"নামায কেনো পড়তেই হবে?" নামাজ : কোনো বিকল্প নেই

"নামায কেনো পড়তেই হবে?"

"ওযুর জন্য পানি নেই, তায়াম্মুম করেন, তায়াম্মুমের ব্যবস্থা নেই, তায়াম্মুম  ছাড়াই নামায পড়ুন।
 কিবলামুখী হয়ে নামায পড়তে হয়, কিবলামুখী বুঝতে পারছেন না, যেকোনো দিক হয়েই নামায পড়ুন।
দাঁড়িয়ে নামায পড়তে পারছেন না? বসে পড়েন। বসে না পড়তে পারলে শুয়ে পড়েন।
পরিষ্কার কাপড় পড়ে নামায পড়তে হয়। পরিষ্কার কাপড় না থাকলে প্রসাব, পায়খানা লাগা কাপড় পড়েই নামায পড়েন, কোনো কাপড় না থাকলে উলংগ হয়ে নামায পড়েন।
ট্রেনের প্রচন্ড ভিরে ঝুলে আছেন, আযান দিচ্ছে সেই অবস্থাতেই নামায পড়ুন ।
নামায কি জিনিস, কি করে বুঝাই, এক আশ্চর্য  ইবাদত যে ইবাদত কোনো অসুবিধা মানেনা।
আপনি অসুস্থ টাকা দিলেন সেই টাকায় হজ্জ করলো অন্যজন। আপনার সাওয়াব হবে।
আপনি অসুস্থ, ফকির কে খাওয়ালেন আপনি রোযার সাওয়াব পাবেন....
হজ্জের বিকল্প আছে, রোযার বিকল্প আছে। নামায এমন এক ইবাদত যার কোনো বিকল্প নেই।
নামায কি জিনিস কি করে বুঝাই?????"
 আমার ভাই বোনেরা," নামায পড়ুন"
আপনার জীবনে যাই আসুক, "নামায পড়ুন।" 
আপনার জীবনে যতোই খারাপ কাজ করেন না কেন, পরিমাণে যতই বেশি হোক না কেন, "নামায পড়ুন"।
 কোন ছাড় নেই।
বোন বলছেন, "আপনি হিজাব পরেন না", 
আমি আপনাকে বলছি "নামায পড়ুন"
বোন বলছেন, আমার কাপড় নামাযের উপযোগী নয়।আমি আপনাকে বলছি,"নামায পড়ুন"
ভাই বলছেন, "আমি মদ পান করি"
 নামায পড়ুন
"আমি ড্রাগ বিক্রি করি"
নামায পড়ুন
"আমি ড্রাগ সেবন করি"
"নামায পড়ুন"
"আমার একটি মেয়ে বন্ধু আছে এবং আমি তার সাথে রাত্রি যাপন করি। "
"নামায পড়ুন"।
আপনার জীবনে যাই আসুক না কেনো নামায পড়ুন
"ভাই আমি কিভাবে পাপ কাজ করার পাশাপাশি নামায পড়বো? এটি নামাযের প্রতি অসম্মান জনক ও আমার ভন্ডতা প্রকাশ পায়"
আমি বলছিনা এজন্যই আমরা নামায পড়ি কারণ আমরা ভালো না, আমি পাপী, আমরা ভুল করছি।
আপনি তবুও নামায পড়ুন।
আল্লাহ বলেছেন, "নামায অশ্লীল ও খারাপ কাজ থেকে বিরত রাখে।" 
  "নামায পড়ুন"
কিছু মানুষ বলে আমাকে ভালোপথে আসতে দাও। ইন শা আল্লাহ আমি নামায পড়া শুরু করে দিবো।
বন্ধুরা নামায ব্যতীত আপনি ভালো পথে আসতে পারবেন না। এজন্যই আমরা নামায পড়ি যাতে ভালোপথে আসতে পারি।
আপনার জীবনে যাই আসুক না কেন, আপনি যেখানেই থাকেন না কেন, নামাজ পড়ুন।
* সংগৃহিত
----------------------------
*** নামাজ : কোনো বিকল্প নেই

যাদের উপর #আমেরিকার #ভিসানীতি কার্যকর করা হয়েছে তাদের আংশিক তালিকা নিম্নরুপঃ-

যাদের উপর #আমেরিকার #ভিসানীতি কার্যকর করা হয়েছে তাদের আংশিক তালিকা নিম্নরুপঃ-



বিচারপতি-

১) এ,বি,এমখায়রুল হক,সাবেক প্রধান বিচারপতি

২) মোজাম্মেলহক-সাবেক প্রধান বিচারপতি

৩) সৈয়দ মাহমুদ হোসেন-সাবেক প্রধান বিচারপতি

৪) হাসান ফয়েজ ছিদ্দিকী- সাবেক প্রধান বিচারপতি

৫) শামসুদ্দিন মানিক-বিচারপতি

৬) এনায়েতুর রহিম- বিচারপতি

৭) মোঃ খসরুজ্জামান- বিচারপতি (যিনি সাবেক প্রধান বিচারপতির দরজায় লাথি মেরে হাসিনা সরকার থেকে পুরষ্কৃত হয়ে বিচারপতি হয়েছেন)


আমলা-

৮)  কাজী রকিব উদ্দিন- সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার 

৯)  নুরুল হুদা - সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার

১০) মোঃ হেলালুদ্দিন- নির্বাচন কমিশনের সাবেক সচিব

১১)  কবিতা খানম -সাবেক নির্বাচন কমিশনার

১২) শাহাদাত হোসেন - সাবেক নির্বাচন কমিশনার

১৩) আবু হাফিজ- সাবেক নির্বাচন কমিশনার

১৪) আবদুল মোবারক- সাবেক নির্বাচন কমিশনার

১৫) মোঃ জাভেদ আলী- সাবেক নির্বাচন কমিশনার

১৬) মোঃ শাহনেওয়াজ - সাবেক নির্বাচন কমিশনার

১৭) কাজী হাবিবুল আওয়াল - বর্তমানে প্রধান নির্বাচন কমিশনার

১৮) মোঃ আলমগীর- নির্বাচন কমিশনার

১৯) মোঃ আনিছুর রহমান - নির্বাচন কমিশনার

২০) বেগম রাশেদা সুলতানা - নির্বাচন কমিশনার

২১) আহসান হাবিব খান- নির্বাচন কমিশনার


রাজনৈতিক ব্যক্তিগন সরকার ও বিরোধী দল

২২) সজিব ওয়াজেদ জয়- ডিগ্রী ছাড়া আইটি বিশেষজ্ঞ

২৩) সালমান এফ রহমান

২৪) আনিছুল হক- বেআইনি মন্ত্রী

২৫) রওশন এরশাদ

২৬) কাজী ফিরোজ রশিদ

২৭) মশিউর রহমান রাংগা

২৮) ফখরুল ইমাম

২৯) হাসানুল হক ইনু

৩০) রাশেদ খান মেনন

৩১) মজিবুল হক চুন্নু


সেনাবাহিনী বর্তমান ও সাবেক-

৩২) জেনারেল অবঃ তারেক সিদ্দিকী

৩৩) মেজর জেনারেল যুবায়ের

৩৪) মেজর জেনারেল হামিদুল হক

৩৫) মেজর জেনারেল জিয়াউল আহসানসহ সাবেক ও বর্তমান ২৫ জন সেনাঅফিসার।