Bangladesh Bank has decided to lend 200 million to Maldives - মালদ্বীপকে ২০০ মিলিয়ন ডলার ঋণ দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
২০২১ সালের আগস্টে বাংলাদেশ ব্যাংকে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৪৮ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যায়, যার মধ্যে এ পর্যন্ত ২.১ বিলিয়ন বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর কাছে বিক্রি করা হয়েছে।
চলতি বছর "Currency Swap Deal" এর মাধ্যমে রিজার্ভ থেকে শ্রীলঙ্কাকে ২০০ মিলিয়ন ডলার দেয় বাংলাদেশ যাতে করে দেশটি ব্যালান্স অফ পেমেন্ট ক্রাইসিস কাটাতে পারে। এখান থেকে বাংলাদেশ ২-২.৫% হারে সুদ পাবে যা যে কোনো বিনিয়োগ থেকে বাংলাদেশ যা লাভ করে তার প্রায় দ্বিগুণ।
করোনাকালীন পর্যটন সংকটে অর্থ সমস্যায় পড়ায় মার্চ,২০২১ এ বাংলাদেশে এসে (মুজিববর্ষ উৎযাপনের সময়) মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহীম মোহাম্মদ সালেহ ৫ বছরের জন্য এ ঋণের জন্য আবেদন জানান।
গভর্নর ফজলে কবির জানিয়েছেন, মালদ্বীপকে ঋণ দেবার সামর্থ্য বাংলাদেশ ব্যাংকের রয়েছে এবং এটি দেশের জন্য একটি গর্বের বিষয়।
সূত্রঃ The Business Standard.
আমার প্রস্তাবঃ
বাংলাদেশের হাজার হাজার যুবক পুঁজির অভাবে উদ্যোক্তা হতে পারছেন না, মূলধনের অভাবে বিজনেস করতে পারছেন না, ব্যবসার জন্য ব্যাংক থেকে ঋণ পাচ্ছে না । অথচ সরকারের উচ্চ মহল থেকে বলা হয় - আপনারা উদ্যোক্তা হন, স্বনির্ভর হন। তাহলে বাংলাদেশ ব্যাংক রিজার্ভের টাকা থেকে কারেন্সি সোয়াপ ডিলের মাধ্যমে বিদেশে যেভাবে ঋণ দিচ্ছে, সেটা অন্য কোন ডিলের মাধ্যমে দেশের শিক্ষিত বেকার যুবক বিশেষ করে যাদের বয়স শেষ হয়ে যাচ্ছে, তাদের মাঝে দেয়া যায় কিনা??
যেমন শ্রীলঙ্কাকে যে ২০০ মিলিয়ন ডলার ঋণ দেয়া হয়েছে সেটা যদি দেশের ৩০ ঊর্ধ্ব ২০,০০০ পোস্ট গ্রাজুয়েট বেকারকে ঋণ আকারে দেয়া হতো তবে প্রত্যেকে উদ্যোক্তা হবার জন্য পেত ২০০/২০,০০০(১০লক্ষ*৮৫)= ৮,৫০,০০০ টাকা। সেটা যেকোনো কঠিন শর্ত বা কয়েক মেয়াদে কিস্তি আকারে।
তাহলে দেশের যেমন প্রোডাকশন বাড়বে, জিডিপি বাড়বে, দেশ স্বনির্ভর হবে। ঠিক তেমনি বেকার বাঁচবে, চাকরিতে প্রবেশের বয়স বাড়াতে হবে না।
করোনার কারণে দেশের লাখো লাখো শিক্ষিত যুবক বেকার হয়ে ঘরে বসে ছিল। তাদের কেউ কেউ স্বেচ্ছাসেবী হিসেবে সারা দেশের মানুষকে করোনা সম্পর্কে সচেতন করেছে। তারাই এখন বয়স বৃদ্ধির আন্দোলন করছে।
নিজের দেশের টাকা নিজ দেশেই থাকলো, বেকার বাঁচলো, জিডিপি বাড়লো।
শিক্ষার্থী, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়।
In August 2021, Bangladesh Bank's foreign exchange reserves exceeded ৮ 46 billion, of which 2.1 billion have been sold to commercial banks so far.
This year, Bangladesh paid ঙ্ক 200 million from reserves to Sri Lanka through the "Currency Swap Deal" so that the country could meet the balance of payments crisis. From here Bangladesh will get interest rate at the rate of 2-2.5% which is almost double what Bangladesh gets from any investment.
Maldivian President Ibrahim Mohammed Saleh, who arrived in Bangladesh in March 2021 (during the Mujib Year celebrations) to apply for a five-year loan, said he was facing financial difficulties due to the Corona-era tourism crisis.
Governor Fazle Kabir said Bangladesh Bank has the capacity to lend to Maldives and it is a matter of pride for the country.
Source: The Business Standard.
My suggestion:
Thousands of young people in Bangladesh are not able to become entrepreneurs due to lack of capital, they are not able to do business due to lack of capital, they are not getting loans from banks for business. But it is said from the upper echelons of the government - you become entrepreneurs, become self-reliant. So the way Bangladesh Bank is giving loans abroad through currency swap deal from the reserve money, can it be given through any other deal among the educated unemployed youth of the country especially those who are getting old ??
For example, if the ২০০ 200 million loan given to Sri Lanka was given in the form of loan to 30 post graduate unemployed of the country, then everyone would get Rs. 200 / 20,000 (10 lakh * 75) = Rs. That is in the form of any difficult condition or in installments over a period of time.
Then the country's production will increase, GDP will increase, the country will be self-sufficient. Just like the unemployed will live, there is no need to increase the age of entry into the job.
Due to Corona, millions of educated youth of the country were sitting at home unemployed. Some of them, as volunteers, have made people across the country aware of Corona. They are now in the process of aging.
The money of one's own country remained in one's own country, the unemployed survived, the GDP increased.