালের ১ জুলাই


বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা, বিসিএস প্রস্তুতি, চাকরি প্রাপ্তী পরীক্ষা জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ সাধারন জ্ঞান


সাধারন জ্ঞান

✬প্রশ্ন: পৃথিবীর দীর্ঘতম নদী কোনটি?

উত্তর: নীলনদ


✬প্রশ্ন: জাপানের সবচেয়ে বড় দ্বীপ কোনটি?

উত্তর: হনসু।


✬প্রশ্ন: জাতীয় শিশু দিবস কত তারিখে?

উত্তর: ১৭ মার্চ।


✬প্রশ্ন: বিশ্বের প্রশস্ততম নদী কোনটি?

উত্তর: আমাজান।


✬প্রশ্ন: বিশ্বের প্রথম ধুমপান মুক্ত দেশ কোনটি?

উত্তর: ভূটান।


✬প্রশ্ন: ব্রাসেলস কোন দেশের রাজধানী?

উত্তর: বেলজিয়াম।


✬প্রশ্ন: কাপ্তাই কোন নদীর তীরে অবস্থিত?

উত্তর: কর্ণফুলী।


✬প্রশ্ন: নিশীত সূর্যের দেশ’ বলা হয়-কোন দেশকে?

উত্তর: নরওয়ে-কে।


✬প্রশ্ন: পূর্ব জার্মানি ও পশ্চিম জার্মানি ভাগ হয় কত সালে?

উত্তর: ১৯৬১ সালে।


✬প্রশ্ন: পূর্ব জার্মানি ও পশ্চিম জার্মানি একত্রিত হয় কত সালে?

উত্তর: ৩ অক্টোবর ১৯৯০সালে।


✬প্রশ্ন: মাওরি কোন দেশের অধিবাসী?

উত্তর: নিউজিল্যান্ড।


✬প্রশ্ন: ইতালির রাজধানী কোন শহরে অবস্থিত?

উত্তর: রোম।


✬প্রশ্ন: চাকমা ভাষায় লিখিত প্রথম উপন্যাসের নাম কী?

উত্তর: ফেবো।


✬প্রশ্ন: ঢাকা বিশ্বের কততম মেগা সিটি?

উত্তর: ১১তম।


✬প্রশ্ন: ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট এর বাসভবনের নাম কি?

উত্তর: এলিসি প্রাসাদ।


✬প্রশ্ন: যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হতে হলে নূন্যতম কতটি ইলেকট্ররাল ভোটের প্রয়োজন হয়?

উত্তর: ২৭০ টি।


✬প্রশ্ন: বাংলাদেশ ও ভারতকে সুন্দরবনে পৃথক করেছে কোন নদী?

উত্তর: হাড়িয়াভাঙ্গা নদী।


✬প্রশ্ন.ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস প্রতিষ্ঠিত হয় কত সালে?

উত্তর: ১৮৮৫ সালে।


✬প্রশ্ন: কোন দেশের সরকার প্রধানকে “চ্যান্সেলর” বলা হয়?

উত্তর: জার্মানি ও অস্ট্রিয়া।


✬প্রশ্ন: জার্মানির রাজধানীর নাম কি?

উত্তর: বার্লিন।


✬প্রশ্ন: যুগ সন্ধিক্ষণের কবি কে?

উত্তর: ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত।


✬প্রশ্ন: মুসলিম লীগ কত সালে গঠন করা হয়?

উত্তর: ১৯০৬ সালে।


✬প্রশ্ন: “আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারী গানটির কে রচনা করেন?

উত্তর: আবদুল গাফফার চৌধুরী।


✬প্রশ্ন: বাংলাদেশে আর্থিক বছরের সময়কাল হিসাব করা হয় কীভাবে?

উত্তর: জুলাই- জুন।


✬প্রশ্ন: মুসলিম রেনেসাঁর কবি বলা হয় কাকে ?

উত্তর: ফররুখ আহমেদ।


✬প্রশ্ন: বিশ্ব ক্রীড়া সাংবাদিকতা দিবস কবে?

উত্তর: ২ জুলাই ।


✬প্রশ্ন: সুন্দরবন বাংলাদেশের কয়টি জেলাকে স্পর্শ করেছে?

উত্তর: ৫ টি।


✬প্রশ্ন: নওগাঁ জেলার সাক্ষরতার আন্দোলনের নাম কী?

উত্তর: উজ্জীবিত নওগাঁ।


✬প্রশ্ন: ইরিত্রিয়ার মুদ্রার নাম কি?

উত্তর: নাকফা।


✬প্রশ্ন: বাংলাদেশে প্রথম রেললাইন স্থাপিত হয় কত সালে?

উত্তর: ১৮৬২ সালে।


✬প্রশ্ন: ডাল গবেষণা কেন্দ্র কোথায়?

উত্তর: ঈশ্বরদী, পাবনা।


✬প্রশ্ন: নেপালের রাজা জ্ঞানেন্দ্র ক্ষমতাসীন হয়েছিলেন কখন?

উত্তর: ২০০১ সালে।


✬প্রশ্ন. কোন দেশের সংবিধান অলিখিত?

উত্তর: যুক্তরাজ্য।


✬প্রশ্ন: এভারেস্ট শৃঙ্গ প্রথম জয় করা হয় কবে?

উত্তর: ১৯৫৩ সালে।


✬প্রশ্ন: বাংলাদেশ রাইস রিচার্স ইন্সটিটিউট এর সদর দপ্তর কোথায় অবস্থিত?

উত্তর: গাজীপুর।


✬প্রশ্ন: বিশ্ব ক্রীড়া সাংবাদিকতা দিবস কবে?

উত্তর: ২ জুলাই ।


✬প্রশ্ন: বিশ্বের একমাত্র ভাষার দেশ হচ্ছে?

উত্তর: উত্তর কোরিয়া।


✬প্রশ্ন: টুঙ্গিপাড়া কোন নদীর তীরে অবস্থিত?

উত্তর: মধুমতি।


✬প্রশ্ন: বিশ্বের সর্ব্বোচ্চ ভাষার দেশ?

উত্তর: পাপুয়া নিউগিনি।


✬প্রশ্ন: সুর্যদয়ের দেশ বলা হয় কোন দেশকে ?

উত্তর: জাপান-কে।


✬প্রশ্ন: শহীদ মিনারের স্থপতি কে?

উত্তর: হামিদুর রহমান।


✬প্রশ্ন: জাতীয় স্মৃতিসৌধের স্থপতি কে?

উত্তর: সৈয়দ মাইনুল হোসেন।


✬প্রশ্ন: “আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারী গানটির সুরকার কে ?

উত্তর: আলতাফ মাহমুদ।


✬প্রশ্ন: বাংলাদেশের সাথে ভারতের কয়টি রাজ্যের সীমান্ত আছে?

উত্তর: ৫ টি।


✬প্রশ্ন: পৃথিবীর মহাদেশ সংখ্যা কয়টি?

উত্তর: ৭টি।


✬প্রশ্ন: পৃথিবীর মহাদেশগুলোর নাম কী?

উত্তর: এশিয়া, আফ্রিকা, ইউরোপ, উওর আমেরিকা, দক্ষিণ আমেরিকা, ওশেনিয়া ও এন্টার্কটিকা।


✬প্রশ্ন: পৃথিবীর মহাসাগর কয়টি ?

উত্তর: ৫টি


✬প্রশ্ন: পৃথিবীর মহাসাগরগুলোর নাম কী?

উত্তর: প্রশান্ত মহাসাগর, আটলান্টিক মহাসাগর, ভারত মহাসাগর, উওর মহাসাগর, দক্ষিণ মহাসাগর।


✬প্রশ্ন: পৃথিবীর বৃহত্তম মহাদেশ কোনটি?

উত্তর: এশিয়া।


✬প্রশ্ন: স্বাধীনতার পূর্বে পূর্ব তিমুর কোন দেশের অধীনে ছিল ?

উত্তর: ইন্দোনেশিয়া।


✬প্রশ্ন: পৃথিবীর দিনরাত সমান হয় কখন?

উত্তর: ২১ মার্চ ও ২৩ সেপ্টেম্বর।


✬প্রশ্ন: আয়তনে বিশ্বের বড় জলপ্রপাতে নাম কী?

উত্তর: নায়াগ্রা (যুক্তরাষ্ট্র)।


✬প্রশ্ন: বিশ্বের সর্ব্বোচ্চ জলপ্রপাত কোনটি?

উত্তর: অ্যাঞ্জেল (ভেনেজুয়েলা)


সাধারণ জ্ঞান বাংলাদেশ বিষয়াবলী – যেকোন চাকরীর পরীক্ষার জন্য

➢ বাংলাদেশে চির হরিৎ বনাঞ্চল – পার্বত্য চট্টগ্রামের বনাঞ্চল


➢ দিনাজপুরে এটি – বরেন্দ্র নামে পরিচিত


➢ চিরহরিৎ বনকে বলা হয় – চির সবুজ বন


➢ চিরহরিৎ বনভূমির পরিমাণ – ১৪ হাজার বর্গ কি.মি


➢ বাংলাদেশের অধিকাংশ নদীর উৎপত্তিস্থল – ভারতে


➢ বাংলাদেশে নদী পথের দৈর্ঘ্য – ৯৮৩৩ কিমি


➢ আইনবিভাগের কাজ – আইন প্রনয়ন ও প্রচলিত আইনের সংশোধন


➢ এই তথ্যগুলো জেনে রাখুন


➢ আইন বিভাগের একটি অংশ – আইনসভা


➢ বাংলাদেশে ভূমিকম্পের মানবসৃষ্ট কারন – পাহাড় কাটা


➢ ভূমিকম্পের ফলে সমুদ্রের পানি উপকূলে উঠে – ১৫-২০ মিটার উঁচু হয়ে


➢ ভূমিকম্পের ফলে সৃষ্টি হয় – সুনামি


➢ কালবৈশাখী ঝড় আঘাত হানে – পশ্চিম ও উত্তর পশ্চিম দিক থেকে


➢ প্রলয়ংকারী ঘূর্ণিঝড় হয় – ১৯৯১ সালের ২৯ এপ্রিল


➢ ইন্দোনেশিয়ায় মারাত্নক সুনামি আঘাত হানে – ২০০৪ সালের ২৬ ডিসেম্বর


➢ বাংলাদেশে ভূমিকম্প হয়ে থাকে – টেকটনিক প্লেটের সংঘর্ষের কারনে


➢ বাংলাদেশের ভূমিকম্প বলয় মানচিত্র তৈরি করেছিলেন – ফরাসি ইঞ্জিনিয়ার কনসোর্টিয়াম ১৯৮৯ সালে


➢ তিনি বলয় দেখিয়েছেন – ৩ টি


➢ বলয়গুলোকে ভাগ করেছেন – প্রলয়ংকারী, বিপজ্জনক, লঘু


➢ এই বলয় সমূহকে বলা হয় – সিসমিক রিস্ক জোন


➢ বাংলাদেশে বর্ষাকাল – জুন হতে অক্টোবর মাস


➢ প্রচুর বৃষ্টিপাত হয় – জুন মাসের শেষ দিকে মৌসুমী বায়ুর প্রভাবে


➢ বর্ষাকালে আবহাওয়া সর্বদা – উষ্ণ থাকে


➢ বর্ষাকালে গড় উষ্ণতা – ২৭ ডিগ্রী সে.


➢ বর্ষাকালে সবচেয়ে বেশি গরম পড়ে – জুন ও সেপ্টেম্বর মাসে


➢ সারাবছর নৌ চলাচলের উপযোগী নৌপথ – ৩,৮৬৫ কি.মি


➢ অভ্যন্তরীন নৌ পরিবহন কর্তৃপক্ষ তৈরি হয়েছে – ১৯৫৮ সালে


➢ স্রোতজ বনভূমি- দক্ষিণ পশ্চিমাংশের নোয়াখালী ও চট্টগ্রাম জেলার উপকূলীয় বন


➢ স্রোতজ বনভূমি প্রধানত জন্মে – সুন্দরবনে


➢ মধুপুর ও ভাওয়ালের মাটি – লালচে ও ধূসর


➢ বাংলাদেশে খনিজ সম্পদ সমৃদ্ধ জেলা সমূহ – পূবাঞ্চলীয় পাহাড়ি জেলা সমূহ


➢ বাংলাদেশের লবণাক্তের পরিমাণ বেশি – দক্ষিণাঞ্চলের বেশ কিছু এলাকা


➢ বাংলাদেশের ক্রান্তীয় চিরহরিৎ ও পত্রপতনশীল বনভূমি- দক্ষিণ পূর্ব ও উত্তর পুর্ব অংশের পাহাড়ী অঞ্চল


➢ কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকর প্রথম বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয় – পাকিস্তান আমলে


➢ অভ্যন্তরীন নৌ পথে দেশের মোট বাণিজ্যিক মালামালের – ৭৫% আনা নেয়া হয়


➢ বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন প্রতিষ্ঠিত হয় – ১৯৭২ সালে


➢ বাংলাদেশে চা চাষ হচ্ছে – উওর ও পূর্বাঞ্চলের পাহাড়ে


➢ সারা বছর বৃষ্টিপাত হয় – উষ্ণ ও আদ্র জরবায়ু অঞ্চলে


➢ বরেন্দ্রভূমি – নওগাঁ, রাজশাহী, বগুড়া, জয়পুরহাট, রংপুর ও দিনাজপুরের অংশ বিশেষ নিয়ে গঠিত


➢ বরেন্দ্রভূমির আয়তন – ৯৩২০ বর্গ কি.মি


➢ প্লাবন সমভূমি থেকে এর উচ্চতা – ৬ থেকে ১২ মিটার


➢ বরেন্দ্র অঞ্চলের মাটি – ধূসর ও লাল বর্ণের


➢ মধুপুর ও ভাওয়ালের সোপানের আয়তন – ৪,১০৩ বর্গ কি.মি


➢ সমভূমি থেকে এর উচ্চতা – ৬থেকে ৩০ মিটার


➢ বাংলাদেশে স্রোতজ বা গরান বনভূমির পরিমাণ – ৪,১৯২ বর্গ কি.মি


➢ বাংলাদেশ সরকারে বিভাগ – ৩ টি(আইন, শাসন ও বিচার বিভাগ)


➢ এপ্রিল মাসের গড় তাপমাত্রা – কক্সবাজার ২৭.৬৪ ডিগ্রী, নারায়ণগঞ্জে ২৮.৬৬ ডিগ্রী, রাজশাহীতে ৩০ ডিগ্রী


➢ গ্রীষ্মকালে বাংলাদেশের উপর দিয়ে বয়ে যায় – দক্ষিণ পশ্চিম মৌসুমী বায়ু


➢ প্রচুর বাঁশ ও বেত জন্মে – সিলেটে


➢ রাবার চাষ হয় – পার্বত্য চট্টগ্রাম ও সিলেটে


➢ ক্রান্তীয় পাতাঝরা অরণ্য – ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল, গাজীপুর, দিনাজপুর ও রংপুর জেলায়


➢ শীতকালে গাছের পাতা সম্পূর্ণ ঝরে যায় – ক্রান্তীয় পাতাঝরা বনভূমির


➢ ক্রান্তীয় পাতাঝরা বনভূমির প্রধান বৃক্ষ – শাল


➢ মধুপুর ভাওয়াল বনভূমি – ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল ও গাজীপুরে


➢ বাংলাদেশের মোট বৃষ্টিপাতের – ৪/৫ ভাগ হয় হয় বর্ষাকালে


➢ বর্ষাকালে সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন গড় বৃষ্টিপাত হয় – ৩৪০ ও ১১৯ সে.মি


➢ বর্ষাকালে ক্রমে বৃষ্টিপাত বেশি হয় – পশ্চিম হতে পূর্ব দিকে


➢ বর্ষাকালে বিভিন্ন জেলার বৃষ্টিপাতের পরিমান –পাবনায় প্রায় ১১৪, ঢাকায় ১২০, কুমিল্লায় ১৪০, শ্রীমঙ্গলে ১৮০ এবং রাঙ্গামাটিতে ১৯০ সে.মি


➢ বর্ষাকালে প্রচুর বৃষ্টিপাত হয় – মৌসুমী বায়ুর প্রভাবে


➢ বর্ষাকালে পর্বতের পাদদেশে এবং উপকূলবর্তী অঞ্চলের কোথাও বৃষ্টিপাত – ২০০ সে.মি কম হয়


➢ বর্ষাকালে বিভিন্ন অঞ্চলের বৃষ্টিপাত – সিলেটের পাহাড়ী অঞ্চলে ৩৪০ সেমি, পটুয়াখালীতে ২০০ সেমি, চটগ্রামে ২৫০ সেমি, রাঙ্গামাটিতে ২৮০ সেমি এবং কক্সবাজারে ৩২০ সেমি।


➢ জলবায়ু পরিবর্তনের কারনে সমুদ্রপৃষ্টের উচ্চতা প্রতি বছর গড়ে বৃদ্ধি – ৪ মিমি থেকে ৬ মিমি ( হিরন পয়েন্ট, চর চংগা, কক্সবাজার)।


➢ ভৌগোলিক ভাবে বাংলাদেশের অবস্থান – ইন্ডিয়ান ও ইউরোপিয়ান প্লেটের সীমানায়



সাধারণ জ্ঞান – বাংলাদেশ বিষয়াবলী (ইতিহাস)


✬ বাঙ্গালি জাতির মুক্তির সনদ – ৬ দফা দাবি।

✬ ৬ দফা দাবি উথাপন করেন – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।

✬ ৬ দফা দাবি উথাপন করা হয় – ১৯৬৬ সালের ৫-৬ ফেব্রুয়ারি।

✬ ঊনসত্তরের গণ অব্যুথান হয় – ১৯৬৯ সালে।

✬ গণ অভ্যুথানে শহীদ হন – আসাদ, ড. শামসুজ্জোহা।

✬ আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার আসামি ছিল – ৩৫ জন।


✬ আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার প্রধান আসামি করা হয় – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে।

✬ আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার শুনানি হয় – ১৯৬৮ সালের ১৯ জুন।

✬ আগরতাল ষড়যন্ত্র মামলা থেকে শেখ মুজিবুর রহমানকে মুক্তি দেয়া হয় – ১৯৬৯ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি।

✬ শেখ মুজিবুর রহমানকে ‘বঙ্গবন্ধু’ উপাধি দেয়া হয় – ১৯৬৯ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি।

✬ আইয়ুব খান পদত্যাগ করেন – ১৯৬৯ সালের ২৫ মার্চ।

✬ কেন্দ্রীয় আইন পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭০ সালের ৭ ডিসেম্বর।


✬ কেন্দ্রীয় আইন পরিষদের নির্বাচনে মোট ভোটার ছিল – ৫ কোটি ৬৪ লাখ।

✬ কেন্দ্রীয় আইন পরিষদের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ আসন লাভ করে – ১৬৭ টি ( ১৬৯ এর মধ্যে)।

✬ সামরিক শাসন জারি করা হয় – ১৯৫৮ সালের ৭ অক্টোবর।

✬ আইয়ুব খান ক্ষমতা দখল করেন – ১৯৫৮ সালের ২৭ অক্টোবর।

✬ মৌলিক গণতন্ত্র চালু করেন – আইয়ুব খান।

✬ আইয়ুব বিরোধী আন্দোলন শুরু হয় – ১৯৬১ সালে।

✬ ছাত্র সমাজ ১৫ দফা কর্মসূচি ঘোষণা করে – ১৯৬২ সালে।

✬ প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭০ সালের ১৭ ডিসেম্বর।

✬ প্রাদেশিক পরিষদ নির্বাচনে আ.লীগ আসন পায় – ২৮৮ টি ( ৩০০ এর মধ্যে)।

✬ পাকিস্তান জাতীয় পরিষদের অধিবেশন স্থগিত করেন – আগা খান।

✬ পাকিস্তান জাতীয় পরিষদের অধিবেশন অধিবেশন স্থগিত করা হয় – ১৯৭১ সালের ১ মার্চ।


✬ অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দেন – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।

✬ অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দেয়া হয় – ১৯৭১ সালের ২ মার্চ।

✬ বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণের সময় পূর্ব পাকিস্তানে চলছিল – অসহযোগ আন্দোলন।

✬ জাতীয় পরিষদের অধিবেশন আহবান করা হয় – ১৯৭১ সালের ৩ মার্চ।

✬ পূর্ববাংলার স্বাধীনতার ঘোষণা দেয়া হয় – ১৯৭১ সালের ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণে।

✬ অপারেশন সার্চ লাইট চালানোর নীলনক্সা করা হয় – ১৯৭১ সালের ১৭ মার্চ।

✬ অপারেশন সার্চ লাইট চালানোর নীলনক্সা করেন – টিক্কা খান, রাও ফরমান আলী।

✬ অপারেশন সার্চ লাইট হলো – ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চের বর্বরহত্যাকান্ড।

✬ বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ঘোষণা দেন – ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে ওয়্যারলেসযোগে।

✬ বঙ্গবন্ধুকে শেখ মুজিবুর রহমানকে গ্রেফতার করা হয় – ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে আনুমানিক রাত ১.৩০ মিনিটে।

✬ শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা দেন – ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে ২৫ মার্চ রাত ১২ টার পর।


✬ বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণাটি ছিল – ইংরেজিতে।

✬ উর্দুকে পাকিস্তানের রাষ্ট্র ভাষা করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয় – ১৯৪৭ সালের ডিসেম্বর মাসে।

✬ বাংলাকে উর্দু ও ইংরেজির পাশাপাশি পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা করার দাবি জানান – ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত ( ১৯৪৮ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি)।

✬ সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ গঠিত হয় – ১৯৪৮ সালের ২ মার্চ।

✬ বাংলা ভাষা দাবি দিবস পালনের ঘোষণা দেয় যে তারিখকে – ১৯৪৮ সালে ১১ মার্চকে।

✬ চৌধুরী খালেকুজ্জামান পাকিস্তানের রাষ্ট্র ভাষা উর্দু করার দাবি করেন – ১৯৪৭ সালের ১৭ মে।

✬ মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ মুসলিম লীগের দাপ্তরিক ভাষা উর্দু করার প্রস্তাব দেন – ১৯৩৭ সালে।

✬ মুসলিম লীগের দাপ্তরিক ভাষা উর্দু করার প্রস্তাবের বিরোধীতা করেন – শেরে বাংলা এ.কে. ফজলুল হক।

✬ ব্রিটিশ শাসনের অবসান হয় – ১৯৪৭ সালের ১৪ আগষ্ট।

✬ চৌধুরী খালেকুজ্জামান এর প্রস্তাবের বিরোধীতা করেন – ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ এবং ড. এনামুল হক।


✬ ‘গণ আজাদী লীগ’ গঠিত হয় – ১৯৪৭ সালে কারুদ্দিন আহমদের নেতৃত্বে।

✬ গণ আজাদী লীগের দাবি ছিল – মাতৃভাষায় শিক্ষা দান।

✬ তমদ্দুন মজলিশ গঠিত হয় – ১৯৪৭ সালের ২ সেপ্টেম্বর।

✬ তমদ্দুন মজলিশ গঠিত হয় – অধ্যাপক আবুল কাশেমের নেতৃত্বে।

✬ ভাষা সংগ্রাম পরিষদ গঠন করে – তমদ্দুন মজলিশ।

✬ পূর্ব পাকিস্তান মুসলিম ছাত্র লীগ (বর্তমান ছাত্র লীগ) গঠিত হয় – ১৯৪৮ সালের ৪ জানুয়ারি।

✬ ৮ দফা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় – ১৯৪৮ সালের ১৫ মার্চ।

✬ ৮ দফা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় – মুখ্য মন্ত্রী খাজা নাজিমুদ্দিন ও রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদের মধ্যে।

✬ মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ রেসকোর্স ময়দানে উর্দুকে রাষ্ট্রভাষার করার কথা ঘোষণা দেন – ১৯৪৮ সালের ২১ মার্চ।

✬ খাজা নাজিমুদ্দিন উর্দুকে রাষ্ট্রভাষা করার ঘোষণা দেন- ১৯৫২ সালের ২৬ জানুয়ারি পল্টন ময়দানে।


✬ রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ নতুন ভাবে গঠিত হয় – ১৯৫২ সালের ৩০ জানুয়ারি (আবদুল মতিন আহবায়ক)।

✬ ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি কর্মসূচি পালনের পরামর্শ দেন – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।

✬ ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি – সকাল ১১ টায় সভা অনুষ্ঠিত হয়।

✬ ২১ ফেব্রুয়ারির সভা অনুষ্ঠিত হয় – ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আমতলায়।

✬ ২১ ফেব্রুয়ারির সভায় সিদ্ধান্ত হয় – ১০ জন করে মিছিল করবে।

✬ শহীদ শফিউর মৃত্যুবরণ করেন – ১৯৫২ সালের ২২ফেব্রুয়ারি।

✬ প্রথম শহীদ মিনার নির্মান করা হয় – ১৯৫২ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি ঢাকা মেডিকেল কলেজের সামনে।

✬ প্রথম শহীদ মিনার উদ্বোধন – ১৯৫২ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি।

✬ প্রথম শহীদ মিনার উদ্বোধন করেন – ভাষা শহীদ শফিউরের পিতা।


✬ একুশে ফ্রব্রুয়ারির উপর প্রথম কবিতা লেখেন – চট্টগ্রামের কবি মাহবুব উল আলম।

✬ ভাষা আন্দোলনের প্রথম কবিতার নাম – কাঁদতে আসিনি ফাঁসির দাবি নিয়ে এসেছি।

✬ আলাউদ্দিন আল আজাদ রচনা করেন – স্মৃতির মিনার কবিতাটি।

✬ ভাষা আন্দোলনের গান – আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙ্গানো একুশে ফেব্রুয়ারি ( আব্দুল গাফফার চৌধুরী)।

✬ আব্দুল লতিফ রচনা করেন – ওরা আমার মুখের ভাষা কাইড়া নিতে চায়।

✬ মুনীর চৌধুরী ঢাকা জেলে বসে রচনা করেন – কবর নাটক।

✬ জহির রায়হান রচনা করেন – আরেক ফাল্গুন উপন্যাস।

✬ বাংলাকে পাকিস্তানের সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করে – ১৯৫৬ সালে।

✬ বাঙ্গালীর পরিবর্তী সব আন্দোলনের প্রেরণা দিয়েছিল – ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন।


✬ শহীদ দিবস পালন শুরু হয় – ১৯৫৩ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি থেকে।

✬ শহীদ দিবসকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ঘোষণা করে – UNESCO

✬ ইউনেস্কো আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ঘোষণা করে – ১৯৯৯ সালের ১৭ নভেম্বর।

✬ পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ গঠিত হয় – ১৯৪৯ সালের ২৩ জুন।

✬ পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ গঠনের স্থান – ঢাকার রোজ গার্ডেন।

✬ পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ সভাপতি ছিলেন – মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী।

✬ পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ সাধারণ সম্পাদক ছিলেন – শামসুল হক ( টাঙ্গাইল)।

✬ পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ যুগ্ন সম্পাদক ছিলেন – শেখ মুজিবুর রহমান।

✬ ১৯৫৪ সালের যুক্তফ্রন্ট গঠনের উদ্যোগ ছিল – আওয়ামী লীগের।

✬ পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী লীগ নামকরন করা হয় – ১৯৫৫ সালে।

✬ যুক্তফ্রন্ট গঠনের সিদ্ধান্ত হয় – ১৯৫৩ সালের ১৪ নভেম্বর।

✬ যুক্তফ্রন্ট গঠিত হয় – ৪ টি দল নিয়ে।


✬ যুক্তফ্রন্টের ইশতেহার ছিল – ২১ টা।

✬ প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৫৪ সালের মার্চে।

✬ পূর্ব বাংলার প্রাদেশিক পরিষদের আসন ছিল – ২৩৭ টি।

✬ যুক্তফ্রন্ট আসন লাভ করে – ২২৩ টি।

✬ ২১ দফার প্রথম দফা ছিল – বাংলাকে পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা করা।

✬ যুক্তফ্রন্টের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ গ্রহন করেন – এ.কে ফজলুল হক (১৯৫৪ সালের ৩ এপ্রিল)।

✬ যুক্তফ্রন্ট সরকার ক্ষমতায় ছিল – ৫৬ দিন।

✬ যুক্তফ্রন্ট সরকারকে বরখাস্ত করে – ১৯৫৪ সালের ৩০ মে।

✬ যুক্তফ্রন্ট সরকারকে বরখাস্ত করেন – গভর্নর জেনারেল গোলাম মোহাম্মদ।

✬ যুক্তফ্রন্ট সরকারের বরখাস্তের ইস্যু ছিল – আদমজি ও কর্ণফুলি কাগজ কলে বাঙ্গালিঅবাঙ্গা \ লি দাঙ্গা।

✬ বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণা প্রচার করা হয় – ইপিআর ট্রান্সমিটার, টেলিগ্রাম ও টেলিপ্রিন্টারের মাধ্যমে।

✬ বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ঘোষণা চট্টগ্রাম থেকে প্রচার করেন – ২৬ মার্চ দুপুর ও সন্ধ্যায় এম, এ, হান্নান।


✬ মেজর জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা পত্র পাঠ করেন – ২৭ মার্চ সন্ধ্যায় চট্টগ্রামের কালুর ঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে।

✬ বাঙ্গালী পাকিস্তানের শাসনের অধীনে ছিল- ২৪ বছর।

✬ মেহেরপুর জেলার অন্তর্গত – বৈদ্যনাথ তলা এবং আম্রকানন।

✬ বৈদ্যনাথ তলার বর্তমান নাম – মুজিবনগর।

✬ মুজিবনগর সরকার গঠিত হয় – ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল।

✬ বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা আদেশ আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষিত হয় – ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল।

✬ মুজিবনগর সরকার শপথ গ্রহন করে – ১৯৭১ সালের ১৭ এপ্রিল।

✬ মুজিব নগর সরকারের রাষ্ট্রপতি ও মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।

✬ মুজিব নগর সরকারের উপরাষ্ট্রপতি – সৈয়দ নজরুল ইসলাম।

✬ মুজিব নগর সরকারের প্রধান মন্ত্রী – তাজ উদ্দীন আহমেদ।

✬ মুজিব নগর সরকারের অর্থমন্ত্রী – এম. মনসুর আহমদ।

✬ ভারত পাকিস্তান যুদ্ধ হয় – ১৯৬৫ সালের ৬ সেপ্টেম্বর।

✬ ভারত পাকিস্তান যুদ্ধ চলে – ১৭ দিন।

✬ পৃথিবীতে ভাষা রয়েছে – ৬০০০ এর বেশি।

ড্রাইভিং লাইসেন্সের লিখিত পরীক্ষার স্ট্যান্ডার্ড ৮৫টি প্রশ্ন ব্যাংক ও উত্তর

 ড্রাইভিং লাইসেন্সের লিখিত পরীক্ষার স্ট্যান্ডার্ড ৮৫টি প্রশ্ন ব্যাংক ও উত্তর

ড্রাইভিং_লাইসেন্স_করতে_চাচ্ছেন????

ড্রাইভিং লাইসেন্সের লিখিত পরীক্ষার স্ট্যান্ডার্ড

৮৫টি প্রশ্ন ব্যাংক ও উত্তরঃ





=========================

০১. প্রশ্ন : মোটরযান কাকে বলে ?

উত্তরঃ মোটরযান আইনে মোটরযান অর্থ কোনো

যন্ত্রচালিত যান, যার চালিকাশক্তি বাইরের বা

ভিতরের কোনো উৎস হতে সরবরাহ হয়ে থাকে।

০২. প্রশ্ন : গাড়ি চালনার আগে করণীয় কাজ কী কী ?

উত্তরঃ ক. গাড়ির হালনাগাদ বৈধ কাগজপত্র

(রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট, ফিটনেস সার্টিফিকেট,

ট্যাক্সটোকেন, ড্রাইভিং লাইসেন্স, ইনসিওরেন্স (বিমা)

সার্টিফিকেট, রুট পারমিট ইত্যাদি) গাড়ির সঙ্গে রাখা।

খ. গাড়িতে জ্বালানি আছে কি না পরীক্ষা করা, না

থাকলে পরিমাণ মতো নেওয়া।

গ. রেডিয়েটর ও ব্যাটারিতে পানি আছে কি না পরীক্ষা

করা, না থাকলে পরিমাণ মতো নেওয়া।

ঘ. ব্যাটারি কানেকশন পরীক্ষা করা।

ঙ. লুব/ইঞ্জিন অয়েলের লেবেল ও ঘনত্ব পরীক্ষা করা,

কম থাকলে পরিমাণ মতো নেওয়া।

চ. মাস্টার সিলিন্ডারের ব্রেকফ্লুইড, ব্রেকঅয়েল

পরীক্ষা করা, কম থাকলে নেওয়া।

ছ. গাড়ির ইঞ্জিন, লাইটিং সিস্টেম, ব্যাটারি,

স্টিয়ারিং ইত্যাদি সঠিকভাবে কাজ করছে কি না, নাট-

বোল্ট টাইট আছে কি না অর্থাৎ সার্বিকভাবে

মোটরযানটি ত্র“টিমুক্ত আছে কি না পরীক্ষা করা।

জ. ব্রেক ও ক্লাচের কার্যকারিতা পরীক্ষা করা।

ঝ. অগ্নিনির্বাপকযন্ত্র এবং ফাস্টএইড বক্স গাড়িতে

রাখা।

ঞ. গাড়ির বাইরের এবং ভিতরের বাতির অবস্থা, চাকা

(টায়ার কন্ডিশন/হাওয়া/নাট/এলাইমেন্ট/রোটেশন/

স্পেয়ার চাকা) পরীক্ষা করা।

০৩. প্রশ্ন : মোটরযানের মেইনটেনেন্স বা রক্ষণাবেক্ষণ

বলতে কী বুঝায় ?

উত্তরঃ ত্রুটিমুক্ত অবস্থায় একটি গাড়ি হতে দীর্ঘদিন

সার্ভিস পাওয়ার জন্য প্রতিদিন গাড়িতে যে-সমস্ত

মেরামত কাজ করা হয়, তাকে মোটরযানের মেইনটেনেন্স

বলে।

০৪. প্রশ্ন : একটি মোটরযানে প্রতিদিন কী কী

মেইনটেনেন্স করতে হয়?

উত্তরঃ ২ নং প্রশ্নের উত্তরের খ থেকে ঞ পর্যন্ত।

০৫. প্রশ্ন : সার্ভিসিং বলতে কী বুঝায়?

উত্তরঃ মোটরযানের ইঞ্জিন ও বিভিন্ন যন্ত্রাংশের

কার্যক্ষমতাকে দীর্ঘস্থায়ী করার জন্য নির্দিষ্ট সময়

পরপর যে-কাজগুলো করা হয়, তাকে সার্ভিসিং বলে।

০৬. প্রশ্ন : গাড়ি সার্ভিসিংয়ে কী কী কাজ করা হয়?

উত্তরঃ ক. ইঞ্জিনের পুরাতন লুবঅয়েল (মবিল) ফেলে

দিয়ে নতুন লুবঅয়েল দেওয়া। নতুন লুবঅয়েল দেওয়ার আগে

ফ্লাশিং অয়েল দ্বারা ফ্লাশ করা।

খ. ইঞ্জিন ও রেডিয়েটরের পানি ড্রেন আউট করে

ডিটারজেন্ট ও ফ্লাশিংগান দিয়ে পরিষ্কার করা,

অতঃপর পরিষ্কার পানি দিয়ে পূর্ণ করা।

গ. ভারী মোটরযানের ক্ষেত্রে বিভিন্ন গ্রিজিং

পয়েন্টে গ্রিজগান দিয়ে নতুন গ্রিজ দেওয়া।

ঘ. গাড়ির স্পেয়ার হুইলসহ প্রতিটি চাকাতে পরিমাণমতো

হাওয়া দেওয়া।

ঙ. লুবঅয়েল (মবিল) ফিল্টার, ফুয়েল ফিল্টার ও

এয়ারক্লিনার পরিবর্তন করা।

০৭. প্রশ্ন : গাড়ি চালনাকালে কী কী কাগজপত্র গাড়ির

সঙ্গে রাখতে হয়?

উত্তরঃ ক. ড্রাইভিং লাইসেন্স, খ. রেজিস্ট্রেশন

সার্টিফিকেট (ব্লু-বুক), গ. ট্যাক্সটোকেন, ঘ. ইনসিওরেন্স

সার্টিফিকেট, ঙ.ফিটনেস সার্টিফিকেট

(মোটরসাইকেলের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়) এবং চ.

রুটপারমিট (মোটরসাইকেল এবং চালক ব্যতীত সর্বোচ্চ ৭

আসন বিশিষ্ট ব্যক্তিগত যাত্রীবাহী গাড়ির ক্ষেত্রে

প্রযোজ্য নয়)।

০৮. প্রশ্ন : রাস্তায় গাড়ির কাগজপত্র কে কে চেক করতে

পারেন/কোন কোন ক্ষমতাপ্রাপ্ত ব্যক্তিগণকে গাড়ির

কাগজ দেখাতে বাধ্য ?

উত্তরঃ সার্জেন্ট বা সাব-ইনসপেক্টরের নিচে নয় এমন

পুলিশ কর্মকর্তা, মোটরযান পরিদর্শকসহ বিআরটিএর

কর্মকর্তা এবং মোবাইলকোর্টের কর্মকর্তা।

০৯. প্রশ্ন : মোটরসাইকেলে হেলমেট পরিধান ও আরোহী

বহন সম্পর্কে আইন কী ?

উত্তরঃ মোটরসাইকেলে চালক ব্যতীত ১ জন আরোহী বহন

করা যাবে এবং উভয়কেই হেলমেট পরিধান করতে হবে

(মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ধারা-১০০)।

১০. প্রশ্ন : সড়ক দুর্ঘটনার প্রধান কারণ কী কী?

উত্তরঃ ক. অত্যধিক আত্মবিশ্বাস, খ. মাত্রাতিরিক্ত

গতিতে গাড়ি চালানো, গ. অননুমোদিত ওভারটেকিং

এবং ঘ. অতিরিক্ত যাত্রী ও মালামাল বহন।

১১. প্রশ্ন : গাড়ি দুর্ঘটনায় পতিত হলে চালকের করনীয়

কী ?

উত্তরঃ আহত ব্যক্তির চিকিৎসা নিশ্চিত করা,

প্রয়োজনে নিকটস্থ হাসপাতালে স্থানান্তর করা এবং ২৪

ঘণ্টার মধ্যে নিকটবর্তী থানায় দুর্ঘটনার বিষয়ে

রিপোর্ট করা।

১২. প্রশ্ন : আইন অনুযায়ী গাড়ির সর্বোচ্চ গতিসীমা

কত ?

উত্তরঃ হালকা মোটরযান ও মোটরসাইকেলের ক্ষেত্রে

ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৭০ মাইল, মাঝারি বা ভারী

যাত্রীবাহী মোটরযানের ক্ষেত্রে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৩৫

মাইল এবং মাঝারি বা ভারী মালবাহী মোটরযানের

ক্ষেত্রে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৩০ মাইল।

১৩. প্রশ্ন : মোটর ড্রাইভিং লাইসেন্স কী ?

উত্তরঃ সর্বসাধারণের ব্যবহার্য স্থানে মোটরযান

চালানোর জন্য লাইসেন্স কর্তৃপক্ষ কর্তৃক ইস্যুকৃত বৈধ

দলিলই মোটর ড্রাইভিং লাইসেন্স।

১৪. প্রশ্নঃ অপেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স কাকে বলে ?

উত্তরঃ যে-লাইসেন্স দিয়ে একজন চালক কারো

বেতনভোগী কর্মচারী না হয়ে মোটর সাইকেল, হালকা

মোটরযান এবং অন্যান্য মোটরযান (পরিবহনযান ব্যতীত)

চালাতে পারে, তাকে অপেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স

বলে।

১৫. প্রশ্ন : ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়ার ক্ষেত্রে

সর্বনিম্ন বয়স কত?

উত্তরঃ পেশাদার চালকের ক্ষেত্রে ২০ বছর এবং

অপেশাদার চালকের ক্ষেত্রে ১৮ বছর।

১৬. প্রশ্ন : কোন কোন ব্যক্তি ড্রাইভিং লাইসেন্স

পাওয়ার অযোগ্য বলে বিবেচিত হবে?

উত্তরঃ মৃগীরোগী, উন্মাদ বা পাগল, রাতকানারোগী,

কুষ্ঠরোগী, হৃদরোগী, অতিরিক্ত মদ্যপব্যক্তি,

বধিরব্যক্তি এবং বাহু বা পা চলাচল নিয়ন্ত্রণ করতে

অসুবিধা হয় এমন ব্যক্তি।

১৭. প্রশ্ন : হালকা মোটরযান কাকে বলে?

উত্তরঃ যে-মোটরযানের রেজিস্ট্রিকৃত বোঝাই ওজন

৬,০০০ পাউন্ড বা ২,৭২৭ কেজির অধিক নয়, তাকে হালকা

মোটরযান বলে।

১৮. প্রশ্ন : মধ্যম বা মাঝারি মোটরযান কাকে বলে?

উত্তরঃ যে-মোটরযানের রেজিস্ট্রিকৃত বোঝাইওজন

৬,০০০ পাউন্ড বা ২,৭২৭ কেজির অধিক কিন্তু ১৪,৫০০

পাউন্ড বা ৬,৫৯০ কেজির অধিক নয়, তাকে মধ্যম বা

মাঝারি মোটরযান বলে।

১৯. প্রশ্ন : ভারী মোটরযান কাকে বলে?

উত্তরঃ যে-মোটরযানের রেজিস্ট্রিকৃত বোঝাই ওজন

১৪,৫০০ পাউন্ড বা ৬,৫৯০ কেজির অধিক, তাকে ভারী

মোটরযান বলে।

২০. প্রশ্ন : প্রাইভেট সার্ভিস মোটরযান কাকে বলে?

উত্তরঃ ড্রাইভার ব্যতীত আটজনের বেশি যাত্রী বহনের

উপযোগী যে-মোটরযান মালিকের পক্ষে তার ব্যবসা

সম্পর্কিত কাজে এবং বিনা ভাড়ায় যাত্রী বহনের জন্য

ব্যবহৃত হয়, তাকে প্রাইভেট সার্ভিস মোটরযান বলে।

২১. প্র্রশ্নঃ ট্রাফিক সাইন বা রোড সাইন (চিহ্ন) প্রধানত

কত প্রকার ও কী কী ?

উত্তরঃ ট্রাফিক সাইন বা চিহ্ন প্রধানত তিন প্রকার। ক.

বাধ্যতামূলক, যা প্রধানত বৃত্তাকৃতির হয়, খ. সতর্কতামূলক,

যা প্রধানত ত্রিভুজাকৃতির হয় এবং গ. তথ্যমূলক, যা

প্রধানত আয়তক্ষেত্রাকার হয়।

২২. প্রশ্ন : লাল বৃত্তাকার সাইন কী নির্দেশনা প্রদর্শন

করে ?

উত্তরঃ নিষেধ বা করা যাবে না বা অবশ্যবর্জনীয়

নির্দেশনা প্রদর্শন করে।

২৩. প্রশ্ন : নীল বৃত্তাকার সাইন কী নির্দেশনা প্রদর্শন

করে ?

উত্তরঃ করতে হবে বা অবশ্যপালনীয় নির্দেশনা প্রদর্শন

করে।

২৪. প্রশ্ন : লাল ত্রিভুজাকৃতির সাইন কী নিদের্শনা

প্রদর্শন করে ?

উত্তরঃ সতর্ক হওয়ার নির্দেশনা প্রদর্শন করে।

২৫. প্রশ্ন : নীল রঙের আয়তক্ষেত্র কোন ধরনের সাইন ?

উত্তরঃ সাধারণ তথ্যমূলক সাইন।

২৬. প্রশ্ন : সবুজ রঙের আয়তক্ষেত্র কোন ধরনের সাইন?

উত্তরঃ পথনির্দেশক তথ্যমূলক সাইন, যা জাতীয়

মহাসড়কে ব্যবহৃত হয়।

২৭. প্রশ্ন : কালো বর্ডারের সাদা রঙের আয়তক্ষেত্র

কোন ধরনের সাইন?

উত্তরঃ এটিও পথনির্দেশক তথ্যমূলক সাইন, যা মহাসড়ক

ব্যতীত অন্যান্য সড়কে ব্যবহৃত হয়।

২৮. প্রশ্ন : ট্রাফিক সিগন্যাল বা সংকেত কত প্রকার ও

কী কী ?

উত্তরঃ ৩ (তিন) প্রকার। যেমন- ক. বাহুর সংকেত, খ.

আলোর সংকেত ও গ. শব্দ সংকেত।

২৯. প্রশ্ন : ট্রাফিক লাইট সিগন্যালের চক্র বা

অনুক্রমগুলি কী কী ?

উত্তরঃ লাল-সবুজ-হলুদ এবং পুনরায় লাল।

৩০. প্রশ্ন : লাল, সবুজ ও হলুদ বাতি কী নির্দেশনা প্রদশন

করে ?

উত্তরঃ লালবাতি জ্বললে গাড়িকে ‘থামুনলাইন’এর

পেছনে থামায়ে অপেক্ষা করতে হবে, সুবজবাতি জ্বললে

গাড়ি নিয়ে অগ্রসর হওয়া যাবে এবং হলুদবাতি জ্বললে

গাড়িকে থামানোর জন্য প্রস্তুতি নিতে হবে।

৩১. প্রশ্নঃ নিরাপদ দূরত্ব বলতে কী বুঝায়?

উত্তরঃ সামনের গাড়ির সাথে সংঘর্ষ এড়াতে পেছনের

গাড়িকে নিরাপদে থামানোর জন্য যে পরিমাণ দূরত্ব

বজায় রেখে গাড়ি চালাতে হয় সেই পরিমাণ নিরাপদ

দূরত্ব বলে।

৩২. প্রশ্ন : পাকা ও ভালো রাস্তায় ৫০ কিলোমিটার

গতিতে গাড়ি চললে নিরাপদ দূরত্ব কত হবে?

উত্তরঃ ২৫ মিটার।

৩৩. প্রশ্ন : পাকা ও ভালো রাস্তায় ৫০ মাইল গতিতে

গাড়ি চললে নিরাপদ দূরত্ব কত হবে?

উত্তরঃ ৫০ গজ বা ১৫০ ফুট।

৩৪. প্রশ্ন : লাল বৃত্তে ৫০ কি.মি. লেখা থাকলে কী

বুঝায় ?

উত্তরঃ গাড়ির সর্বোচ্চ গতিসীমা ঘণ্টায় ৫০ কি.মি.

অর্থাৎ ঘণ্টায় ৫০ কিলোমিটারের বেশি গতিতে গাড়ি

চালানো যাবে না।

৩৫. প্রশ্ন : নীল বৃত্তে ঘণ্টায় ৫০ কি.মি. লেখা থাকলে কী

বুঝায় ?

উত্তরঃ সর্বনিম্ন গতিসীমা ঘণ্টায় ৫০ কি.মি. অর্থাৎ

ঘণ্টায় ৫০ কিলোমিটারের কম গতিতে গাড়ি চালানো

যাবে না।

৩৬. প্রশ্ন : লাল বৃত্তের মধ্যে হর্ন আঁকা থাকলে কী

বুঝায় ?

উত্তরঃ হর্ন বাজানো নিষেধ।

৩৭. প্রশ্ন : লাল বৃত্তের ভিতরে একটি বড় বাসের ছবি

থাকলে কী বুঝায় ?

উত্তরঃ বড় বাস প্রবেশ নিষেধ।

৩৮. প্রশ্ন : লাল বৃত্তে একজন চলমান মানুষের ছবি আঁকা

থাকলে কী বুঝায় ?

উত্তরঃ পথচারী পারাপার নিষেধ।

৩৯. প্রশ্ন : লাল ত্রিভুজে একজন চলমান মানুষের ছবি

আঁকা থাকলে কী বুঝায় ?

উত্তরঃ সামনে পথচারী পারাপার, তাই সাবধান হতে

হবে।

৪০. প্রশ্ন : লাল বৃত্তের ভিতর একটি লাল ও একটি কালো

গাড়ি থাকলে কী বুঝায়?

উত্তরঃ ওভারটেকিং নিষেধ।

৪১. প্রশ্ন : আয়তক্ষেত্রে ‘চ’ লেখা থাকলে কী বুঝায় ?

উত্তরঃ পার্কিংয়ের জন্য নির্ধারিত স্থান।

৪২. প্রশ্ন : কোন কোন স্থানে গাড়ির হর্ন বাজানো

নিষেধ ?

উত্তরঃ নীরব এলাকায় গাড়ির হর্ন বাজানো নিষেধ।

হাসপাতাল, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, অফিস-আদালত বা অনুরূপ

প্রতিষ্ঠানসমূহের চতুর্দিকে ১০০ মিটার পর্যন্ত এলাকা

নীরব এলাকা হিসাবে চিহ্নিত।

৪৩. প্রশ্ন : কোন কোন স্থানে ওভারটেক করা নিষেধ ?

উত্তরঃ ক. ওয়ারটেকিং নিষেধ সম্বলিত সাইন থাকে

এমন স্থানে, খ. জাংশনে, গ. ব্রিজ/কালভার্ট ও তার

আগে পরে নির্দিষ্ট দূরত্ব, ঘ. সরু রাস্তায়, ঙ. হাসপাতাল

ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এলাকায়।

৪৪. প্রশ্ন : কোন কোন স্থানে গাড়ি পার্ক করা নিষেধ ?

উত্তরঃ ক. যেখানে পার্কিং নিষেধ বোর্ড আছে এমন

স্থানে, খ. জাংশনে, গ. ব্রিজ/কালভার্টের ওপর, ঘ. সরু

রাস্তায়,

ঙ. হাসপাতাল ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এলাকায়, চ.

পাহাড়ের ঢালে ও ঢালু রাস্তায়, ফুটপাত, পথচারী

পারাপার এবং তার আশেপাশে, ছ. বাস স্টপেজ ও তার

আশেপাশে এবং জ. রেলক্রসিং ও তার আশেপাশে।

৪৫. প্রশ্ন : গাড়ি রাস্তার কোনপাশ দিয়ে চলাচল করবে ?

উত্তরঃ গাড়ি রাস্তার বামপাশ দিয়ে চলাচল করবে। যে-

রাস্তায় একাধিক লেন থাকবে সেখানে বামপাশের

লেনে ধীর গতির গাড়ি, আর ডানপাশের লেনে দ্রুত

গাতির গাড়ি চলাচল করবে।

৪৬. প্রশ্ন : কখন বামদিক দিয়ে ওভারটেক করা যায় ?

উত্তরঃ যখন সামনের গাড়ি চালক ডানদিকে মোড়

নেওয়ার ইচ্ছায় যথাযথ সংকেত দিয়ে রাস্তার

মাঝামাঝি স্থানে যেতে থাকবেন তখনই পেছনের

গাড়ির চালক বামদিক দিয়ে ওভারটেক করবেন।

৪৭. প্রশ্ন : চলন্ত অবস্থায় সামনের গাড়িকে অনুসরণ করার

সময় কী কী বিষয় লক্ষ্য রাখা উচিত ?

উত্তরঃ (ক) সামনের গাড়ির গতি (স্পিড) ও গতিবিধি, (খ)

সামনের গাড়ি থামার সংকেত দিচ্ছে কি না, (গ)

সামনের গাড়ি ডানে/বামে ঘুরার সংকেত দিচ্ছে কি না,

(ঘ) সামনের গাড়ি হতে নিরাপদ দূরত্ব বজায় থাকছে কি

না।

৪৮. প্রশ্ন : রাস্তারপাশে সতর্কতামূলক ‘‘স্কুল/শিশু” সাইন

বোর্ড থাকলে চালকের করণীয় কী ?

উত্তরঃ (ক) গাড়ির গতি কমিয়ে রাস্তার দু-পাশে

ভালোভাবে দেখে-শুনে সতর্কতার সাথে অগ্রসর হতে

হবে।

(খ) রাস্তা পারাপারের অপেক্ষায় কোনো শিশু থাকলে

তাকে অগ্রাধিকার দিতে হবে।

৪৯. প্রশ্ন : গাড়ির গতি কমানোর জন্য চালক হাত দিয়ে

কীভাবে সংকেত দিবেন ?

উত্তরঃ চালক তার ডানহাত গাড়ির জানালা দিয়ে

সোজাসুজি বের করে ধীরে ধীরে উপরে-নীচে উঠানামা

করাতে থাকবেন।

৫০. প্রশ্ন : লেভেলক্রসিং বা রেলক্রসিং কত প্রকার ও

কী কী ?

উত্তরঃ লেভেলক্রসিং বা রেলক্রসিং ২ প্রকার। ক.

রক্ষিত রেলক্রসিং বা পাহারাদার নিয়ন্ত্রিত

রেলক্রসিং, খ. অরক্ষিত রেলক্রসিং বা

পাহারাদারবিহীন রেলক্রসিং।

৫১. প্রশ্নঃ রক্ষিত লেভেলক্রসিংয়ে চালকের কর্তব্য

কী?

উত্তরঃ গাড়ির গতি কমিয়ে সতর্কতার সাথে সামনে

আগাতে হবে। যদি রাস্তা বন্ধ থাকে তাহলে গাড়ি

থামাতে হবে, আর খোলা থাকলে ডানেবামে

ভালোভাবে দেখে অতিক্রম করতে হবে।

৫২. প্রশ্নঃ অরক্ষিত লেভেলক্রসিংয়ে চালকের কর্তব্য

কী ?

উত্তরঃ গাড়ির গতি একদম কমিয়ে সতর্কতার সাথে

সামনে আগাতে হবে, প্রয়োজনে লেভেলক্রসিংয়ের

নিকট থামাতে হবে। এরপর ডানেবামে দেখে নিরাপদ

মনে হলে অতিক্রম করতে হবে।

৫৩. প্রশ্ন : বিমানবন্দরের কাছে চালককে সতর্ক থাকতে

হবে কেন?

উত্তরঃ (ক) বিমানের প্রচণ্ড শব্দে গাড়ির চালক হঠাৎ

বিচলিত হতে পারেন, (খ) সাধারণ শ্রবণ ক্ষমতার ব্যাঘাত

ঘটতে পারে, (গ) বিমানবন্দরে ভিভিআইপি/ভিআইপি

বেশি চলাচল করে বিধায় এই বিষয়ে সতর্ক থাকতে হয়।

৫৪. প্রশ্নঃ মোটরসাইকেল চালক ও আরোহীর হেলমেট

ব্যবহার করা উচিত কেন ?

উত্তরঃ মানুষের মাথা শরীরের অন্যান্য অঙ্গের মধ্যে

সবচেয়ে বেশি স্পর্শকাতর ও গুরুত্বপূর্ণ একটি অঙ্গ।

এখানে সামান্য আঘাত লাগলেই মানুষের মৃত্যু ঘটতে

পারে।

তাই দুর্ঘটনায় মানুষের মাথাকে রক্ষা করার জন্য

হেলমেট ব্যবহার করা উচিত।

৫৫. প্রশ্ন : গাড়ির পেছনের অবস্থা পর্যবেক্ষণের জন্য

কতক্ষণ পর পর লুকিং গ্লাস দেখতে হবে ?

উত্তরঃ প্রতিমিনিটে ৬ থেকে ৮ বার।

৫৬. প্রশ্নঃ পাহাড়ি রাস্তায় কী কী সতর্কতা অবলম্বন

করতে হয়?

উত্তরঃ সামনের গাড়ি থেকে নিরাপদ দূরত্ব বজায় রেখে

১ নং গিয়ারে বা ফার্স্ট গিয়ারে সতর্কতার সাথে ধীরে

ধীরে ওপরে উঠতে হবে। পাহাড়ের চূড়ার কাছে গিয়ে

আরো ধীরে উঠতে হবে, কারণ চূড়ায় দৃষ্টিসীমা অত্যন্ত

সীমিত। নিচে নামার সময় গাড়ির গতি ক্রমে বাড়তে

থাকে বিধায় সামনের গাড়ি থেকে বাড়তি দূরত্ব বজায়

রেখে নামতে হবে। ওঠা-নামার সময় কোনোক্রমেই

ওভারটেকিং করা যাবে না।

৫৭. প্রশ্নঃ বৃষ্টির মধ্যে গাড়ি চালনার বিষয়ে কী কী

সতর্কতা অবলম্বন করতে হয়?

উত্তরঃ বৃষ্টির সময় রাস্তা পিচ্ছিল থাকায় ব্রেক কম

কাজ করে। এই কারণে বাড়তি সতর্কতা হিসাবে ধীর

গতিতে (সাধারণ গতির চেয়ে অর্ধেক গতিতে) গাড়ি

চালাতে হবে, যাতে ব্রেক প্রয়োগ করে অতি সহজেই

গাড়ি থামানো যায়। অর্থাৎ ব্রেক প্রয়োগ করে গাড়ি

যাতে অতি সহজেই থামানো বা নিয়ন্ত্রণ করা যায়,

সেইরূপ ধীর গতিতে বৃষ্টির মধ্যে গাড়ি চালাতে হবে।

৫৮. প্রশ্ন : ব্রিজে ওঠার পূর্বে একজন চালকের করণীয়

কী?

উত্তরঃ ব্রিজ বিশেষকরে উঁচু ব্রিজের অপরপ্রান্ত থেকে

আগত গাড়ি সহজে দৃষ্টিগোচর হয় না বিধায় ব্রিজে ওঠার

পূর্বে সতর্কতার সাথে গাড়ির গতি কমিয়ে উঠতে হবে।

তাছাড়া, রাস্তার তুলনায় ব্রিজের প্রস্থ অনেক কম হয়

বিধায় ব্রিজে কখনো ওভারটেকিং করা যাবে না।

৫৯. প্রশ্ন : পার্শ্বরাস্তা থেকে প্রধান রাস্তায় প্রবেশ

করার সময় কী কী সতর্কতা অবলম্বন করতে হয়?

উত্তরঃ পার্শ্বরাস্তা বা ছোট রাস্তা থেকে প্রধান

রাস্তায় প্রবেশ করার আগে গাড়ির গতি কমায়ে,

প্রয়োজনে থামায়ে, প্রধান রাস্তার গাড়িকে

নির্বিঘেœ আগে যেতে দেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে।

প্রধান সড়কে গাড়ির গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করে সুযোগমত

সতর্কতার সাথে প্রধান রাস্তায় প্রবেশ করতে হবে।

৬০. প্রশ্ন : রাস্তার ওপর প্রধানত কী কী ধরনের

রোডমার্কিং অঙ্কিত থাকে?

উত্তরঃ রাস্তার ওপর প্রধানত ০৩ ধরনের রোডমাকিং

অঙ্কিত থাকে।

ক. ভাঙালাইন, যা অতিক্রম করা যায়।

খ. একক অখন্ডলাইন, যা অতিক্রম করা নিষেধ, তবে

প্রয়োজনবিশেষ অতিক্রম করা যায়।

গ. দ্বৈত অখন্ডলাইন, যা অতিক্রম করা নিষেধ এবং আইনত

দণ্ডনীয়। এই ধরনের লাইন দিয়ে ট্রাফিকআইল্যান্ড বা

রাস্তার বিভক্তি বুঝায়।

৬১. প্রশ্ন : জেব্রাক্রসিংয়ে চালকের কর্তব্য কী ?

উত্তরঃ জেব্রাক্রসিংয়ে পথচারীদের অবশ্যই আগে

যেতে দিতে হবে এবং পথচারী যখন জেব্রাক্রসিং দিয়ে

পারাপার হবে তখন গাড়িকে অবশ্যই তার আগে থামাতে

হবে। জেব্রাক্রসিংয়ের ওপর গাড়িকে থামানো যাবে

না বা রাখা যাবে না।

৬২. প্রশ্ন : কোন কোন গাড়িকে ওভারটেক করার সুযোগ

দিতে হবে ?

উত্তরঃ যে-গাড়ির গতি বেশি, এ্যাম্বুলেন্স, ফায়ার

সার্ভিস ইত্যাদি জরুরি সার্ভিস, ভিভিআইপি গাড়ি

ইত্যাদিকে।

৬৩. প্রশ্ন : হেড লাইট ফ্ল্যাশিং বা আপার ডিপার

ব্যবহারের নিয়ম কী ?

উত্তরঃ শহরের মধ্যে সাধারণত ‘লো-বিম বা ডিপার বা

মৃদুবিম’ ব্যবহার করা হয়। রাতে কাছাকাছি গাড়ি না

থাকলে অর্থাৎ বেশিদূর পর্যন্ত দেখার জন্য হাইওয়ে ও

শহরের বাইরের রাস্তায় ‘হাই বা আপার বা তীক্ষ্ম বিম’

ব্যবহার করা হয়। তবে, বিপরীতদিক থেকে আগত গাড়ি

১৫০ মিটারের মধ্যে চলে আসলে হাইবিম নিভিয়ে লো-

বিম জ্বালাতে হবে। অর্থাৎ বিপরীতদিক হতে আগত

কোনো গাড়িকে পাস/পার হওয়ার সময় লো-বিম

জ্বালাতে হবে।

৬৪. প্রশ্ন : গাড়ির ব্রেক ফেল করলে করণীয় কী ?

উত্তরঃ গাড়ির ব্রেক ফেল করলে প্রথমে

অ্যাক্সিলারেটর থেকে পা সরিয়ে নিতে হবে। ম্যানুয়াল

গিয়ার গাড়ির ক্ষেত্রে গিয়ার পরিবর্তন করে প্রথমে

দ্বিতীয় গিয়ার ও পরে প্রথম গিয়ার ব্যবহার করতে হবে।

এর ফলে গাড়ির গতি অনেক কমে যাবে। এই পদ্ধতিতে

গাড়ি থামানো সম্ভব না হলে রাস্তার আইল্যান্ড,

ডিভাইডার, ফুটপাত বা সুবিধামত অন্যকিছুর সাথে

ঠেকিয়ে গাড়ি থামাতে হবে। ঠেকানোর সময় যানমালের

ক্ষয়ক্ষতি যেনো না হয় বা কম হয় সেইদিকে সজাগ

থাকতে হবে।

৬৫. প্রশ্ন : গাড়ির চাকা ফেটে গেলে করণীয় কী ?

উত্তরঃ গাড়ির চাকা ফেটে গেলে গাড়ি নিয়ন্ত্রণহীন

হয়ে পড়ে। এই সময় গাড়ির চালককে স্টিয়ারিং দৃঢ়ভাবে

ধরে রাখতে হবে এবং অ্যাক্সিলারেটর থেকে পা

সরিয়ে ক্রমান্বয়ে গতি কমিয়ে আস্তে আস্তে ব্রেক

করে গাড়ি থামাতে হবে। চলন্ত অবস্থায় গাড়ির চাকা

ফেটে গেলে সাথে সাথে ব্রেক করবেন না। এতে গাড়ি

নিয়ন্ত্রণহীন হয়ে পড়ে।

৬৬. প্রশ্ন : হ্যাজার্ড বা বিপদ সংকেত বাতি কী ?

উত্তরঃ প্রতিটি গাড়ির সামনে ও পিছনে উভয়পাশের

কর্ণারে একজোড়া করে মোট দু-জোড়া ইন্ডিকেটর বাতি

থাকে। এই চারটি ইন্ডিকেটর বাতি সবগুলো একসাথে

জ্বললে এবং নিভলে তাকে হ্যাজার্ড বা বিপদ সংকেত

বাতি বলে। বিপজ্জনক মুহূর্তে, গাড়ি বিকল হলে এবং

দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ায় এই বাতিগুলো ব্যবহার করা হয়।

৬৭. প্রশ্ন : গাড়ির ড্যাশবোর্ডে কী কী ইন্সট্রুমেন্ট

থাকে ?

উত্তরঃ ক. স্পিডোমিটার- গাড়ি কত বেগে চলছে তা

দেখায়।

খ. ওডোমিটার – তৈরির প্রথম থেকে গাড়ি কত

কিলোমিটার বা মাইল চলছে তা দেখায়।

গ. ট্রিপমিটার- এক ট্রিপে গাড়ি কত কিলোমিটার/মাইল

চলে তা দেখায়।

ঘ. টেম্পারেচার গেজ- ইঞ্জিনের তাপমাত্রা দেখায়।

ঙ. ফুয়েল গেজ- গাড়ির তেলের পরিমাণ দেখায়।

৬৮. প্রশ্ন : গাড়িতে কী কী লাইট থাকে ?

উত্তরঃ ক. হেডলাইট, খ. পার্কলাইট, গ. ব্রেকলাইট, ঘ.

রিভার্সলাইট ঙ. ইন্ডিকেটরলাইট, চ. ফগলাইট এবং ছ.

নাম্বারপ্লেট লাইট।

৬৯. প্রশ্ন : পাহাড়ি ও ঢাল/চূড়ায় রাস্তায় গাড়ি কোন

গিয়ারে চালাতে হয় ?

উত্তরঃ ফার্স্ট গিয়ারে। কারণ ফার্স্ট গিয়ারে গাড়ি

চালানোর জন্য ইঞ্জিনের শক্তি বেশি প্রয়োজন হয়।

৭০. প্রশ্ন : গাড়ির সামনে ও পিছনে লাল রঙের ইংরেজি

“খ” অক্ষরটি বড় আকারে লেখা থাকলে এরদ্বারা কী

বুঝায় ?

উত্তরঃ এটি একটি শিক্ষানবিশ ড্রাইভারচালিত গাড়ি।

এই গাড়ি হতে সাবধান থাকতে হবে।

৭১. প্রশ্ন : শিক্ষানবিশ ড্রাইভিং লাইসেন্স দিয়ে গাড়ি

চালানো বৈধ কী ?

উত্তরঃ ইনসট্রাক্টরের উপস্থিতিতে ডুয়েল সিস্টেম

(ডাবল স্টিয়ারিং ও ব্রেক) সম্বলিত গাড়ি নিয়ে সামনে

ও পিছনে “খ” লেখা প্রদর্শন করে নির্ধারিত এলাকায়

চালানো বৈধ।

৭২. প্রশ্ন : ফোরহুইলড্রাইভ গাড়ি বলতে কী বুঝায় ?

উত্তরঃ সাধারণত ইঞ্জিন হতে গাড়ির পেছনের দু-চাকায়

পাওয়ার (ক্ষমতা) সরবরাহ হয়ে থাকে। বিশেষ প্রয়োজনে

যে-গাড়ির চারটি চাকায় (সামনের ও পিছনের) পাওয়ার

সরবরাহ করা হয়, তাকে ফোরহুইলড্রাইভ গাড়ি বলে।

৭৩. প্রশ্ন : ফোরহুইলড্রাইভ কখন প্রয়োগ করতে হয় ?

উত্তরঃ ভালো রাস্তাতে চলার সময় শুধুমাত্র পেছনের দু-

চাকাতে ড্রাইভ দেওয়া হয়। কিন্তু পিচ্ছিল, কর্দমাক্ত

রাস্তায় চলার সময় চার চাকাতে ড্রাইভ দিতে হয়।

৭৪. প্রশ্ন : টুলবক্স কী ?

উত্তরঃ টুলবক্স হচ্ছে যন্ত্রপাতির বাক্স, যা গাড়ির সঙ্গে

রাখা হয়। মোটরযান জরুরি মেরামতের জন্য প্রয়োজনীয়

যন্ত্রপাতি ও মালামাল টুলবক্সে রাখা হয়।

৭৫. প্রশ্ন : ড্রাইভিং লাইসেন্স ব্যতীত গাড়ি চালালে

বা চালানোর অনুমতি দিলে শাস্তি কী?

উত্তরঃ সর্বোচ্চ ৪ মাস কারাদণ্ড অথবা ৫০০ টাকা

পর্যন্ত জরিমানা বা উভয়দণ্ড (মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩

এর ১৩৮ ধারা)। এই ক্ষেত্রে মালিক ও চালক উভয়েই

দণ্ডিত হতে পারেন।

৭৬. প্রশ্ন : গাড়িতে গাড়িতে নিষিদ্ধ হর্ন কিংবা

উচ্চশব্দ উৎপাদনকারী যন্ত্র সংযোজন ও তা ব্যবহার

করলে শাস্তি কী ?

উত্তরঃ ১০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা (মোটরযান

অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ১৩৯ ধারা)।

৭৭. প্রশ্ন : রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট, ফিটনেস

সার্টিফিকেট ও রুটপারমিট ব্যতীত গাড়ি চালালে বা

চালানোর অনুমতি দিলে শাস্তি কী?

উত্তরঃ প্রথমবার অপরাধের জন্য সর্বোচ্চ ৩ মাস

কারাদণ্ড অথবা ২০০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা অথবা

উভয়দণ্ড। দ্বিতীয়বার বা পরবর্তী সময়ের জন্য সর্বোচ্চ ৬

মাস কারাদণ্ড অথবা ৫০০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা অথবা

উভয়দণ্ড (মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ১৫২ ধারা)। এই

ক্ষেত্রে মালিক ও চালক উভয়েই দণ্ডিত হতে পারেন।

৭৮. প্রশ্ন : মদ্যপ বা মাতাল অবস্থায় গাড়ি চালনার

শাস্তি কী ?

উত্তরঃ সর্বোচ্চ ৩ মাস কারাদণ্ড বা ১০০০ টাকা পর্যন্ত

জরিমানা বা উভয়দণ্ড। পরবর্তী সময়ে প্রতিবারের জন্য

সর্বোচ্চ ২ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড বা ১০০০ টাকা পর্যন্ত

জরিমানা বা উভয়দণ্ড এবং নির্দিষ্ট মেয়াদে ড্রাইভিং

লাইসেন্স বাতিল (মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ১৪৪

ধারা)।

৭৯. প্রশ্ন : নির্ধারিত গতির চেয়ে অধিক বা দ্রুত গতিতে

গাড়ি চালনার শাস্তি কী?

উত্তরঃ প্রথমবার অপরাধের জন্য সর্বোচ্চ ৩০ দিন

কারাদণ্ড বা ৩০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা বা উভয়দণ্ড।

পরবর্তীতে একই অপরাধ করলে সর্বোচ্চ ৩ মাস কারাদণ্ড

বা ৫০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা বা উভয়দণ্ড এবং

ড্রাইভিং লাইসেন্সের কার্যকারিতা ১ মাসের জন্য

স্থগিত (মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ১৪২ ধারা)।

৮০. প্রশ্ন : বেপরোয়া ও বিপজ্জনকভাবে গাড়ি চালনার

শাস্তি কী ?

উত্তরঃ সর্বোচ্চ ৬ মাস কারাদণ্ড বা ৫০০ টাকা পর্যন্ত

জরিমানা এবং যে-কোনো মেয়াদের জন্য ড্রাইভিং

লাইসেন্সের কার্যকারিতা স্থগিত (মোটরযান অধ্যাদেশ,

১৯৮৩ এর ১৪৩ ধারা)।

৮১. প্রশ্ন : ক্ষতিকর ধোঁয়া নির্গত গাড়ি চালনার শাস্তি

কী ?

উত্তরঃ ২০০ টাকা জরিমানা (মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩

এর ধারা-১৫০)।

৮২. প্রশ্ন : নির্ধারিত ওজন সীমার অধিক ওজন বহন করে

গাড়ি চালালে বা চালানোর অনুমতি দিলে শাস্তি কী ?

উত্তরঃ প্রথমবার ১,০০০ পর্যন্ত জরিমানা এবং পরবর্তী

সময়ে ৬ মাস পর্যন্ত কারাদণ্ড অথবা ২,০০০ টাকা পর্যন্ত

জরিমানা অথবা উভয়দণ্ড (ধারা-১৫৪)। এই ক্ষেত্রে

মালিক ও চালক উভয়েই দণ্ডিত হতে পারেন।

৮৩. প্রশ্ন : ইনসিওরেন্স বিহীন অবস্থায় গাড়ি চালনার

শাস্তি কী?

উত্তরঃ ২,০০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা (মোটরযান

অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ধারা-১৫৫)।

৮৪. প্রশ্ন : প্রকাশ্য সড়কে অথবা প্রকাশ্য স্থানে

মোটরযান রেখে মেরামত করলে বা কোনো যন্ত্রাংশ বা

দ্রব্য বিক্রয়ের জন্য সড়কে রেখে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি

করলে শাস্তি কী?

উত্তরঃ সর্বোচ্চ ৫০০ টাকা জরিমানা। অনুরূপ মোটরযান

অথবা খুচরা যন্ত্র বা জিনিসপত্র বাজেয়াপ্ত করা যাবে

(ধারা-১৫৭)।

৮৫. প্রশ্ন : ফুয়েল গেজের কাজ কী ?

উত্তরঃ ফুয়েল বা জ্বালানি ট্যাংকে কী পরিমাণ

জ্বালনি আছে তা ফুয়েল গেজের মাধ্যমে জানা যায়।

ড্রাইভিং লাইসেন্স করার উত্তরগুলো নিজে শিখুন এবং

অন্যকে শেখার জন্য উৎসাহিত করুন।